
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

নির্বাচনী প্রচারণায় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরিবেশ সুরক্ষা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রথমবারের মতো পোস্টার ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রচারণার কাজে ড্রোন ব্যবহার এবং বিদেশে প্রচারণা চালানোতেও কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বিধিমালায় এই সিদ্ধান্তগুলো জানানো হয়। এছাড়া, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা নিষিদ্ধসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আনা হয়েছে। বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড ও দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
নতুন বিধিমালা অনুযায়ী, পরিবেশ দূষণ রোধ ও নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোস্টার ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রার্থীরা চাইলে সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড, ব্যানার বা ফেস্টুন ব্যবহার করতে পারবেন, এর বেশি নয়।
ইসি জানিয়েছে, ‘ড্রোন ব্যবহার ও বিদেশে প্রচারণা কার্যক্রমে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা থাকবে।’
বিধিমালায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে বিভ্রান্তিমূলক বা অসৎ প্রচারণা চালানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এছাড়া প্রার্থীদের এখন থেকে আচরণবিধি মেনে চলার অঙ্গীকারনামা ইসিতে জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো সব প্রার্থীকে একই মঞ্চে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করতে হবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বিধিমালা লঙ্ঘন করলে কঠোর শাস্তির বিধানও রাখা হয়েছে। কোনো প্রার্থী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেও দেড় লাখ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। গুরুতর লঙ্ঘনের ঘটনায় তদন্ত শেষে প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার ক্ষমতাও থাকবে ইসির হাতে।

নির্বাচনী প্রচারণায় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরিবেশ সুরক্ষা ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রথমবারের মতো পোস্টার ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে প্রচারণার কাজে ড্রোন ব্যবহার এবং বিদেশে প্রচারণা চালানোতেও কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গেজেট আকারে প্রকাশিত নতুন বিধিমালায় এই সিদ্ধান্তগুলো জানানো হয়। এছাড়া, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা নিষিদ্ধসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আনা হয়েছে। বিধিমালা লঙ্ঘনের দায়ে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড ও দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
নতুন বিধিমালা অনুযায়ী, পরিবেশ দূষণ রোধ ও নির্বাচনী ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোস্টার ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। প্রার্থীরা চাইলে সর্বোচ্চ ২০টি বিলবোর্ড, ব্যানার বা ফেস্টুন ব্যবহার করতে পারবেন, এর বেশি নয়।
ইসি জানিয়েছে, ‘ড্রোন ব্যবহার ও বিদেশে প্রচারণা কার্যক্রমে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা থাকবে।’
বিধিমালায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে বিভ্রান্তিমূলক বা অসৎ প্রচারণা চালানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এছাড়া প্রার্থীদের এখন থেকে আচরণবিধি মেনে চলার অঙ্গীকারনামা ইসিতে জমা দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো সব প্রার্থীকে একই মঞ্চে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করতে হবে বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বিধিমালা লঙ্ঘন করলে কঠোর শাস্তির বিধানও রাখা হয়েছে। কোনো প্রার্থী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেও দেড় লাখ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। গুরুতর লঙ্ঘনের ঘটনায় তদন্ত শেষে প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার ক্ষমতাও থাকবে ইসির হাতে।

তিনি বলেন, ‘দেশের সাত থেকে আট শতাংশ মানুষ প্রবাসে বাস করেন। তাদেরকে বাদ দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন কীভাবে হয়? এটা প্রবাসীদের অধিকার। ইসি তার সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে। যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলে ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই তারা ভোটাধিকার পাবেন।’
১৫ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১ ও ২-এর প্রবেশ গেট, বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ভবনের সামনে সব ধরনের সভা, সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল, মানববন্ধন, অবস্থান ধর্মঘট ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করা হলো।
১৬ ঘণ্টা আগে
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এনইউবি)-এর উদ্যোগে ‘পাথওয়ে টু পারপাস: দ্য হায়ার এডুকেশন প্রস্পেক্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ (আরইউএমসি) অডিটরিয়ামে কলেজটির সমন্বয়ে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন কলেজের প্রিন্সিপাল
১৬ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর ও বাগেরহাট জেলার সংসদীয় আসনগুলোর সীমানা পুনর্নিধারণ ও আসন সংখ্যা হ্রাসবৃদ্ধি করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আগের মতোই গাজীপুর জেলায় পাঁচটি ও বাগেরহাট জেলায় চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে দেওয়া রায়ে আদালত ইসির ওই গেজেটকে অবৈধ ঘোষণা করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে