
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা বন্ডি সমুদ্র সৈকতে ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। হামলার পর পুরো সিডনি শহরজুড়ে আতঙ্ক ও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার পর এই হামলার ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হঠাৎ করেই একাধিক বন্দুকধারী বন্ডি সৈকতে গুলি চালাতে শুরু করে। ওই সময় সৈকতে ইহুদিদের ধর্মীয় উৎসব ‘হানুক্কাহ’ উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠান চলছিল, যেখানে শত শত মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
হামলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৈকতজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শত শত মানুষ জীবন বাঁচাতে ছোটাছুটি করে নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে দৌড়াতে থাকেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, একটানা গুলির শব্দ শোনা যায়, যা প্রায় ৫০টির মতো হতে পারে।
৩০ বছর বয়সি স্থানীয় বাসিন্দা হ্যারি উইলসন এই হামলা স্বচক্ষে দেখেন। তিনি বলেন, ‘আমি অন্তত ১০ জনকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেছি। চারদিকে রক্ত ছড়িয়ে ছিল। পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ।’
ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে অন্তত দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের গুলিতে একজন বন্দুকধারী আহত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
বর্তমানে বন্ডি সৈকত ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক পুলিশি অভিযান চলছে। নিরাপত্তার স্বার্থে স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের ওই এলাকা এড়িয়ে চলার এবং পুলিশের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য জরুরি আহ্বান জানানো হয়েছে।
হামলার পরপরই আহতদের উদ্ধারে জরুরি স্বাস্থ্যকর্মীরা স্ট্রেচার নিয়ে সৈকতে ছুটে যান। গুরুতর আহতদের দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনার পর সিডনির বিভিন্ন এলাকায় প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রবাসী বাংলাদেশি হতাহত হয়েছেন এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রবাসী বাংলাদেশিরা নিজ নিজ এলাকায় নিরাপদে অবস্থান করছেন।
সিডনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য ও ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলছে।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা বন্ডি সমুদ্র সৈকতে ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। হামলার পর পুরো সিডনি শহরজুড়ে আতঙ্ক ও থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার পর এই হামলার ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হঠাৎ করেই একাধিক বন্দুকধারী বন্ডি সৈকতে গুলি চালাতে শুরু করে। ওই সময় সৈকতে ইহুদিদের ধর্মীয় উৎসব ‘হানুক্কাহ’ উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠান চলছিল, যেখানে শত শত মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
হামলা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সৈকতজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। শত শত মানুষ জীবন বাঁচাতে ছোটাছুটি করে নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে দৌড়াতে থাকেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, একটানা গুলির শব্দ শোনা যায়, যা প্রায় ৫০টির মতো হতে পারে।
৩০ বছর বয়সি স্থানীয় বাসিন্দা হ্যারি উইলসন এই হামলা স্বচক্ষে দেখেন। তিনি বলেন, ‘আমি অন্তত ১০ জনকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখেছি। চারদিকে রক্ত ছড়িয়ে ছিল। পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ।’
ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে অন্তত দুজনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশের গুলিতে একজন বন্দুকধারী আহত হয়েছেন বলেও জানা গেছে।
বর্তমানে বন্ডি সৈকত ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক পুলিশি অভিযান চলছে। নিরাপত্তার স্বার্থে স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের ওই এলাকা এড়িয়ে চলার এবং পুলিশের নির্দেশনা মেনে চলার জন্য জরুরি আহ্বান জানানো হয়েছে।
হামলার পরপরই আহতদের উদ্ধারে জরুরি স্বাস্থ্যকর্মীরা স্ট্রেচার নিয়ে সৈকতে ছুটে যান। গুরুতর আহতদের দ্রুত নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনার পর সিডনির বিভিন্ন এলাকায় প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিলেও এখন পর্যন্ত কোনো প্রবাসী বাংলাদেশি হতাহত হয়েছেন এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, প্রবাসী বাংলাদেশিরা নিজ নিজ এলাকায় নিরাপদে অবস্থান করছেন।
সিডনি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে। হামলার পেছনের উদ্দেশ্য ও ঘটনার বিস্তারিত জানতে তদন্ত চলছে।

হরমুজগানের একজন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে ফার্স সংবাদ সংস্থা জানায়, ওমান সাগরের উপকূল থেকে ৬০ লাখ লিটার ডিজেল বহনকারী একটি তেলের ট্যাঙ্কার আটক করা হয়েছে। ট্যাঙ্কারটি অবৈধভাবে জ্বালানি পাচার করছিল বলে দাবি ইরানের।
২ দিন আগে
রুটে বক্তৃতা শেষ করেন এই সতর্কবার্তা দিয়ে যে, ইউরোপের অলস হওয়ার সুযোগ নেই; রাশিয়ার বাড়তে থাকা হুমকি মোকাবিলার জন্য জরুরি প্রস্তুতি নিতে হবে।
৩ দিন আগে
বুলগেরিয়ার আইটি পেশাজীবী অ্যাঞ্জেলিন বাহচেভানোভ বলেন, ‘বুলগেরিয়াকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরানোর এখনই সময়। আমরা যেন অলিগার্কি, মাফিয়া ও তাদের প্রতিনিধিত্বকারী শক্তির হাত থেকে মুক্ত হতে পারি।’
৩ দিন আগে