ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের প্রধান শিশু হাসপাতালে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এ ছাড়া দেশটির অন্যান্য শহরেও বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রুশ সেনারা। সোমবার (৮ জুলাই) এই হামলায় দেশটিতে আরও অন্তত ৪১ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তিন শিশুসহ নিহতের সংখ্যা ৩৭ জন। আহত হয়েছেন ১৭০ জনের বেশি মানুষ। তবে বিভিন্ন অঞ্চলে হামলার স্থান থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৪১ জন মারা গেছেন।
তিনি বলেন, কিয়েভের একটি শিশু হাসপাতাল, মাতৃসদন কেন্দ্র, শিশু নার্সারি ও একটি ব্যবসায়িক কেন্দ্রসহ ১০০টির বেশি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রুশ সন্ত্রাসীদের অবশ্যই এর জবাব দিতে হবে। উদ্বিগ্ন হলেই সন্ত্রাস বন্ধ হয়ে যাবে না। সমবেদনা কোনো অস্ত্র না।
এদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের বাহিনী কিয়েভের প্রতিরক্ষা শিল্প কাঠামো ও বিমান ঘাঁটি নিশানা করে হামলা চালিয়েছে।
রাশিয়া সচরাচর দিনের বেলায় ইউক্রেনে বিমান হামলা চালায় না। তবে সোমবারের (৮ এপ্রিল) বিরল এই বিমান হামলার পর বাবা-মায়েরা শিশুদের ধরে হাসপাতালের বাইরে রাস্তায় হাঁটছিলেন। তারা হতবাক ও কান্না করছিলেন। হাসপাতালের জানালা ভেঙে গেছে।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের প্রধান শিশু হাসপাতালে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এ ছাড়া দেশটির অন্যান্য শহরেও বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রুশ সেনারা। সোমবার (৮ জুলাই) এই হামলায় দেশটিতে আরও অন্তত ৪১ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তিন শিশুসহ নিহতের সংখ্যা ৩৭ জন। আহত হয়েছেন ১৭০ জনের বেশি মানুষ। তবে বিভিন্ন অঞ্চলে হামলার স্থান থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, অন্তত ৪১ জন মারা গেছেন।
তিনি বলেন, কিয়েভের একটি শিশু হাসপাতাল, মাতৃসদন কেন্দ্র, শিশু নার্সারি ও একটি ব্যবসায়িক কেন্দ্রসহ ১০০টির বেশি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রুশ সন্ত্রাসীদের অবশ্যই এর জবাব দিতে হবে। উদ্বিগ্ন হলেই সন্ত্রাস বন্ধ হয়ে যাবে না। সমবেদনা কোনো অস্ত্র না।
এদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাদের বাহিনী কিয়েভের প্রতিরক্ষা শিল্প কাঠামো ও বিমান ঘাঁটি নিশানা করে হামলা চালিয়েছে।
রাশিয়া সচরাচর দিনের বেলায় ইউক্রেনে বিমান হামলা চালায় না। তবে সোমবারের (৮ এপ্রিল) বিরল এই বিমান হামলার পর বাবা-মায়েরা শিশুদের ধরে হাসপাতালের বাইরে রাস্তায় হাঁটছিলেন। তারা হতবাক ও কান্না করছিলেন। হাসপাতালের জানালা ভেঙে গেছে।