ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর হোয়াইট হাউসে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি এবং এরদোগান বাণিজ্য ও সামরিক খাতে বিভিন্ন চুক্তি নিয়ে আলোচনা করবেন। এর মধ্যে বোয়িং বিমান কেনা, এফ-১৬ চুক্তি এবং এফ-৩৫ নিয়ে চলমান আলোচনা রয়েছে। ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন, এই আলোচনা ইতিবাচকভাবে শেষ হবে।
তিনি লেখেন, ‘প্রেসিডেন্ট এরদোগান এবং আমার সবসময়ই খুব ভালো সম্পর্ক। আমি ২৫ তারিখে তার সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় আছি!’
এরদোগান সবশেষ ২০১৯ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউস সফর করেছিলেন। ট্রাম্পের ২০১৭–২১ মেয়াদে তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত বন্ধন ঘনিষ্ঠ ছিল, তবে একই সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ছিল টানাপোড়েনপূর্ণ।
এর প্রধান কারণ ছিল সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধাদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক এবং মস্কোর সঙ্গে আঙ্কারার ঘনিষ্ঠতা।
২০১৯ সালে রুশ এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনায় তুরস্ক ট্রাম্প প্রশাসনকে ক্ষুব্ধ করেছিল। এর জবাবে ওয়াশিংটন তুরস্কের কাছে পরিকল্পিত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি বাতিল করে এবং বিমানটির যৌথ উৎপাদন কর্মসূচি থেকেও তুরস্ককে বের করে দেয়। পরবর্তীতে তুরস্ক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান কেনার জন্য একটি চুক্তিতে সম্মত হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর হোয়াইট হাউসে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ট্রাম্প তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই খবর নিশ্চিত করেছেন।
ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি এবং এরদোগান বাণিজ্য ও সামরিক খাতে বিভিন্ন চুক্তি নিয়ে আলোচনা করবেন। এর মধ্যে বোয়িং বিমান কেনা, এফ-১৬ চুক্তি এবং এফ-৩৫ নিয়ে চলমান আলোচনা রয়েছে। ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন, এই আলোচনা ইতিবাচকভাবে শেষ হবে।
তিনি লেখেন, ‘প্রেসিডেন্ট এরদোগান এবং আমার সবসময়ই খুব ভালো সম্পর্ক। আমি ২৫ তারিখে তার সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় আছি!’
এরদোগান সবশেষ ২০১৯ সালে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউস সফর করেছিলেন। ট্রাম্পের ২০১৭–২১ মেয়াদে তাদের মধ্যে ব্যক্তিগত বন্ধন ঘনিষ্ঠ ছিল, তবে একই সময়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ছিল টানাপোড়েনপূর্ণ।
এর প্রধান কারণ ছিল সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধাদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক এবং মস্কোর সঙ্গে আঙ্কারার ঘনিষ্ঠতা।
২০১৯ সালে রুশ এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনায় তুরস্ক ট্রাম্প প্রশাসনকে ক্ষুব্ধ করেছিল। এর জবাবে ওয়াশিংটন তুরস্কের কাছে পরিকল্পিত এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রি বাতিল করে এবং বিমানটির যৌথ উৎপাদন কর্মসূচি থেকেও তুরস্ককে বের করে দেয়। পরবর্তীতে তুরস্ক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান কেনার জন্য একটি চুক্তিতে সম্মত হয়।
অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো আগামী সপ্তাহে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিলে, ইসরায়েল পশ্চিম তীর দখল ঘোষণার হুমকি দিয়েছে।
১ দিন আগেখাজা আসিফ বলেন, আমাদের এই চুক্তিটি ন্যাটোর আদলে তৈরি করা হয়েছে; অর্থাৎ এটি প্রতিরক্ষামূলক, আক্রমণাত্মক নয়। কোনো দেশে হামলা বা আগ্রাসন চালানোর কোনো সুযোগ এখানে রাখা হয়নি। তবে যদি সৌদি আরব কিংবা পাকিস্তানের ওপর হামলা হয়, তাহলে আমরা সম্মিলিতভাবে তা প্রতিহত করব।
১ দিন আগে২০২৬ সালের জানুয়ারি মাস থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।
১ দিন আগেগত দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশটির সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে চলা লড়াইয়ের মধ্যে এটি একটি ভয়াবহ ঘটনা।
১ দিন আগে