
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

লেবাননে চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেশটিতে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিচ্ছেন। বাংলাদেশ দূতাবাস বৈরুত নিয়মিতভাবে প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। লেবাননের স্থানীয় সময় সোমবার (৭ অক্টোবর) রাতে দূতাবাস এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে উল্লেখ করা হয়, লেবাননে যুদ্ধের কারণে যেসব প্রবাসী কর্মস্থল ও আবাসস্থল ত্যাগ করেছেন তাদেরকে লেবাননপ্রবাসী বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যক্তি ও সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলনামূলক নিরাপদ এবং অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া, কিছু সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি লেবানিজ সরকারঘোষিত আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক বিভিন্ন সাময়িক আশ্রয়কেন্দ্র ও আবাসস্থলে অবস্থানকারী প্রবাসীদের কাছে খাদ্যসামগ্রীসহ অত্যাবশ্যকীয় জিনিসপত্র পৌঁছানো হয়েছে। এ সহায়তা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
দূতাবাস বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে আশ্রয়কেন্দ্রে বিছানাপত্র, পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী পৌঁছানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
লেবাননে চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এখনও কেউ আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে না পারলে অথবা অন্য যেকোনো প্রয়োজনে দূতাবাসের ফ্রন্ট ডেস্ক নম্বর- ৭১২১৭১৩৯, হট লাইন-৭০৬৩৫২৭৮ এবং হেল্প লাইন- ৮১৭৪৪২০৭ এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেছে দূতাবাস।

লেবাননে চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে দেশটিতে অবস্থানরত বাংলাদেশিরা আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিচ্ছেন। বাংলাদেশ দূতাবাস বৈরুত নিয়মিতভাবে প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। লেবাননের স্থানীয় সময় সোমবার (৭ অক্টোবর) রাতে দূতাবাস এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
এতে উল্লেখ করা হয়, লেবাননে যুদ্ধের কারণে যেসব প্রবাসী কর্মস্থল ও আবাসস্থল ত্যাগ করেছেন তাদেরকে লেবাননপ্রবাসী বিভিন্ন বাংলাদেশি ব্যক্তি ও সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে সমন্বয় করে তুলনামূলক নিরাপদ এবং অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এছাড়া, কিছু সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি লেবানিজ সরকারঘোষিত আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃক বিভিন্ন সাময়িক আশ্রয়কেন্দ্র ও আবাসস্থলে অবস্থানকারী প্রবাসীদের কাছে খাদ্যসামগ্রীসহ অত্যাবশ্যকীয় জিনিসপত্র পৌঁছানো হয়েছে। এ সহায়তা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
দূতাবাস বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে আশ্রয়কেন্দ্রে বিছানাপত্র, পরিচ্ছন্নতা সামগ্রী পৌঁছানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
লেবাননে চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এখনও কেউ আশ্রয়কেন্দ্র কিংবা নিরাপদ স্থানে পৌঁছাতে না পারলে অথবা অন্য যেকোনো প্রয়োজনে দূতাবাসের ফ্রন্ট ডেস্ক নম্বর- ৭১২১৭১৩৯, হট লাইন-৭০৬৩৫২৭৮ এবং হেল্প লাইন- ৮১৭৪৪২০৭ এ যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করেছে দূতাবাস।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে