কলকাতা প্রতিনিধি
বাংলাদেশে অস্থিরতার জন্য ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ’ দায়ী বলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়ে অবশেষে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। দেশটি বলছে, নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতেই বাংলাদেশের সরকারপ্রধান তার বক্তব্যের মাধ্যমে ভারতের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তার দেশের এ অবস্থানের কথা তুলে ধরেন।
জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ওই মন্তব্য সরকারের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা বলে ভারত মনে করে। সমস্যা ও তার মোকাবিলা থেকে মানুষের নজর ঘোরাতে বাংলাদেশ সরকার এসব বলছে।
গত ২৫ মে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে বেরিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের কারণে দেশ বড় সংকটের মধ্যে রয়েছে। এ জন্য পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকা দরকার বলে প্রধান উপদেষ্টা মনে করছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের সামনে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তার মোকাবিলা করার দায়িত্ব দেশটির সরকারের। এর জন্য বাইরের কাউকে দোষারোপ করা যায় না। বাইরের কাউকে দোষারোপ করলে কিংবা বিভিন্ন ধরনের অজুহাত দাঁড় করালে সমস্যার সমাধান করা যায় না।
এক প্রশ্নের জবাবে জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় ভারত, যা ওই দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও স্বার্থকে রক্ষা করবে।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছা ও রায় নিশ্চিত করা দরকার।
বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের রাখাইনের জন্য মানবিক করিডোর দেওয়ার বিষয়েও সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন রণধীর জয়সওয়ালকে। এ প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কোনো করেননি তিনি। তবে বলেছেন, এ বিষয়ে ভারতের নজর রয়েছে।
বাংলাদেশে অস্থিরতার জন্য ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ’ দায়ী বলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার মন্তব্য নিয়ে অবশেষে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। দেশটি বলছে, নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতেই বাংলাদেশের সরকারপ্রধান তার বক্তব্যের মাধ্যমে ভারতের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করেছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে তার দেশের এ অবস্থানের কথা তুলে ধরেন।
জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ওই মন্তব্য সরকারের ব্যর্থতা ঢাকার চেষ্টা বলে ভারত মনে করে। সমস্যা ও তার মোকাবিলা থেকে মানুষের নজর ঘোরাতে বাংলাদেশ সরকার এসব বলছে।
গত ২৫ মে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে বেরিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদের কারণে দেশ বড় সংকটের মধ্যে রয়েছে। এ জন্য পুরো জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকা দরকার বলে প্রধান উপদেষ্টা মনে করছেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জয়সওয়াল সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের সামনে যেসব চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তার মোকাবিলা করার দায়িত্ব দেশটির সরকারের। এর জন্য বাইরের কাউকে দোষারোপ করা যায় না। বাইরের কাউকে দোষারোপ করলে কিংবা বিভিন্ন ধরনের অজুহাত দাঁড় করালে সমস্যার সমাধান করা যায় না।
এক প্রশ্নের জবাবে জয়সওয়াল বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ইতিবাচক ও গঠনমূলক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় ভারত, যা ওই দেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষা ও স্বার্থকে রক্ষা করবে।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র বলেন, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছা ও রায় নিশ্চিত করা দরকার।
বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের রাখাইনের জন্য মানবিক করিডোর দেওয়ার বিষয়েও সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন রণধীর জয়সওয়ালকে। এ প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কোনো করেননি তিনি। তবে বলেছেন, এ বিষয়ে ভারতের নজর রয়েছে।