
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যত দিন গড়াচ্ছে ততই ইসরায়েল থেকে চলে যাচ্ছেন দেশটির নাগরিকরা। আর ক্রমাগত নাগরিকদের এমন দেশ ছাড়ার প্রবণতার ফলে চিন্তার ভাজ পড়েছে দেশটির রাজনীতিবিদসহ অন্যান্য খাত সংশ্লিষ্টদের কপালে। সম্প্রতি দেশটির আর্থ-সামাজিক বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান শোরেস’র এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত সেই পরিসংখ্যানে দেখা যায় ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরের প্রথম ৯ মাসে গড়ে দেশ ছেড়েছেন ১৭ হাজার ৫শ’ ২৯ নাগরিক। অপরদিকে, গত বছর ২০২৩ সালে এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ হাজারে। ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে অভিবাসী ইসরায়েলিদের দেশে ফেরার সংখ্যাতেও।
ইসরায়েলিদের দেশ ছাড়ার প্রবণতার পেছনে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা আর সাংবিধানিক সংকটই অন্যতম প্রধান কারণ। দেশটির বিচার বিভাগ সংশোধনের নামে একাধিক আইনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন নেতানিয়াহু। যদিও তার মূল উদ্দেশ্য ছিল সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। অবশ্য এসবে নাখোশ ইসরায়েলিরা। আর হামাসের সাথে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরুর পর তুঙ্গে ওঠে অস্থিরতা।
পরবর্তীতে সংঘর্ষ বাঁধে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ আর হুতি বিদ্রোহীদের সাথেও। কয়েকটি ফ্রন্টে যুদ্ধের কারণে ব্যাপক ধস নামে ইসরায়েলের অর্থনীতিতে। বিদেশি বিনিয়োগ কমে প্রায় ৬০ শতাংশ। ফলে ২০২৩ সালের শুরুতেই দেউলিয়া হয় ৪৬ হাজারের বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
নোবেলজয়ী ইসরায়েলি জীবতাত্ত্বিক এ্যারন চিচেনোভার বলেন, অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা হাসপাতাল ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। শুধু হাসপাতাল না বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য সব জায়গায় লোকবল সংকট। এর সমাধান না হলে একসময় আমাদের আলাদা দেশ বলে কিছুই থাকবে না।
এত অধিক সংখ্যক ইসরায়েলির বাইরে চলে যাওয়ায় বেশ উদ্বিগ্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এতে করে ইসরায়েলের সার্বভৌমত্বই হুমকির মুখে পড়েছে বলে শঙ্কা তাদের।
সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা আর নিরাপত্তাহীনতায় ইসরায়েলি বাবা-ময়েরা সন্তানদের পাঠিয়ে দিতে চান অন্য কোনো দেশে। গোটা পরিবার দেশ ছাড়ার উদাহরণও কম নয়।

যত দিন গড়াচ্ছে ততই ইসরায়েল থেকে চলে যাচ্ছেন দেশটির নাগরিকরা। আর ক্রমাগত নাগরিকদের এমন দেশ ছাড়ার প্রবণতার ফলে চিন্তার ভাজ পড়েছে দেশটির রাজনীতিবিদসহ অন্যান্য খাত সংশ্লিষ্টদের কপালে। সম্প্রতি দেশটির আর্থ-সামাজিক বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান শোরেস’র এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা গেছে।
প্রকাশিত সেই পরিসংখ্যানে দেখা যায় ২০০৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরের প্রথম ৯ মাসে গড়ে দেশ ছেড়েছেন ১৭ হাজার ৫শ’ ২৯ নাগরিক। অপরদিকে, গত বছর ২০২৩ সালে এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ হাজারে। ভারসাম্য নষ্ট হয়েছে অভিবাসী ইসরায়েলিদের দেশে ফেরার সংখ্যাতেও।
ইসরায়েলিদের দেশ ছাড়ার প্রবণতার পেছনে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা আর সাংবিধানিক সংকটই অন্যতম প্রধান কারণ। দেশটির বিচার বিভাগ সংশোধনের নামে একাধিক আইনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন নেতানিয়াহু। যদিও তার মূল উদ্দেশ্য ছিল সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কমিয়ে আনা। অবশ্য এসবে নাখোশ ইসরায়েলিরা। আর হামাসের সাথে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরুর পর তুঙ্গে ওঠে অস্থিরতা।
পরবর্তীতে সংঘর্ষ বাঁধে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ আর হুতি বিদ্রোহীদের সাথেও। কয়েকটি ফ্রন্টে যুদ্ধের কারণে ব্যাপক ধস নামে ইসরায়েলের অর্থনীতিতে। বিদেশি বিনিয়োগ কমে প্রায় ৬০ শতাংশ। ফলে ২০২৩ সালের শুরুতেই দেউলিয়া হয় ৪৬ হাজারের বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান।
নোবেলজয়ী ইসরায়েলি জীবতাত্ত্বিক এ্যারন চিচেনোভার বলেন, অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা হাসপাতাল ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। শুধু হাসপাতাল না বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য সব জায়গায় লোকবল সংকট। এর সমাধান না হলে একসময় আমাদের আলাদা দেশ বলে কিছুই থাকবে না।
এত অধিক সংখ্যক ইসরায়েলির বাইরে চলে যাওয়ায় বেশ উদ্বিগ্ন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। এতে করে ইসরায়েলের সার্বভৌমত্বই হুমকির মুখে পড়েছে বলে শঙ্কা তাদের।
সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা আর নিরাপত্তাহীনতায় ইসরায়েলি বাবা-ময়েরা সন্তানদের পাঠিয়ে দিতে চান অন্য কোনো দেশে। গোটা পরিবার দেশ ছাড়ার উদাহরণও কম নয়।

দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ায় নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয় দেশের নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। মধ্যস্থতা করা শান্তিচুক্তি জোরদার করার জন্য দুই দেশের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
২ দিন আগে
নির্বাচনের কয়েকদিন আগেই বিজেপিতে যোগ দেন মৈথিলী। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের উন্নয়নমূলক কাজে আমি অনুপ্রাণিত। আমি সমাজের সেবা করতে চাই। বিহারের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই।’
২ দিন আগে
পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশটির রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে সেনাবাহিনী। কখনও কখনও তারা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, আবার অনেক সময় পর্দার আড়ালে থেকে কলকাঠি নেড়েছে।
২ দিন আগে