ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভারতের হিমাচল প্রদেশে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে এখন পর্যন্ত ৩০ জন নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে প্রশাসন। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন আরও ৩৪ জন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গ বর্ষণ পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটছে।
বিবিসি হিন্দির খবরে বলা হয়েছে, প্রদেশের মান্ডি অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বিয়াস নদী বিপৎসীমার ওপর প্রবাহিত হওয়ায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে রাজ্য জুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ আইএমডি।
হিমাচলের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও রাজস্ব বিভাগের বিশেষ সচিব ডিসি রানা বলেন, ১৯ জুন হিমাচল প্রদেশে বর্ষা শুরু হয়। এরপর থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বুধবার মান্ডি অঞ্চলেই ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ডিসি রানা আরও বলেন, ২৯ এবং ৩০ জুন পুরো অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। অনেক জায়গায় হঠাৎ ভারী বর্ষণ এবং ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, মঙ্গলবার সারা রাজ্যে মোট ১১ বার ‘মেঘ ভাঙা বৃষ্টি’ তথা ক্লাউড বার্স্ট হয়েছে। এর বেশির ভাগই হয়েছে মান্ডি জেলায়। কোথাও কোথাও ধসও নেমেছে। একটানা বৃষ্টি ও একের পর এক দুর্যোগে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
স্থানীয় প্রশাসনের তথ্য বলছে, ভারী বৃষ্টির জেরে রাজ্যে ২৬১টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে, যার মধ্যে ১৮৬টিই মান্ডি জেলায়। ৫৯৯টি ট্রান্সফর্মার বিকল হয়েছে। ফলে বিস্তীর্ণ এলাকায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগও।
সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, টানা দুর্যোগে ১৫০টিরও বেশি বাড়ি, ১০৪টি গবাদি পশুর খোঁয়াড়, ১৪টি সেতু ও বেশ কয়েকটি রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১৬২টিরও বেশি গবাদি পশুর।
ভারতের হিমাচল প্রদেশে প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে এখন পর্যন্ত ৩০ জন নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছে প্রশাসন। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন আরও ৩৪ জন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গ বর্ষণ পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটছে।
বিবিসি হিন্দির খবরে বলা হয়েছে, প্রদেশের মান্ডি অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বিয়াস নদী বিপৎসীমার ওপর প্রবাহিত হওয়ায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে রাজ্য জুড়ে রেড অ্যালার্ট জারি করেছে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ আইএমডি।
হিমাচলের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও রাজস্ব বিভাগের বিশেষ সচিব ডিসি রানা বলেন, ১৯ জুন হিমাচল প্রদেশে বর্ষা শুরু হয়। এরপর থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বুধবার মান্ডি অঞ্চলেই ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ডিসি রানা আরও বলেন, ২৯ এবং ৩০ জুন পুরো অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। অনেক জায়গায় হঠাৎ ভারী বর্ষণ এবং ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে।
বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, মঙ্গলবার সারা রাজ্যে মোট ১১ বার ‘মেঘ ভাঙা বৃষ্টি’ তথা ক্লাউড বার্স্ট হয়েছে। এর বেশির ভাগই হয়েছে মান্ডি জেলায়। কোথাও কোথাও ধসও নেমেছে। একটানা বৃষ্টি ও একের পর এক দুর্যোগে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।
স্থানীয় প্রশাসনের তথ্য বলছে, ভারী বৃষ্টির জেরে রাজ্যে ২৬১টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে, যার মধ্যে ১৮৬টিই মান্ডি জেলায়। ৫৯৯টি ট্রান্সফর্মার বিকল হয়েছে। ফলে বিস্তীর্ণ এলাকায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বিদ্যুৎ সংযোগও।
সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, টানা দুর্যোগে ১৫০টিরও বেশি বাড়ি, ১০৪টি গবাদি পশুর খোঁয়াড়, ১৪টি সেতু ও বেশ কয়েকটি রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১৬২টিরও বেশি গবাদি পশুর।