
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসনের পর গাজায় হামাসের সঙ্গে লড়াইয়ে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি সই করেছে ইসরাইল। এই চুক্তিকে ইসরাইলের ‘ঐতিহাসিক পরাজয়’ বলে আখ্যায়িত করেছেন ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষনেতা খলিল আল-হাইয়া।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইসরাইল। এক টেলিভিশন ভাষণে আল-হাইয়া বলেছেন, গাজায় ইসরাইল তার কোনো লক্ষ্যই পূরণ করতে পারেনি। যুদ্ধবিরতি এবং বন্দিবিনিময় চুক্তি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এটি ইসরাইলের জন্য এক বিশাল পরাজয়।
জার্মানির ডিপিএ সংবাদ সংস্থার বরাতে আল-হাইয়া বলেন, আমাদের জনগণ দখলদারদের সব প্রকাশ্য ও গোপন পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে। আজ আমরা প্রমাণ করেছি যে, আমাদের প্রতিরোধ দখলদারদের কখনো জয়ী হতে দেবে না।
আল-হাইয়া আরও বলেন, আমাদের প্রতিরোধ আজ প্রমাণ করেছে যে, আমরা বেঁচে থাকার এবং নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দখলদারদের কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের দুর্বল করতে পারবে না। হামাস কখনো ইসরাইলি আগ্রাসন ভুলবে না বা ক্ষমা করবে না। আমাদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর জন্য প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
নিউইয়র্ক টাইমস অনুসারে, আল হাইয়া ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইসরাইলিদের বিরুদ্ধে হামাসের আক্রমণকে সামরিক কৃতিত্ব এবং জনগণের জন্য গর্বের বিষয় হিসেবে প্রশংসা করেন। ওই হামলা গাজার যুদ্ধের সূচনা করে।
আল-হাইয়ার এই বক্তব্য ইঙ্গিত দেয় যে, হামাস এখনও আপসহীন অবস্থানে রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিরোধ চালিয়ে যাবে।
হামাসের সিনিয়র নেতা খালিল আল-হাইয়া তার বক্তব্যে ইরান-সমর্থিত অন্যান্য মিত্র শক্তি, লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের প্রশংসা করেন। যারা হামাসের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে ইসরাইলের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালিয়েছে।
আল-হাইয়া আরও বলেন, হামাস ইসরাইল ধ্বংসের লক্ষ্যে অটল থাকবে এবং তারা জেরুজালেম ও আল-আকসা মসজিদকে তাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে দেখে যাবে। তিনি বলেন, আমাদের শত্রুরা কখনো আমাদের দুর্বলতার মুহূর্ত দেখবে না। এই বক্তব্যে তিনি হামাসের আগ্রাসী অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেন।

১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসনের পর গাজায় হামাসের সঙ্গে লড়াইয়ে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি চুক্তি সই করেছে ইসরাইল। এই চুক্তিকে ইসরাইলের ‘ঐতিহাসিক পরাজয়’ বলে আখ্যায়িত করেছেন ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষনেতা খলিল আল-হাইয়া।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে টাইমস অব ইসরাইল। এক টেলিভিশন ভাষণে আল-হাইয়া বলেছেন, গাজায় ইসরাইল তার কোনো লক্ষ্যই পূরণ করতে পারেনি। যুদ্ধবিরতি এবং বন্দিবিনিময় চুক্তি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এটি ইসরাইলের জন্য এক বিশাল পরাজয়।
জার্মানির ডিপিএ সংবাদ সংস্থার বরাতে আল-হাইয়া বলেন, আমাদের জনগণ দখলদারদের সব প্রকাশ্য ও গোপন পরিকল্পনা ভেস্তে দিয়েছে। আজ আমরা প্রমাণ করেছি যে, আমাদের প্রতিরোধ দখলদারদের কখনো জয়ী হতে দেবে না।
আল-হাইয়া আরও বলেন, আমাদের প্রতিরোধ আজ প্রমাণ করেছে যে, আমরা বেঁচে থাকার এবং নিজেদের অধিকার রক্ষার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দখলদারদের কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের দুর্বল করতে পারবে না। হামাস কখনো ইসরাইলি আগ্রাসন ভুলবে না বা ক্ষমা করবে না। আমাদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর জন্য প্রতিশোধ নেওয়া হবে।
নিউইয়র্ক টাইমস অনুসারে, আল হাইয়া ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে ইসরাইলিদের বিরুদ্ধে হামাসের আক্রমণকে সামরিক কৃতিত্ব এবং জনগণের জন্য গর্বের বিষয় হিসেবে প্রশংসা করেন। ওই হামলা গাজার যুদ্ধের সূচনা করে।
আল-হাইয়ার এই বক্তব্য ইঙ্গিত দেয় যে, হামাস এখনও আপসহীন অবস্থানে রয়েছে এবং ভবিষ্যতেও ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিরোধ চালিয়ে যাবে।
হামাসের সিনিয়র নেতা খালিল আল-হাইয়া তার বক্তব্যে ইরান-সমর্থিত অন্যান্য মিত্র শক্তি, লেবাননের হিজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীদের প্রশংসা করেন। যারা হামাসের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে ইসরাইলের বিরুদ্ধে আক্রমণ চালিয়েছে।
আল-হাইয়া আরও বলেন, হামাস ইসরাইল ধ্বংসের লক্ষ্যে অটল থাকবে এবং তারা জেরুজালেম ও আল-আকসা মসজিদকে তাদের পথপ্রদর্শক হিসেবে দেখে যাবে। তিনি বলেন, আমাদের শত্রুরা কখনো আমাদের দুর্বলতার মুহূর্ত দেখবে না। এই বক্তব্যে তিনি হামাসের আগ্রাসী অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেন।

নির্বাচনের কয়েকদিন আগেই বিজেপিতে যোগ দেন মৈথিলী। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের উন্নয়নমূলক কাজে আমি অনুপ্রাণিত। আমি সমাজের সেবা করতে চাই। বিহারের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই।’
১ দিন আগে
পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশটির রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে সেনাবাহিনী। কখনও কখনও তারা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, আবার অনেক সময় পর্দার আড়ালে থেকে কলকাঠি নেড়েছে।
১ দিন আগে
বিবিসি জানিয়েছে ২০২১ সালের ৬ই জানুয়ারির বক্তৃতার সম্পাদনা "ভুলবশত এমন ধারণা দিয়েছে যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সরাসরি সহিসংতাকে উসকে দিয়েছেন"। বিবিসি এজন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু বলেছে তারা এজন্য কোনো আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে না।
১ দিন আগে
আল জাজিরা জানিয়েছে, ইথিওপিয়া প্রথমবারের মতো মারবুর্গ ভাইরাস রোগের প্রাদুর্ভাব নিশ্চিত করেছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে এই ভাইরাসের মোট ৯ জন রোগী শনাক্ত হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে