ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের নওশেরার দারুল উলুম হাক্কানিয়া মসজিদে ভয়াবহ বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে এখন পর্যন্ত চারজন নিহত ও ১২ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সংবাদমাধ্যম জিও টিভির কাছে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে খাইবার পাখতুনখাওয়ার ইন্সপেক্টর জেনারেল পুলিশ (আইজিপি) জুলফিকার হামিদ। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের সময় ভয়াবহ এই হামলার ঘটনা ঘটে।
জিও টিভি জানিয়েছে, মসজিদের প্রথম সারিতে আত্মঘাতী বোমার বিস্ফোরণ ঘটনা হয়। যেহেতু জুমার নামাজে অংশ নিতে অনেক মানুষ আসেন, তাই সেখানে বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অপর সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, বোমা হামলায় জমিয়ত উলেমা-ই-ইসলামের (জেইউএস-ই) প্রধান নেতা মাওলানা হামিদুল হক হাক্কানি গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি দলটির সাবেক নেতা মাওলানা সামিউল হক হাক্কানির ছেলে ছিলে। সামিউল হকও আততীয়দের হামলায় নিহত হয়েছিলেন। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে তারা বুঝতে পেরেছেন, এ হামলার প্রধান লক্ষ্য ছিলেন মাওলানা হামিদুল হক। তিনি ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় পরিষদের সদস্যও ছিলেন। যখন তার বাবা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তখন তিনি দলীয় প্রধানের দায়িত্ব নেন।
গত বছর পাকিস্তানের ধর্মীয় নেতাদের একটি দলকে নেতৃত্ব দিয়ে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন তিনি। যেটিকে ওই সময় ‘ধর্মীয় কূটনীতি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল। আফগানিস্তানে গিয়ে তালেবানের উচ্চপদস্থ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন এই মাওলানা। ফিরে এসে তিনি দাবি করেছিলেন, তার এ বৈঠকের কারণে কাবুল ও ইসলামাবাদের মধ্যে অবিশ্বাস দূর হয়েছিল।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন আরও জানিয়েছে, যখন জুমার নামাজ চলছিল তখন সাইড গেইট দিয়ে হামলাকারী মসজিদে প্রবেশ করে এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
বোমা হামলার পর সেখানে স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আহতরা যেন পর্যাপ্ত চিকিৎসা পান সেটি নিশ্চিতে সেখানকার সব হাসপাতালকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমটিআই
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের নওশেরার দারুল উলুম হাক্কানিয়া মসজিদে ভয়াবহ বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে এখন পর্যন্ত চারজন নিহত ও ১২ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সংবাদমাধ্যম জিও টিভির কাছে হতাহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে খাইবার পাখতুনখাওয়ার ইন্সপেক্টর জেনারেল পুলিশ (আইজিপি) জুলফিকার হামিদ। শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) জুমার নামাজের সময় ভয়াবহ এই হামলার ঘটনা ঘটে।
জিও টিভি জানিয়েছে, মসজিদের প্রথম সারিতে আত্মঘাতী বোমার বিস্ফোরণ ঘটনা হয়। যেহেতু জুমার নামাজে অংশ নিতে অনেক মানুষ আসেন, তাই সেখানে বহু হতাহতের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অপর সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, বোমা হামলায় জমিয়ত উলেমা-ই-ইসলামের (জেইউএস-ই) প্রধান নেতা মাওলানা হামিদুল হক হাক্কানি গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি দলটির সাবেক নেতা মাওলানা সামিউল হক হাক্কানির ছেলে ছিলে। সামিউল হকও আততীয়দের হামলায় নিহত হয়েছিলেন। পুলিশের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তে তারা বুঝতে পেরেছেন, এ হামলার প্রধান লক্ষ্য ছিলেন মাওলানা হামিদুল হক। তিনি ২০০২ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় পরিষদের সদস্যও ছিলেন। যখন তার বাবা হত্যাকাণ্ডের শিকার হন তখন তিনি দলীয় প্রধানের দায়িত্ব নেন।
গত বছর পাকিস্তানের ধর্মীয় নেতাদের একটি দলকে নেতৃত্ব দিয়ে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন তিনি। যেটিকে ওই সময় ‘ধর্মীয় কূটনীতি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল। আফগানিস্তানে গিয়ে তালেবানের উচ্চপদস্থ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন এই মাওলানা। ফিরে এসে তিনি দাবি করেছিলেন, তার এ বৈঠকের কারণে কাবুল ও ইসলামাবাদের মধ্যে অবিশ্বাস দূর হয়েছিল।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন আরও জানিয়েছে, যখন জুমার নামাজ চলছিল তখন সাইড গেইট দিয়ে হামলাকারী মসজিদে প্রবেশ করে এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
বোমা হামলার পর সেখানে স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। আহতরা যেন পর্যাপ্ত চিকিৎসা পান সেটি নিশ্চিতে সেখানকার সব হাসপাতালকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমটিআই
বিস্ফোরণস্থল বিস্ফোরকে বোঝাই থাকায় সেখানে উদ্ধারকারীরা প্রথমে যাননি। তাদের আশঙ্কা ছিল আবারও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে
১১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি ফেরানোর পরিকল্পনার প্রথম ধাপ ইসরায়েল সরকারের অনুমোদনের পর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। পরবর্তী ধাপগুলো নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে।
১১ ঘণ্টা আগেজার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কাতার ও সৌদি আরবসহ ইউরোপ ও আরব বিশ্বের বহু নেতা এতে অংশ নেবেন, যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যোগ দিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
১১ ঘণ্টা আগে