প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ-২০২৫ এ বিশেষ বিধান সংযোজনের প্রতিবাদে সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সংশোধিত অধ্যাদেশ থেকে কালাকানুন বা কালোধারাগুলো বাতিলের দাবিতে রোববার (২৫ মে) সচিবালয়ের ভেতরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন কর্মচারীরা। কর্মচারীদের সব সংগঠনের নেতাকর্মীরা এতে এক হয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন।
রোববার ২৫ মে সকাল ১০টায় সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর ও মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে এক প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি পুরো সচিবালয় প্রদক্ষিণ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেন। শেষ খবার পাওয়া পর্যন্ত এখনো বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
জানা গেছে, সম্প্রতি সরকারি কর্মচারীদের দমন নিপীড়নের জন্য যে বিবর্তনমূলক কালোআইন প্রণয়ন করেছে। সে আইন বাতিল করাসহ কর্মচারীদের রেশন ও সচিবালয় ভাতা চালুর দাবীতে এই বিক্ষোভ।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়ারা বলেন, কালাকানুন যুক্ত করে প্রণীত অধ্যাদেশ কেউ মানবে না। ১৯৭৯ সালের সরকারি চাকরির বিশেষ বিধান ইতোমধ্যে দেশের সর্বোচ্চ আদালত বাতিল করেছেন। এই বাতিল বিধান পুনরুজ্জীবিত করার মানে নতুনভাবে বিতর্ক তৈরি করা। বর্তমান সরকার সেই কাজটিই করেছে। এর ফলে কর্মচারীদের অধিকার খর্ব হবে, তারা কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়বে। কাজেই এই অধ্যাদেশ বাতিল করতে হবে। অন্যথায় যে কোনো মূল্যে এটা প্রতিহত করা হবে। প্রয়োজনে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের সব রুমে তালা দেবেন বলে ঘোষণা করেন।
রোববার সচিবালয়ে, বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের উদ্যোগে মৌন মিছিল ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি মো. বাদিউল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মৌন মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সংগঠনের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম বক্তৃতা করেন। কর্মচারীরা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে প্রতিটি লেন প্রদক্ষিণ করেন এবং কালাকানুন বাতিলের দাবিতে স্লোগান দেন। এর আগে সচিবালয়ের ভেতরে এত বড় সমাবেশ ও মিছিল আর কেউ কখনো দেখেনি বলে জানান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এদিকে রোববার প্রশাসনে অবস্থানরত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত বিতর্কিত কর্মকর্তাদের অপসারণের প্রজ্ঞাপন জারির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ-২০২৫ এ বিশেষ বিধান সংযোজনের প্রতিবাদে সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। সংশোধিত অধ্যাদেশ থেকে কালাকানুন বা কালোধারাগুলো বাতিলের দাবিতে রোববার (২৫ মে) সচিবালয়ের ভেতরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন কর্মচারীরা। কর্মচারীদের সব সংগঠনের নেতাকর্মীরা এতে এক হয়ে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন।
রোববার ২৫ মে সকাল ১০টায় সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি মো. বাদিউল কবীর ও মহাসচিব নিজাম উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে এক প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলটি পুরো সচিবালয় প্রদক্ষিণ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেন। শেষ খবার পাওয়া পর্যন্ত এখনো বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
জানা গেছে, সম্প্রতি সরকারি কর্মচারীদের দমন নিপীড়নের জন্য যে বিবর্তনমূলক কালোআইন প্রণয়ন করেছে। সে আইন বাতিল করাসহ কর্মচারীদের রেশন ও সচিবালয় ভাতা চালুর দাবীতে এই বিক্ষোভ।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়ারা বলেন, কালাকানুন যুক্ত করে প্রণীত অধ্যাদেশ কেউ মানবে না। ১৯৭৯ সালের সরকারি চাকরির বিশেষ বিধান ইতোমধ্যে দেশের সর্বোচ্চ আদালত বাতিল করেছেন। এই বাতিল বিধান পুনরুজ্জীবিত করার মানে নতুনভাবে বিতর্ক তৈরি করা। বর্তমান সরকার সেই কাজটিই করেছে। এর ফলে কর্মচারীদের অধিকার খর্ব হবে, তারা কর্মকর্তাদের রোষানলে পড়বে। কাজেই এই অধ্যাদেশ বাতিল করতে হবে। অন্যথায় যে কোনো মূল্যে এটা প্রতিহত করা হবে। প্রয়োজনে তারা আইন মন্ত্রণালয়ের সব রুমে তালা দেবেন বলে ঘোষণা করেন।
রোববার সচিবালয়ে, বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের উদ্যোগে মৌন মিছিল ও শান্তিপূর্ণ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সংগঠনের সভাপতি মো. বাদিউল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মৌন মিছিল-পূর্ব সমাবেশে সংগঠনের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম বক্তৃতা করেন। কর্মচারীরা ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে সচিবালয়ের অভ্যন্তরে প্রতিটি লেন প্রদক্ষিণ করেন এবং কালাকানুন বাতিলের দাবিতে স্লোগান দেন। এর আগে সচিবালয়ের ভেতরে এত বড় সমাবেশ ও মিছিল আর কেউ কখনো দেখেনি বলে জানান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
এদিকে রোববার প্রশাসনে অবস্থানরত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত বিতর্কিত কর্মকর্তাদের অপসারণের প্রজ্ঞাপন জারির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। তারা ঝটিকা মিছিল করছে। তবে ২৪৪ জনকে হাতেনাতে ধরার পর থেকে এসব মিছিলের সংখ্যা কমে এসেছে। অপরাধের হারও কমছে। তিনি বলেন, যদি সবাই সহযোগিতা করেন, তাহলে এগুলো একসময় পুরোপুরি কমে যাবে। যখন দেশ নির্বাচনের মুডে ঢুকে যাবে, তখন অপরাধ আরো কমে আসবে।
৩ ঘণ্টা আগেভারত সরকারের আমন্ত্রণে দিল্লি সফরে আছেন বাংলাদেশের কূটনৈতিক সাংবাদিকদের সংগঠন ডিক্যাবের সদস্যরা। সফরের অংশ হিসেবে গত ৬ অক্টোবর দেশটির পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে কথা বলেন তারা। উঠে আসে বাংলাদেশে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের টানাপোড়েনের বিষয়টিও।
৩ ঘণ্টা আগেঅধ্যাপক ইউনূস বলেন, এখন যেহেতু পরনির্ভর হয়ে আছি, এর থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বের হওয়ার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। এর বাইরে আর আমাদের কোনো বিকল্প নেই। এজন্য আমাদের অভ্যাস পাল্টাতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেকমিশন সূত্রে জানা গেছে, ১৫ অক্টোবরের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষর নিয়ে সনদের পূর্ণাঙ্গ রূপ প্রকাশের লক্ষ্য নিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
৬ ঘণ্টা আগে