গাজায় এক দিনে ইসরাইলি হামলায় নিহত ৪০

ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বেইত লাহিয়ায় ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় নিহতদের স্বজনের কান্না। ছবি: রয়টার্স

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭৩ জন। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর আনাদোলু এজেন্সির।

মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বিমান হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় গাজায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১ হাজার ৬৫ জনে পৌঁছেছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, আরও ৭৩ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে, যার ফলে ইসরাইলি হামলায় আহতের সংখ্যা বেড়ে এক লাখ ১৬ হাজার ৫০৫ জন দাঁড়িয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ‘অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়েছেন, কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না। ’

১৫ মাস যুদ্ধের পর গত ১৯ জানুয়ারি কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিশরের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। এটি ছিল তিন পর্বের। প্রথম পর্বে ছিল যুদ্ধ বন্ধ ও জিম্মি-বন্দি বিনিময় শুরু করা, দ্বিতীয় পর্বে ছিল জিম্মি-বন্দি বিনিময়ের কাজ শেষ করা এবং গাজা থেকে ইসরাইলি সেনাদের সম্পূর্ণ প্রত্যাহার, তৃতীয় পর্বে ছিল যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজাকে পুনর্গঠন।

তবে ইসরাইল যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় পর্বে প্রবেশ না করে গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে। ইসরাইলের ফের শুরু করা এই হামলায় দেড় হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে উপত্যকাটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

ad
ad

বিশ্ব রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় চাপাপড়া একই পরিবারের ৩০ জনের লাশ উদ্ধার

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ভাষ্য অনুযায়ী, ইসরাইলি বাহিনী বর্তমানে গাজার অর্ধেকেরও বেশি এলাকা দখলে রেখেছে এবং যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও উপত্যকার অন্যান্য অঞ্চলে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।

১ দিন আগে

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ফিলিস্তিনি ও ৭ দেশের নাগরিকদের নিষেধাজ্ঞা

হোয়াইট হাউস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, স্ক্রিনিং ও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ায় গুরুতর ঘাটতি থাকায় ২০২৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে।

১ দিন আগে

অস্ট্রেলিয়ার বন্ডি সৈকতে হামলাকারী ভারতীয়

১ দিন আগে

বিজয় দিবসে রাহুলের পোস্টেও নেই ‘বাংলাদেশ’

ঐতিহাসিক দলিল বলে, ভারত ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে যৌথ বাহিনী হিসেবে যোগ দেয়। ইন্সট্রুমেন্ট অব সারেন্ডার বা আত্মসমর্পণের দলিলেও পাকিস্তানি বাহিনী ‘ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ বাহিনীর’ কাছেই আত্মসমর্পণ করেছে। অথচ এর আগের প্রায় ৯ মাস পুরো মুক্তিযুদ্ধ পরি

২ দিন আগে