
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সিরিয়ার সফল বিদ্রোহের নেতা আবু মুহাম্মদ আল জোলানি বলেছেন, সিরিয়া যুদ্ধে ক্লান্ত এবং দেশটি তার প্রতিবেশী দেশ বা পশ্চিমের জন্য কোনো হুমকি নয়। দামেস্কে প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে বসে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই কথা বলেন তিনি।
এই সময় সিরিয়ার ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য পশ্চিমাদের প্রতি আহ্বান জানান নতুন সিরিয়ায় বর্তমানে সবচেয়ে প্রভাবশালী এই নেতা।
জোলানি বলেন, অত্যাচারিত এবং অত্যাচারীর প্রতি একই আচরণ করা উচিত নয়, পূর্ববর্তী সরকারকে লক্ষ্য করে দেওয়া নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নেওয়া উচিত।
দুই সপ্তাহরও কম সময়ে বাশার আল-আসাদের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা বিদ্রোহীদের জোটের প্রভাবশালী দল হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) এই নেতা বলেন, এইচটিএস-কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করা উচিত নয়। তিনি বলেন, এইচটিএস কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়।
জোলানি বলেন, এইচটিএস বেসামরিক লোক বা বেসামরিক এলাকা লক্ষ্য করে হামলা চালায়নি। বরং তারা নিজেদের আসাদ সরকারের অপরাধের শিকার হিসেবে মনে করে।
এইচটিএস জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশের দ্বারা সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত, কারণ তারা আল-কায়েদার একটি শাখা হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। তবে ২০১৬ সালে এইচটিএস আল-কায়েদা থেকে আলাদা হয়ে যায়।
সাক্ষাৎকারে সিরিয়াকে আফগানিস্তানের মতো বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করে জোলানি বলেন, দুটি দেশের মধ্যে বড় পার্থক্য রয়েছে, তাদের ঐতিহ্যও ভিন্ন। আফগানিস্তান ছিল একটি গোত্রভিত্তিক সমাজ। সিরিয়ায় একটি ভিন্ন মানসিকতা বিরাজমান।
ইদলিব এইচটিএসের শাসনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, তারা নারীদের শিক্ষায় বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন, ইদলিবে আমাদের আট বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, আমি মনে করি, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের অংশগ্রহণ ৬০ শতাংশের বেশি।
তাদের শাসনাধিনে মদ্যপানের অনুমতি দেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক বিষয়ে আমি কথা বলার অধিকার রাখি না কারণ এগুলো আইনি বিষয়। একটি ‘সিরিয়ান লিগ্যাল কমিটি’ থাকবে যারা একটি সংবিধান রচনা করবে। তারাই সিদ্ধান্ত নেবে। এবং যে কোনো শাসক বা প্রেসিডেন্টকে আইন মেনে চলতে হবে।
সিরিয়ার নতুন শাসকরা আগামী কয়েক মাসে কী ধরনের পদক্ষেপ নেন, তা নির্ধারণ করবে তারা দেশটিকে কেমন বানাতে চান এবং কীভাবে শাসন করতে চান।

সিরিয়ার সফল বিদ্রোহের নেতা আবু মুহাম্মদ আল জোলানি বলেছেন, সিরিয়া যুদ্ধে ক্লান্ত এবং দেশটি তার প্রতিবেশী দেশ বা পশ্চিমের জন্য কোনো হুমকি নয়। দামেস্কে প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে বসে বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এই কথা বলেন তিনি।
এই সময় সিরিয়ার ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য পশ্চিমাদের প্রতি আহ্বান জানান নতুন সিরিয়ায় বর্তমানে সবচেয়ে প্রভাবশালী এই নেতা।
জোলানি বলেন, অত্যাচারিত এবং অত্যাচারীর প্রতি একই আচরণ করা উচিত নয়, পূর্ববর্তী সরকারকে লক্ষ্য করে দেওয়া নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নেওয়া উচিত।
দুই সপ্তাহরও কম সময়ে বাশার আল-আসাদের সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা বিদ্রোহীদের জোটের প্রভাবশালী দল হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) এই নেতা বলেন, এইচটিএস-কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করা উচিত নয়। তিনি বলেন, এইচটিএস কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়।
জোলানি বলেন, এইচটিএস বেসামরিক লোক বা বেসামরিক এলাকা লক্ষ্য করে হামলা চালায়নি। বরং তারা নিজেদের আসাদ সরকারের অপরাধের শিকার হিসেবে মনে করে।
এইচটিএস জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্যসহ অনেক দেশের দ্বারা সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত, কারণ তারা আল-কায়েদার একটি শাখা হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। তবে ২০১৬ সালে এইচটিএস আল-কায়েদা থেকে আলাদা হয়ে যায়।
সাক্ষাৎকারে সিরিয়াকে আফগানিস্তানের মতো বানানোর অভিযোগ অস্বীকার করে জোলানি বলেন, দুটি দেশের মধ্যে বড় পার্থক্য রয়েছে, তাদের ঐতিহ্যও ভিন্ন। আফগানিস্তান ছিল একটি গোত্রভিত্তিক সমাজ। সিরিয়ায় একটি ভিন্ন মানসিকতা বিরাজমান।
ইদলিব এইচটিএসের শাসনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, তারা নারীদের শিক্ষায় বিশ্বাস করেন। তিনি বলেন, ইদলিবে আমাদের আট বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, আমি মনে করি, সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের অংশগ্রহণ ৬০ শতাংশের বেশি।
তাদের শাসনাধিনে মদ্যপানের অনুমতি দেওয়া হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেক বিষয়ে আমি কথা বলার অধিকার রাখি না কারণ এগুলো আইনি বিষয়। একটি ‘সিরিয়ান লিগ্যাল কমিটি’ থাকবে যারা একটি সংবিধান রচনা করবে। তারাই সিদ্ধান্ত নেবে। এবং যে কোনো শাসক বা প্রেসিডেন্টকে আইন মেনে চলতে হবে।
সিরিয়ার নতুন শাসকরা আগামী কয়েক মাসে কী ধরনের পদক্ষেপ নেন, তা নির্ধারণ করবে তারা দেশটিকে কেমন বানাতে চান এবং কীভাবে শাসন করতে চান।

দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়ার দুই প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ায় নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উভয় দেশের নেতাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। মধ্যস্থতা করা শান্তিচুক্তি জোরদার করার জন্য দুই দেশের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
২ দিন আগে
নির্বাচনের কয়েকদিন আগেই বিজেপিতে যোগ দেন মৈথিলী। তখন তিনি বলেছিলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের উন্নয়নমূলক কাজে আমি অনুপ্রাণিত। আমি সমাজের সেবা করতে চাই। বিহারের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই।’
২ দিন আগে
পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশটির রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে সেনাবাহিনী। কখনও কখনও তারা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, আবার অনেক সময় পর্দার আড়ালে থেকে কলকাঠি নেড়েছে।
২ দিন আগে
বিবিসি জানিয়েছে ২০২১ সালের ৬ই জানুয়ারির বক্তৃতার সম্পাদনা "ভুলবশত এমন ধারণা দিয়েছে যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সরাসরি সহিসংতাকে উসকে দিয়েছেন"। বিবিসি এজন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু বলেছে তারা এজন্য কোনো আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেবে না।
২ দিন আগে