
বার্তাকক্ষ, রাজনীতি ডট কম

যুদ্ধ ও সহিংসতা কারণে বিশ্বে ১২ কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন, যা বাস্তুচ্যুত মানুষের সর্বোচ্চ সংখ্যার রেকর্ড বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছে জাতিসংঘ। বাস্তুচ্যুত মানুষের এই সংখ্যা এখন জাপানের জনসংখ্যার সমান।
২০২৩ সালের শেষ নাগাদ ১১ কোটি ৭৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। এ বছরের এপ্রিলে সংখ্যাটি ১২ কোটি ছাড়িয়ে যায়।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, নিজ ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়া মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। গাজা, সুদান, মিয়ানমার ইউক্রেন, গাজা উপত্যকা ও সিরিয়াসহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সংঘাতের কারণে মানুষ ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার প্রধান ফিলিপ্পো গ্রান্দি এক বিবৃতিতে বলেন, গণহারে মানুষকে ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য করার বড় কারণ সশস্ত্র সংঘাত।
২০২২ সালের শেষে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছিল ১১ কোটি। টানা ১২ বছর ধরে সংখ্যাটি বাড়ছে এবং ২০১২ সালের পর এটি প্রায় তিন গুণ হয়েছে। এর পেছনে মূলত দায়ী দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাত ও নতুন সংঘাতের শুরু। এ বিষয়টিকে তিনি 'চলমান বৈশ্বিক ভয়াবহ পরিস্থিতির একটি নিদর্শন' হিসেবেও অভিহিত করেন গ্রান্দি।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সংঘাতের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও অনেক মানুষ তাদের ঘর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
গ্রান্দি উল্লেখ করেন, এখন সংঘাতগুলো আন্তর্জাতিক আইনকে তোয়াক্কা না করেই সংঘটিত হচ্ছে। প্রায়ই এসব সংঘাতের উদ্দেশ্য থাকে মানুষকে আতঙ্কিত করা।
গ্রান্দি মনে করেন, আগামীতেও চলতি ধারার পরিবর্তন আসার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই।
'আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন না এলে এই সংখ্যা বাড়তেই থাকবে', যোগ করেন তিনি।

যুদ্ধ ও সহিংসতা কারণে বিশ্বে ১২ কোটি মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন, যা বাস্তুচ্যুত মানুষের সর্বোচ্চ সংখ্যার রেকর্ড বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছে জাতিসংঘ। বাস্তুচ্যুত মানুষের এই সংখ্যা এখন জাপানের জনসংখ্যার সমান।
২০২৩ সালের শেষ নাগাদ ১১ কোটি ৭৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছিলেন। এ বছরের এপ্রিলে সংখ্যাটি ১২ কোটি ছাড়িয়ে যায়।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর জানিয়েছে, নিজ ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হওয়া মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। গাজা, সুদান, মিয়ানমার ইউক্রেন, গাজা উপত্যকা ও সিরিয়াসহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলে সংঘাতের কারণে মানুষ ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন।
জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার প্রধান ফিলিপ্পো গ্রান্দি এক বিবৃতিতে বলেন, গণহারে মানুষকে ঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য করার বড় কারণ সশস্ত্র সংঘাত।
২০২২ সালের শেষে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ছিল ১১ কোটি। টানা ১২ বছর ধরে সংখ্যাটি বাড়ছে এবং ২০১২ সালের পর এটি প্রায় তিন গুণ হয়েছে। এর পেছনে মূলত দায়ী দীর্ঘদিন ধরে চলমান সংঘাত ও নতুন সংঘাতের শুরু। এ বিষয়টিকে তিনি 'চলমান বৈশ্বিক ভয়াবহ পরিস্থিতির একটি নিদর্শন' হিসেবেও অভিহিত করেন গ্রান্দি।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, সংঘাতের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও অনেক মানুষ তাদের ঘর ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
গ্রান্দি উল্লেখ করেন, এখন সংঘাতগুলো আন্তর্জাতিক আইনকে তোয়াক্কা না করেই সংঘটিত হচ্ছে। প্রায়ই এসব সংঘাতের উদ্দেশ্য থাকে মানুষকে আতঙ্কিত করা।
গ্রান্দি মনে করেন, আগামীতেও চলতি ধারার পরিবর্তন আসার তেমন কোনো সম্ভাবনা নেই।
'আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন না এলে এই সংখ্যা বাড়তেই থাকবে', যোগ করেন তিনি।

ইউক্রেন ও তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা ফাঁস হওয়া প্রস্তাবগুলো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও রাশিয়ার পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভ্লাদিমির পুতিনের মাধ্যমে সমাধানের একটি ‘ভিত্তি’ হিসেবেও এ প্রস্তাবগুলোকে স্বাগত জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
এবার মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হেনেছে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প। রোববার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৩৯ মিনিটে আঘাত হানে এই ভূকম্পন। মিয়ানমারের পাশাপাশি ভূমিকম্পটির প্রভাব অনুভূত হয়েছে প্রতিবেশী থাইল্যান্ডেও।
২ দিন আগে
ফ্লাইটরাডার২৪ ও ভেনেজুয়েলার সিমন বলিভার মাইকেটিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার এসব ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।
৩ দিন আগে