ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি ও ফক্স নিউজ।
রোববার সকালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তবে পারমাণবিক স্থাপনাগুলো এরই মধ্যে খালি করার কথা জানিয়েছে ইরান। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, হামলায় বড় কোনও ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি ইরান।
নিজের ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে ট্রাম্প জানান, সব মার্কিন বিমান নিরাপদে ফিরে আসছে। তিনি আমেরিকান যোদ্ধাদের অভিনন্দন জানান।
ট্রাম্প বলেন, মার্কিন বাহিনী ইরানের তিনটি প্রধান পরমাণু স্থাপনা; নাতাঞ্জ, ইসফাহান ও ফোরদোতে হামলা চালিয়েছে।
ফক্স নিউজকে ট্রাম্প জানান, ফোরদোতে ছয়টি 'বানকার-বাস্টার' বোমা ফেলা হয়েছে। অন্য স্থাপনায় ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।
তাঁর দাবি, তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির প্রধান ফোরদো এখন আর নেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প পৃথক পোস্টে জানান, 'ফোর্দো ইজ গন' অর্থাৎ 'ফোর্দো শেষ।'
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ হামলায় বি-টু বোমারু বিমান জড়িত।
তবে ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি ভাষ্যকার বলেছেন এই অঞ্চলের প্রতিটি আমেরিকান নাগরিক বা সামরিক এখন একটি বৈধ লক্ষ্য।
উল্লেখ্য, নিজের বেধে দেওয়া নির্ধারিত সময়সীমা দুই সপ্তাহের আগেই ট্রাম্প ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে তাঁর দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত করলেন।
বিবিসি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেসব পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা করার কথা দাবি করেছেন সেই তিনটি স্থানেই হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছে ইরানিয়ান কর্মকর্তারা।
ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকের ডেপুটি পলিটিক্যাল ডিরেক্টর হাসান আবেদিনি স্থানীয় সময়ে কিছুক্ষণ আগে মাত্র রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি উপস্থিত হয়েছেন।
তিনি বলেছেন, " ইরান 'কিছুক্ষণ আগে' এই তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা খালি করেছে।"
তিনি আরও বলেছেন, ট্রাম্প যা বলেছেন তা যদি সত্য হয়ও ইরান " বড় কোন ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি, কারণ পারমাণবিক কেন্দ্রের উপকরণগুলো ইতোমধ্যেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।"
এদিকে, ইরানে ট্রাম্পের হামলার সিদ্ধান্তের পর এর পক্ষে-বিপক্ষে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতারা।
ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা, আর তার জবাবে ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা বিমান হামলার মধ্য দিয়ে এবারের সংঘাতের শুরু হয়।
ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় তিনশ জনের মত মানুষ নিহত হয়েছেন।
অন্যদিকে, ইসরায়েল বলছে, ইরানের হামলায় দেশটির কয়েক ডজন নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় যে হামলা চালিয়েছে, তা এক কথায় নজিরবিহীন।
এই অভিযানের নাম তারা দিয়েছে 'অপারেশন রাইজিং লায়ন'। ইরানও পাল্টা জবাব দিয়েছে। হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের ওপর।
১৯৮০-১৯৮৮ সালের ইরান-ইরাক যুদ্ধের পর এটা ইরানের ভূখণ্ডের ওপর চালানো সবচেয়ে বড় হামলা বলে মনে করা হচ্ছে।
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্র: রয়টার্স, বিবিসি ও ফক্স নিউজ।
রোববার সকালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তবে পারমাণবিক স্থাপনাগুলো এরই মধ্যে খালি করার কথা জানিয়েছে ইরান। দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, হামলায় বড় কোনও ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি ইরান।
নিজের ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টে ট্রাম্প জানান, সব মার্কিন বিমান নিরাপদে ফিরে আসছে। তিনি আমেরিকান যোদ্ধাদের অভিনন্দন জানান।
ট্রাম্প বলেন, মার্কিন বাহিনী ইরানের তিনটি প্রধান পরমাণু স্থাপনা; নাতাঞ্জ, ইসফাহান ও ফোরদোতে হামলা চালিয়েছে।
ফক্স নিউজকে ট্রাম্প জানান, ফোরদোতে ছয়টি 'বানকার-বাস্টার' বোমা ফেলা হয়েছে। অন্য স্থাপনায় ৩০টি টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।
তাঁর দাবি, তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচির প্রধান ফোরদো এখন আর নেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প পৃথক পোস্টে জানান, 'ফোর্দো ইজ গন' অর্থাৎ 'ফোর্দো শেষ।'
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ হামলায় বি-টু বোমারু বিমান জড়িত।
তবে ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি ভাষ্যকার বলেছেন এই অঞ্চলের প্রতিটি আমেরিকান নাগরিক বা সামরিক এখন একটি বৈধ লক্ষ্য।
উল্লেখ্য, নিজের বেধে দেওয়া নির্ধারিত সময়সীমা দুই সপ্তাহের আগেই ট্রাম্প ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে তাঁর দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত করলেন।
বিবিসি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেসব পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা করার কথা দাবি করেছেন সেই তিনটি স্থানেই হামলার তথ্য নিশ্চিত করেছে ইরানিয়ান কর্মকর্তারা।
ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারকের ডেপুটি পলিটিক্যাল ডিরেক্টর হাসান আবেদিনি স্থানীয় সময়ে কিছুক্ষণ আগে মাত্র রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সরাসরি উপস্থিত হয়েছেন।
তিনি বলেছেন, " ইরান 'কিছুক্ষণ আগে' এই তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা খালি করেছে।"
তিনি আরও বলেছেন, ট্রাম্প যা বলেছেন তা যদি সত্য হয়ও ইরান " বড় কোন ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি, কারণ পারমাণবিক কেন্দ্রের উপকরণগুলো ইতোমধ্যেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল।"
এদিকে, ইরানে ট্রাম্পের হামলার সিদ্ধান্তের পর এর পক্ষে-বিপক্ষে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের আইন প্রণেতারা।
ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলা, আর তার জবাবে ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা বিমান হামলার মধ্য দিয়ে এবারের সংঘাতের শুরু হয়।
ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় তিনশ জনের মত মানুষ নিহত হয়েছেন।
অন্যদিকে, ইসরায়েল বলছে, ইরানের হামলায় দেশটির কয়েক ডজন নাগরিক প্রাণ হারিয়েছেন।
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় যে হামলা চালিয়েছে, তা এক কথায় নজিরবিহীন।
এই অভিযানের নাম তারা দিয়েছে 'অপারেশন রাইজিং লায়ন'। ইরানও পাল্টা জবাব দিয়েছে। হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের ওপর।
১৯৮০-১৯৮৮ সালের ইরান-ইরাক যুদ্ধের পর এটা ইরানের ভূখণ্ডের ওপর চালানো সবচেয়ে বড় হামলা বলে মনে করা হচ্ছে।
রবিবার ভোরে ইরানের ফরদো, নাতাঞ্জ ও ইসফাহান—তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে এ হামলা চালানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পরে ইরানও তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার বিষয় নিশ্চিত করে। সূত্র: আ
৩ ঘণ্টা আগেএই ঘটনা ইরানিদের মনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্বাসের বীজ বপন করে। অনেক ইরানিই বিশ্বাস করতেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করেছে শুধুমাত্র তেলের নিয়ন্ত্রণের জন্য।
৩ ঘণ্টা আগেএরপর থেকে ইসরাইল রাষ্ট্র ক্রমে আরও শক্তিশালী হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে ব্যাপক সহায়তা দিতে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে চালানো মার্কিন হামলার জবাবে রোববার সকালে ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।ইরানের সর্বশেষ এ হামলার পর ইসরাইলে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল।
৫ ঘণ্টা আগে