
ঢাবি প্রতিনিধি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গণপ্রতিরোধ ও আত্মত্যাগের স্মরণে বিজয় সরণি ও বীর উত্তম মেজর জেনারেল আজিজুর রহমান রোডের মধ্যবর্তী সবুজ চত্বরে নির্মাণ করা হবে ‘গণমিনার’। জনসাধারণের কাছ থেকে চাঁদা সংগ্রহ করে এ মিনারটি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে ‘গণমিনার বাস্তবায়ন কমিটি’।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, জাতীয় ইতিহাসে প্রতিরোধের স্মৃতি সংরক্ষণ নিছক শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের বিষয় নয়। এটি একটি জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয় ও চেতনা সঞ্চারের অন্যতম উপায়। গণমিনারে আমরা এমন একটি পরিসর তৈরি করার চেষ্টা করেছি যেটা গণমানুষের নাগালের মধ্যে থাকবে এবং যা ভবিষ্যতে নতুন প্রজন্মকে আমাদের সংগ্রামের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে।
চলচ্চিত্র নির্মাতা ও স্থপতি কামার আহমাদ সাইমন গণমিনারের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ দুটি মাধ্যম হলো জাদুঘর ও মিনার নির্মাণ। মিনার যেহেতু উন্মুক্ত, তাই জাদুঘরের চেয়ে মিনারে অনেক বেশি জনসমাগম হয়। তাই আমরা মিনার নির্মাণের পরিকল্পনা করেছি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই ভূখণ্ডের আড়াই শ বছরের সংগ্রামের ইতিহাস গণমিনারে খোদাই করে তুলে ধরার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিশেষ করে, জুলাই অভ্যুত্থানে জাতিসংঘ স্বীকৃত ১৪ শ শহিদের নাম ও পরিচিতি গণমিনারে সংরক্ষণ করা হবে।
কামার আহমেদ সাইমন আরও বলেন, এই গণমিনার এমন একটি স্মরণস্থল, যা রাজনৈতিক বিভাজন অতিক্রম করে সকল মত ও পথের মানুষের সম্মিলিত গণউদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম, লেখক মোহাম্মদ রোমেলসহ অন্যরা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গণপ্রতিরোধ ও আত্মত্যাগের স্মরণে বিজয় সরণি ও বীর উত্তম মেজর জেনারেল আজিজুর রহমান রোডের মধ্যবর্তী সবুজ চত্বরে নির্মাণ করা হবে ‘গণমিনার’। জনসাধারণের কাছ থেকে চাঁদা সংগ্রহ করে এ মিনারটি নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে ‘গণমিনার বাস্তবায়ন কমিটি’।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, জাতীয় ইতিহাসে প্রতিরোধের স্মৃতি সংরক্ষণ নিছক শ্রদ্ধাজ্ঞাপনের বিষয় নয়। এটি একটি জনগোষ্ঠীর আত্মপরিচয় ও চেতনা সঞ্চারের অন্যতম উপায়। গণমিনারে আমরা এমন একটি পরিসর তৈরি করার চেষ্টা করেছি যেটা গণমানুষের নাগালের মধ্যে থাকবে এবং যা ভবিষ্যতে নতুন প্রজন্মকে আমাদের সংগ্রামের কথা স্মরণ করিয়ে দেবে।
চলচ্চিত্র নির্মাতা ও স্থপতি কামার আহমাদ সাইমন গণমিনারের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ দুটি মাধ্যম হলো জাদুঘর ও মিনার নির্মাণ। মিনার যেহেতু উন্মুক্ত, তাই জাদুঘরের চেয়ে মিনারে অনেক বেশি জনসমাগম হয়। তাই আমরা মিনার নির্মাণের পরিকল্পনা করেছি।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই ভূখণ্ডের আড়াই শ বছরের সংগ্রামের ইতিহাস গণমিনারে খোদাই করে তুলে ধরার পরিকল্পনা করা হয়েছে। বিশেষ করে, জুলাই অভ্যুত্থানে জাতিসংঘ স্বীকৃত ১৪ শ শহিদের নাম ও পরিচিতি গণমিনারে সংরক্ষণ করা হবে।
কামার আহমেদ সাইমন আরও বলেন, এই গণমিনার এমন একটি স্মরণস্থল, যা রাজনৈতিক বিভাজন অতিক্রম করে সকল মত ও পথের মানুষের সম্মিলিত গণউদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোরশেদ আলম, লেখক মোহাম্মদ রোমেলসহ অন্যরা।

কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
প্রণয় ভার্মা বলেন, ‘আমরা কেউ একাকী সমৃদ্ধি আনতে পারব না। তাই পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগে
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং সিস্টেম অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন (ওসিভি-এসডিআই)’ প্রকল্পের টিম লিডার সালীম আহমাদ খান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। বিস্তারিত জানতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পরামর্শ দেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে
গাজীপুরে একটি ফ্ল্যাটের দরজা বদ্ধ ঘর থেকে শাহানা বেগম (৫৭) নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষিকার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) মহানগরীর পূবাইল থানাধীন মাঝুখান (পশ্চিম পাড়া) এলাকার ‘ফাগুনী’ ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি ঘর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে