
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

এশিয়ার কিংবদন্তি বক্সার সিঙ্গাপুরের আরবিন্দ লালওয়ানি। বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির জুলকান ইনডোর এরিনার উদ্যোগে দুই দিনের জন্য ঢাকায় এসেছেন তিনি। জুলকানে বাংলাদেশি বক্সারদের নিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পও শুরু করেছেন।
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে এসেছেন লালওয়ানি। প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে আরবিন্দ লালওয়ানি বলেন, জুলকান এরিনার সুযোগ সুবিধাগুলো বিশ্বমানের। এসব সুযোগ-সুবিধা দেখে আমি মুগ্ধ। সিঙ্গাপুরের ক্লাবগুলোতেও এ রকম আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশ্বে অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করলেও এই ক্লাব ওপরের দিকেই থাকবে।
লালওয়ানি আরও বলেন, অনেক দেশেই বক্সিংয়ের এ রকম সুযোগ-সুবিধা নেই। ভালো মানের বক্সার তৈরি করতে হলে সবকিছুই উন্নত হতে হবে। জুলকান অ্যারেনা এককথায় দারুণ। ভবিষ্যতে এটি আরও এগিয়ে যাবে।

আরবিন্দ লালওয়ানি সরাসরি মোহাম্মদ আলীর ট্রেইনার এঞ্জেলো ডান্ডির অধীনে অনুশীলন করেছেন। লালওয়ানি বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশের বক্সিংয়ের মান ও সক্ষমতার মান পাল্টে দিতে পারে।
ক্যাম্পে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মেজর (অব.) মো. মোহসিনুল করিম বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বক্সিংকে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলায় পরিণত করা। আমরা চাই আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণরা নতুন উচ্চতায় পৌঁছাক।
প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ঘিরে স্থানীয় প্রশিক্ষক ও খেলোয়াড়দের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ করা গেছে। বাংলাদেশি বক্সিংকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার পথে আরবিন্দ লালওয়ানির এই সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন তারা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বসুন্ধরার এ উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং দেশের বক্সিং খেলাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ সুগম করবে।

এশিয়ার কিংবদন্তি বক্সার সিঙ্গাপুরের আরবিন্দ লালওয়ানি। বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির জুলকান ইনডোর এরিনার উদ্যোগে দুই দিনের জন্য ঢাকায় এসেছেন তিনি। জুলকানে বাংলাদেশি বক্সারদের নিয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্পও শুরু করেছেন।
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে এসেছেন লালওয়ানি। প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে আরবিন্দ লালওয়ানি বলেন, জুলকান এরিনার সুযোগ সুবিধাগুলো বিশ্বমানের। এসব সুযোগ-সুবিধা দেখে আমি মুগ্ধ। সিঙ্গাপুরের ক্লাবগুলোতেও এ রকম আধুনিক সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশ্বে অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করলেও এই ক্লাব ওপরের দিকেই থাকবে।
লালওয়ানি আরও বলেন, অনেক দেশেই বক্সিংয়ের এ রকম সুযোগ-সুবিধা নেই। ভালো মানের বক্সার তৈরি করতে হলে সবকিছুই উন্নত হতে হবে। জুলকান অ্যারেনা এককথায় দারুণ। ভবিষ্যতে এটি আরও এগিয়ে যাবে।

আরবিন্দ লালওয়ানি সরাসরি মোহাম্মদ আলীর ট্রেইনার এঞ্জেলো ডান্ডির অধীনে অনুশীলন করেছেন। লালওয়ানি বলেন, এ ধরনের উদ্যোগ বাংলাদেশের বক্সিংয়ের মান ও সক্ষমতার মান পাল্টে দিতে পারে।
ক্যাম্পে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মেজর (অব.) মো. মোহসিনুল করিম বলেন, আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে বক্সিংকে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় খেলায় পরিণত করা। আমরা চাই আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তরুণরা নতুন উচ্চতায় পৌঁছাক।
প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ঘিরে স্থানীয় প্রশিক্ষক ও খেলোয়াড়দের মধ্যে ব্যাপক উচ্ছ্বাস লক্ষ করা গেছে। বাংলাদেশি বক্সিংকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার পথে আরবিন্দ লালওয়ানির এই সফর একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন তারা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বসুন্ধরার এ উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে এবং দেশের বক্সিং খেলাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পথ সুগম করবে।

চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ। রান তাড়ার শুরুতেই বিপদে পড়লেও ঠিকই ধাক্কা সামলে নেন কাওসার ও জারিফ সিয়াম। দলীয় ১ রানে ফেরেন ওপেনার নাঈম। দ্বিতীয় ৬৮ রানের জুটি গড়েন জারিফ-কাওয়সার।
৪ দিন আগে
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে প্যাডেল গ্রাউন্ডে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন ৩৬ দল ও ১২০ জনেরও বেশি প্যাডেল খেলোয়াড়।
৪ দিন আগে
পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটে জয় তুলে নিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দল। এই জয়ের ফলে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জুনিয়র টাইগ্রেসরা।
৯ দিন আগে
২১৬ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ভালো শুরু করলেও, ম্যাচের মাঝের ওভারগুলোতে ছন্দ হারিয়ে ফেলায় শেষ পর্যন্ত জয় থেকে পিছিয়ে পড়ে।
১০ দিন আগে