
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করে বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডিত হয়েছিলেন ৫৭ বাংলাদেশি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্যোগের কারণে তাদের ক্ষমা করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। ক্ষমা পাওয়ার পর প্রথম ধাপে সেই ৫৭ জনের ১৪ জন আজ দেশে ফিরেছেন।
জানা গেছে, ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশির দুজন ঢাকায় এবং ১২ জন চট্টগ্রামে এসে পৌঁছেছেন। ঢাকার হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ। এ সময় তারা দুই সমন্বয়ককে বুকে জড়িয়ে নেন এবং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঢাকায় অবতরণ করা দুই বাংলাদেশি হলেন সুহেল আহমেদ ও মো. জহিরুল ইসলাম নাহিদ। দুবাইয়ের শারজাহ থেকে শনিবার এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইটে তারা ঢাকায় অবতরণ করেন।
এর আগে, গত ৩ সেপ্টেম্বর দণ্ডিত ৫৭ প্রবাসী বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। সেদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতে এর আগে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে আজ (মঙ্গলবার) সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ক্ষমা করেছেন। শিগগিরই তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে।’
২০ জুলাই প্রবাসী বাংলাদেশিরা সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করেন। এরপর ৫৭ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিচারের পর এই প্রবাসীদের মধ্যে কারও ১০ বছর, কারও ১১ বছর এমনকি কারও কারও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশিদের ভিসা-সুবিধাও বন্ধ করে দেশটি।
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সমর্থনে আমিরাতের বেশ কয়েকটি রাস্তায় বিক্ষোভ করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ওই সময় তারা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। সেখান থেকে তাদের আটক করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলে, ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। ড. ইউনূস সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমিরকে ফোনে বিষয়টি জানালে তিনি ক্ষমা করে দেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করে বিভিন্ন মেয়াদে দণ্ডিত হয়েছিলেন ৫৭ বাংলাদেশি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্যোগের কারণে তাদের ক্ষমা করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। ক্ষমা পাওয়ার পর প্রথম ধাপে সেই ৫৭ জনের ১৪ জন আজ দেশে ফিরেছেন।
জানা গেছে, ক্ষমা পাওয়া ১৪ বাংলাদেশির দুজন ঢাকায় এবং ১২ জন চট্টগ্রামে এসে পৌঁছেছেন। ঢাকার হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ। এ সময় তারা দুই সমন্বয়ককে বুকে জড়িয়ে নেন এবং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
ঢাকায় অবতরণ করা দুই বাংলাদেশি হলেন সুহেল আহমেদ ও মো. জহিরুল ইসলাম নাহিদ। দুবাইয়ের শারজাহ থেকে শনিবার এয়ার অ্যারাবিয়ার একটি ফ্লাইটে তারা ঢাকায় অবতরণ করেন।
এর আগে, গত ৩ সেপ্টেম্বর দণ্ডিত ৫৭ প্রবাসী বাংলাদেশিকে ক্ষমা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। সেদিন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতে এর আগে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ৫৭ বাংলাদেশিকে আজ (মঙ্গলবার) সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ক্ষমা করেছেন। শিগগিরই তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হবে।’
২০ জুলাই প্রবাসী বাংলাদেশিরা সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করেন। এরপর ৫৭ জন বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বিচারের পর এই প্রবাসীদের মধ্যে কারও ১০ বছর, কারও ১১ বছর এমনকি কারও কারও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর অনির্দিষ্টকালের জন্য বাংলাদেশিদের ভিসা-সুবিধাও বন্ধ করে দেশটি।
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সমর্থনে আমিরাতের বেশ কয়েকটি রাস্তায় বিক্ষোভ করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। ওই সময় তারা বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। সেখান থেকে তাদের আটক করে দেশটির আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলে, ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। ড. ইউনূস সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমিরকে ফোনে বিষয়টি জানালে তিনি ক্ষমা করে দেন।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে