ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির জের ধরে পাকিস্তানে হামলা চালানোর ঘটনায় সব রাজনৈতিক দলগুলোসহ সবার মধ্যে ঐক্য প্রত্যাশা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ঘটনায় দেশটির বিরোধী দলগুলোও ভারত সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শও দিয়েছে তারা।
ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়েছে, দিল্লিতে সর্বদলীয় এক বৈঠকে সরকারের কার্যক্রমে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার কথা জানায় বিরোধী দলগুলো। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার (৮ মে) অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কেন্দ্র সরকার বিরোধী দলগুলোকে পরিস্থিতি অবহিত করেছে।
বৈঠক সূত্র জানাচ্ছে, বৈঠকে বিরোধী দলগুলোর প্রতি ঐক্যের বার্তা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, জাতির এ ক্রান্তিলগ্নে প্রতিটি নাগরিককে এক থাকতে হবে।
ভারত সরকারের সংসদীয়বিষয়ক মন্ত্রী কাইরেন রিজিজু বলেন, বুধবারের পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের বিমান হামলা নিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বিরোধী দলগুলোকে অবহিত করেছেন। এ সময় বিরোধী নেতারা তাদের পরামর্শ তুলে ধরেন।
সরকারের পাশে থাকার কথা জানিয়ে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, সরকার বলেছে ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে’ গোপনীয় কিছু বিষয় তারা জানাতে পারছে না। তবে আমরা (সব বিরোধী দল) বলেছি, আমরা সরকারের সঙ্গে আছি।
গত মাসে পহেলগামে ভারতীয় পর্যটকদের ওপর জঙ্গি হামলার জন্য দিল্লি দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ) নামের একটি ‘জঙ্গি গোষ্ঠী’কে দায়ী করে আসছে। ভারত বলছে, টিআরএফ পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বার একটি ফ্রন্ট। জাতিসংঘ একে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
বৈঠকে সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন দলের প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি এই টিআরএফের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচার চালানো উচিত বলে অভিমত দেন।
বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ছাড়াও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিহ শাহ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, রাসায়নিক ও সারবিষয়ক মন্ত্রী জেপি নাড্ডা, করপোরেট খাতবিষয়ক মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের পক্ষে রাহুল গান্ধী ও মল্লিকার্জুন খারগে, তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ডিএমকের পক্ষে টিআর বালু উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। এ ছাড়া সমাজবাদী পার্টির রাম গোপাল যাদব, আম আদমি পার্টির সঞ্জয় সিংসহ অন্য দলগুলোর নেতারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
কাশ্মিরে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির জের ধরে পাকিস্তানে হামলা চালানোর ঘটনায় সব রাজনৈতিক দলগুলোসহ সবার মধ্যে ঐক্য প্রত্যাশা করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ ঘটনায় দেশটির বিরোধী দলগুলোও ভারত সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে। সরকারকে এ বিষয়ে পরামর্শও দিয়েছে তারা।
ইন্ডিয়া টুডের খবরে বলা হয়েছে, দিল্লিতে সর্বদলীয় এক বৈঠকে সরকারের কার্যক্রমে পূর্ণ সমর্থন দেওয়ার কথা জানায় বিরোধী দলগুলো। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার (৮ মে) অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কেন্দ্র সরকার বিরোধী দলগুলোকে পরিস্থিতি অবহিত করেছে।
বৈঠক সূত্র জানাচ্ছে, বৈঠকে বিরোধী দলগুলোর প্রতি ঐক্যের বার্তা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, জাতির এ ক্রান্তিলগ্নে প্রতিটি নাগরিককে এক থাকতে হবে।
ভারত সরকারের সংসদীয়বিষয়ক মন্ত্রী কাইরেন রিজিজু বলেন, বুধবারের পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরের বিমান হামলা নিয়ে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বিরোধী দলগুলোকে অবহিত করেছেন। এ সময় বিরোধী নেতারা তাদের পরামর্শ তুলে ধরেন।
সরকারের পাশে থাকার কথা জানিয়ে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, সরকার বলেছে ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে’ গোপনীয় কিছু বিষয় তারা জানাতে পারছে না। তবে আমরা (সব বিরোধী দল) বলেছি, আমরা সরকারের সঙ্গে আছি।
গত মাসে পহেলগামে ভারতীয় পর্যটকদের ওপর জঙ্গি হামলার জন্য দিল্লি দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ) নামের একটি ‘জঙ্গি গোষ্ঠী’কে দায়ী করে আসছে। ভারত বলছে, টিআরএফ পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-তৈয়বার একটি ফ্রন্ট। জাতিসংঘ একে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
বৈঠকে সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন দলের প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি এই টিআরএফের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচার চালানো উচিত বলে অভিমত দেন।
বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং ছাড়াও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিহ শাহ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, রাসায়নিক ও সারবিষয়ক মন্ত্রী জেপি নাড্ডা, করপোরেট খাতবিষয়ক মন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসের পক্ষে রাহুল গান্ধী ও মল্লিকার্জুন খারগে, তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ডিএমকের পক্ষে টিআর বালু উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। এ ছাড়া সমাজবাদী পার্টির রাম গোপাল যাদব, আম আদমি পার্টির সঞ্জয় সিংসহ অন্য দলগুলোর নেতারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বিস্ফোরণস্থল বিস্ফোরকে বোঝাই থাকায় সেখানে উদ্ধারকারীরা প্রথমে যাননি। তাদের আশঙ্কা ছিল আবারও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি ফেরানোর পরিকল্পনার প্রথম ধাপ ইসরায়েল সরকারের অনুমোদনের পর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। পরবর্তী ধাপগুলো নিয়ে এখনো আলোচনা চলছে।
৭ ঘণ্টা আগেজার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কাতার ও সৌদি আরবসহ ইউরোপ ও আরব বিশ্বের বহু নেতা এতে অংশ নেবেন, যদিও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যোগ দিচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা।
৭ ঘণ্টা আগে