ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পাকিস্তানের ছয়টি শহরে মঙ্গলবার মধ্য রাতে হামলা করেছে ভারত। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। এরপর থেকেই বিশ্বজুড়ে আলোচনায় চলে এসেছে দুই দেশের এই সংঘাত। ঠিক এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতেই পাকিস্তানের রাজনৈতিক আকাশেও উঠছে নতুন ঝড়। দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফেসবুক পাতায় ভেসে উঠল এক পুরোনো ভিডিও। যেখানে তিনি ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বজ্রকণ্ঠে বলেছিলেন, “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব।” আর সেই সঙ্গে মুক্তি চাওয়া হলো কারাবন্দী ইমরানের।
২০১৯ সালে জাতিসংঘে দেওয়া ইমরানের সেই বক্তব্যের ভিডিওটি যেন এই মুহূর্তে এক অগ্নিস্ফুলিঙ্গ। পুলাওয়ামা হামলার পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যখন যুদ্ধের দামামা বাজছিলো তখন ইমরান বলেছিলেন, যদি দুই দেশের মধ্যে সাধারণ যুদ্ধ শুরু হয়, তবে যে দেশটি তার প্রতিবেশীর তুলনায় সাত গুণ ছোট, সে কী করবে? আত্মসমর্পণ নাকি স্বাধীনতার জন্য মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লড়াই? আমি বিশ্বাস করি—‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’—এবং আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। আর যখন একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ শেষ পর্যন্ত লড়ে, তখন এর পরিণতি সীমানা পেরিয়ে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
ইমরানের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ভারতের সম্প্রসারণবাদী হুমকির মুখে একজন নির্ভীক নেতা, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এই কথাটিই ঘোষণা করেছিলেন। বহিরাগত হুমকির মুখে, একটি সার্বভৌম দেশকে শক্তি ও ঐক্যের সাথে প্রতিক্রিয়া জানাতে হবে। এই ঐক্য কেবল প্রকৃত নেতৃত্বেই সম্ভব!! জনগণের কণ্ঠস্বর, বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা এবং যেকোনো বহিরাগত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতিকে একত্রিত করতে সক্ষম একমাত্র ব্যক্তি ইমরান খানকে মুক্ত করার এবং পরামর্শ নেওয়ার সময় এসেছে।'
ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যকার রাজনৈতিক টানাপোড়েন সামরিক রূপ নেয় মাঝেমধ্যেই। ২০১৯ সালেও ঘটেছিল এমন কিছু। সে বছর ফেব্রুয়ারিতে পুলাওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় প্রাণ হারান বেশ কিছু ভারতীয় সেনা সদস্য। এরপর থেকে দুই দেশ চলে এসেছিল মুখোমুখি অবস্থানে। এরপর সে বছর জাতিসংঘে দাঁড়িয়ে এ কথাগুলো বলেছিলেন ইমরান।
পাকিস্তানের ছয়টি শহরে মঙ্গলবার মধ্য রাতে হামলা করেছে ভারত। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। এরপর থেকেই বিশ্বজুড়ে আলোচনায় চলে এসেছে দুই দেশের এই সংঘাত। ঠিক এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতেই পাকিস্তানের রাজনৈতিক আকাশেও উঠছে নতুন ঝড়। দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ফেসবুক পাতায় ভেসে উঠল এক পুরোনো ভিডিও। যেখানে তিনি ভারতের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বজ্রকণ্ঠে বলেছিলেন, “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ব।” আর সেই সঙ্গে মুক্তি চাওয়া হলো কারাবন্দী ইমরানের।
২০১৯ সালে জাতিসংঘে দেওয়া ইমরানের সেই বক্তব্যের ভিডিওটি যেন এই মুহূর্তে এক অগ্নিস্ফুলিঙ্গ। পুলাওয়ামা হামলার পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যখন যুদ্ধের দামামা বাজছিলো তখন ইমরান বলেছিলেন, যদি দুই দেশের মধ্যে সাধারণ যুদ্ধ শুরু হয়, তবে যে দেশটি তার প্রতিবেশীর তুলনায় সাত গুণ ছোট, সে কী করবে? আত্মসমর্পণ নাকি স্বাধীনতার জন্য মৃত্যুর আগ পর্যন্ত লড়াই? আমি বিশ্বাস করি—‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’—এবং আমরা শেষ পর্যন্ত লড়াই করব। আর যখন একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশ শেষ পর্যন্ত লড়ে, তখন এর পরিণতি সীমানা পেরিয়ে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
ইমরানের ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, ভারতের সম্প্রসারণবাদী হুমকির মুখে একজন নির্ভীক নেতা, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এই কথাটিই ঘোষণা করেছিলেন। বহিরাগত হুমকির মুখে, একটি সার্বভৌম দেশকে শক্তি ও ঐক্যের সাথে প্রতিক্রিয়া জানাতে হবে। এই ঐক্য কেবল প্রকৃত নেতৃত্বেই সম্ভব!! জনগণের কণ্ঠস্বর, বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের নেতা এবং যেকোনো বহিরাগত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে জাতিকে একত্রিত করতে সক্ষম একমাত্র ব্যক্তি ইমরান খানকে মুক্ত করার এবং পরামর্শ নেওয়ার সময় এসেছে।'
ভারত আর পাকিস্তানের মধ্যকার রাজনৈতিক টানাপোড়েন সামরিক রূপ নেয় মাঝেমধ্যেই। ২০১৯ সালেও ঘটেছিল এমন কিছু। সে বছর ফেব্রুয়ারিতে পুলাওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় প্রাণ হারান বেশ কিছু ভারতীয় সেনা সদস্য। এরপর থেকে দুই দেশ চলে এসেছিল মুখোমুখি অবস্থানে। এরপর সে বছর জাতিসংঘে দাঁড়িয়ে এ কথাগুলো বলেছিলেন ইমরান।
গাজায় উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন অথবা রাস্তায় পড়ে আছেন তবে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং সরঞ্জামের অভাবে জরুরি দল তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
৬ ঘণ্টা আগেএ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১৬ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগে