ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। হামলায় ৬টি বিদেশি দূতাবাস ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এই খবর জানিয়েছে। এএফপি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার সকালে রাশিয়া দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে কিয়েভে। একের পর এক শক্তিশালী বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। কিয়েভের আকাশে কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী উড়তে দেখা গেছে।
এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলায় কিয়েভে অবস্থিত আলবেনিয়া, আর্জেন্টিনা, উত্তর মেসিডোনিয়া, ফিলিস্তিন, পর্তুগাল এবং মন্টিনিগ্রোর কূটনৈতিক মিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।হামলায় একজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ইউক্রেনের সামরিক প্রশাসনের প্রধান সেরহি পপকো বলেছেন, শুক্রবার সকালে ইউক্রেনের রাজধানীতে আটটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। তিনি আরো বলেছেন, সকালের এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কিয়েভের বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরে যায়।
হামলায় একটি অফিস ভবন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রুশ বাহিনী হাইপারসনিক কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র ও ইস্কান্দার ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। কিয়েভের সামরিক বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৭টার দিকে এই হামলা চালানো হয়। কিয়েভের মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো বলেছেন,শত্রু বাহিনীর হামলায় আহত দুইজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কিয়েভের চারটি এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্রের ধংসাবশেষ পড়ে গাড়ি ও ভবনে আগুন ধরে যায়। সব জায়গাতেই জরুরি বিভাগের কর্মীরা কাজ করছেন। অবশ্য হামলার আগেই ইউক্রেনের বিমান বাহিনী কিয়েভের বাসিন্দাদের সতর্ক করেছিল। তারা বলেছিল, উত্তর দিক থেকে ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ধেয়ে আসছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা আরো বলেছেন,দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসন ও আরো কয়েকটি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। এরমধ্যে খেরসনে একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
রাশিয়া বলেছে,তাদের বাহিনী চলতি সপ্তাহে রোস্তভ অঞ্চলে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনায় দুরপাল্লার অস্ত্র দিয়ে আঘাত হেনেছে।
রাশিয়া ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। হামলায় ৬টি বিদেশি দূতাবাস ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি এই খবর জানিয়েছে। এএফপি জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার সকালে রাশিয়া দফায় দফায় হামলা চালিয়েছে কিয়েভে। একের পর এক শক্তিশালী বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। কিয়েভের আকাশে কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী উড়তে দেখা গেছে।
এদিকে ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হামলায় কিয়েভে অবস্থিত আলবেনিয়া, আর্জেন্টিনা, উত্তর মেসিডোনিয়া, ফিলিস্তিন, পর্তুগাল এবং মন্টিনিগ্রোর কূটনৈতিক মিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।হামলায় একজন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
ইউক্রেনের সামরিক প্রশাসনের প্রধান সেরহি পপকো বলেছেন, শুক্রবার সকালে ইউক্রেনের রাজধানীতে আটটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। তিনি আরো বলেছেন, সকালের এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কিয়েভের বিভিন্ন স্থানে আগুন ধরে যায়।
হামলায় একটি অফিস ভবন মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রুশ বাহিনী হাইপারসনিক কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র ও ইস্কান্দার ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। কিয়েভের সামরিক বাহিনীর উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সকাল ৭টার দিকে এই হামলা চালানো হয়। কিয়েভের মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো বলেছেন,শত্রু বাহিনীর হামলায় আহত দুইজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কিয়েভের চারটি এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্রের ধংসাবশেষ পড়ে গাড়ি ও ভবনে আগুন ধরে যায়। সব জায়গাতেই জরুরি বিভাগের কর্মীরা কাজ করছেন। অবশ্য হামলার আগেই ইউক্রেনের বিমান বাহিনী কিয়েভের বাসিন্দাদের সতর্ক করেছিল। তারা বলেছিল, উত্তর দিক থেকে ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ধেয়ে আসছে।
ইউক্রেনের কর্মকর্তারা আরো বলেছেন,দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসন ও আরো কয়েকটি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। এরমধ্যে খেরসনে একজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন।
রাশিয়া বলেছে,তাদের বাহিনী চলতি সপ্তাহে রোস্তভ অঞ্চলে হামলার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনায় দুরপাল্লার অস্ত্র দিয়ে আঘাত হেনেছে।
গাজায় উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন অথবা রাস্তায় পড়ে আছেন তবে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং সরঞ্জামের অভাবে জরুরি দল তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
৪ ঘণ্টা আগেএ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১৪ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
২০ ঘণ্টা আগে