ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান এবং আরও দুই ঊর্ধ্বতন সামরিক কমান্ডারকে বরখাস্ত করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। বরখাস্ত বাকি দুজন হলেন— মার্কিন নৌ রিজার্ভের প্রধান ও নৌ বাহিনীর স্পেশাল ওয়ারফেয়ার কমান্ডের কমান্ডার।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকে তার প্রশাসন সামরিক বাহিনীসহ সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় কর্মকর্তাদের একের পর এক বরখাস্ত করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ আগস্ট) পেন্টাগনের গোয়েন্দাপ্রধানসহ তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত হলেন।
খবরে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার নেতৃত্ব দেওয়া লেফটেনেন্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজকে কী কারণে বরখাস্ত করা হয়েছে, তা জানা যায়নি। চাকরিচ্যুত তিন কর্মকর্তাও বলেছেন, তারা জানেন না কে৷ তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গোয়েন্দা তথ্যবিষয়ক সিনেট সিলেক্ট কমিটির ভাইস চেয়ার মার্ক ওয়ার্নার বলেন, গোয়েন্দা তথ্যকে দেশ সুরক্ষার উপকরণ হিসেবে না দেখে আনুগত্য যাচাইয়ের পরীক্ষা হিসেবে ব্যবহার করতএ চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। এ প্রবণতা বিপজ্জনক। পেন্টাগনের শীর্ষ এই কর্মকর্তাকে বরখাস্তের মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসন এটি আরও স্পষ্ট করে তুলছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাম্পের সঙ্গে দৃষ্টিভঙ্গি না মেলার কারণে সামরিক, গোয়েন্দা ও আইনপ্রয়োগকারী বাহিনীর সাবেক-বর্তমান অনেক কর্মকর্তাকে নানাভাবে সাজা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। পেন্টাগনের ক্রুজসহ তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করার ঘটনাকে তেমনই মনে করছেন তারা।
এর আগে গত এপ্রিলে ট্রাম্প জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার পরিচালক জেনারেল টিমোথি হগসহ হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক ডজনেরও বেশি কর্মীকে পদচ্যুত করেছিলেন।
অন্যদিকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই পেন্টাগনে চলছে ছাঁটাই। ফেব্রুয়ারিতে তিনি জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ও বিমান বাহিনীর জেনারেল সি কিউ ব্রাউনসহ আরও পাঁচ অ্যাডমিরাল ও জেনারেলকে বরখাস্ত করেন।
এদিকে সোমবার মার্কিন বিমান বাহিনীর প্রধান এক ঘোষণায় বলেছেন, মেয়াদের অর্ধেক পেরিয়েই অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তিনি।
মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগনের গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান এবং আরও দুই ঊর্ধ্বতন সামরিক কমান্ডারকে বরখাস্ত করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। বরখাস্ত বাকি দুজন হলেন— মার্কিন নৌ রিজার্ভের প্রধান ও নৌ বাহিনীর স্পেশাল ওয়ারফেয়ার কমান্ডের কমান্ডার।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকে তার প্রশাসন সামরিক বাহিনীসহ সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় কর্মকর্তাদের একের পর এক বরখাস্ত করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ আগস্ট) পেন্টাগনের গোয়েন্দাপ্রধানসহ তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত হলেন।
খবরে বলা হয়েছে, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার নেতৃত্ব দেওয়া লেফটেনেন্ট জেনারেল জেফরি ক্রুজকে কী কারণে বরখাস্ত করা হয়েছে, তা জানা যায়নি। চাকরিচ্যুত তিন কর্মকর্তাও বলেছেন, তারা জানেন না কে৷ তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
গোয়েন্দা তথ্যবিষয়ক সিনেট সিলেক্ট কমিটির ভাইস চেয়ার মার্ক ওয়ার্নার বলেন, গোয়েন্দা তথ্যকে দেশ সুরক্ষার উপকরণ হিসেবে না দেখে আনুগত্য যাচাইয়ের পরীক্ষা হিসেবে ব্যবহার করতএ চাইছে ট্রাম্প প্রশাসন। এ প্রবণতা বিপজ্জনক। পেন্টাগনের শীর্ষ এই কর্মকর্তাকে বরখাস্তের মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসন এটি আরও স্পষ্ট করে তুলছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাম্পের সঙ্গে দৃষ্টিভঙ্গি না মেলার কারণে সামরিক, গোয়েন্দা ও আইনপ্রয়োগকারী বাহিনীর সাবেক-বর্তমান অনেক কর্মকর্তাকে নানাভাবে সাজা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। পেন্টাগনের ক্রুজসহ তিন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করার ঘটনাকে তেমনই মনে করছেন তারা।
এর আগে গত এপ্রিলে ট্রাম্প জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থার পরিচালক জেনারেল টিমোথি হগসহ হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক ডজনেরও বেশি কর্মীকে পদচ্যুত করেছিলেন।
অন্যদিকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই পেন্টাগনে চলছে ছাঁটাই। ফেব্রুয়ারিতে তিনি জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ও বিমান বাহিনীর জেনারেল সি কিউ ব্রাউনসহ আরও পাঁচ অ্যাডমিরাল ও জেনারেলকে বরখাস্ত করেন।
এদিকে সোমবার মার্কিন বিমান বাহিনীর প্রধান এক ঘোষণায় বলেছেন, মেয়াদের অর্ধেক পেরিয়েই অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন তিনি।