প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি আরও জানিয়েছেন, এ প্রক্রিয়া তদারকির জন্য জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) বা ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টিটিভের (ইউএসটিআর) মতো স্থায়ী ট্রেড বডি গঠন করবে সরকার।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এলডিসি উত্তরণ বিষয়ক এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকের পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী বৈঠকের নানা তথ্য তুলে ধরেন।
আনিসুজ্জামান বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত। করোনাভাইরাস সংক্রমণ না হলে ২০২৪ সালেই এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটত বাংলাদেশের। এখন ২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটবে।
এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে ট্রেড বডি গঠনের কথা জানান আনিসুজ্জামান। বলেন, বাংলাদেশ সরকার এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়া তদারকির জন্য জাপানের জেট্রো বা যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসটিআরের মতো একটি স্থায়ী ট্রেড বডি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বডিতে থাকবেন অভিজ্ঞ পেশাজীবীরা, যারা দেশের বাণিজ্য চুক্তিবিষয়ক আলোচনা পরিচালনা করবেন।
আনিসুজ্জামান বলেন, এই বডিতে শুধু সরকারি কর্মকর্তারা থাকবেন না, বিদেশে অবস্থিত অভিজ্ঞ বাংলাদেশি কিংবা বেসরকারি খাতে যারা অভিজ্ঞ আছেন, তাদের এখানে নিয়োগ দেওয়া হবে। যেসব খাতের ব্যবসায়ীরা এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের কারণে ক্ষতির আশঙ্কা করছেন, তাদের মধ্য থেকে অভিজ্ঞদের এই বডিতে রাখা হবে।
এই সংস্থার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তি বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে আনিসুজ্জামান বলেন, বর্তমানে বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বাণিজ্য আলোচনার দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু দুই-তিন বছর পরপর তাদের বদলি করা হয়। নতুন সংস্থার সদস্যরা বদলির আওতায় থাকবেন না। ফলে তারা ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যেতে পারবেন।
প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী আরও বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের যে পথে এগোচ্ছে, তাতে পেছনে ফেরার সুযোগ নেই। ভুটানের মতো দেশও এলডিসি থেকে উত্তরণ করেছে। আমরাও করব।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন।
২০২৬ সালেই স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত আনিসুজ্জামান চৌধুরী। তিনি আরও জানিয়েছেন, এ প্রক্রিয়া তদারকির জন্য জাপান এক্সটার্নাল ট্রেড অর্গানাইজেশন (জেট্রো) বা ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেন্টিটিভের (ইউএসটিআর) মতো স্থায়ী ট্রেড বডি গঠন করবে সরকার।
মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এলডিসি উত্তরণ বিষয়ক এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকের পর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী বৈঠকের নানা তথ্য তুলে ধরেন।
আনিসুজ্জামান বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণে বাংলাদেশ সম্পূর্ণ প্রস্তুত। করোনাভাইরাস সংক্রমণ না হলে ২০২৪ সালেই এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটত বাংলাদেশের। এখন ২০২৬ সালেই এলডিসি থেকে উত্তরণ ঘটবে।
এলডিসি থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে ট্রেড বডি গঠনের কথা জানান আনিসুজ্জামান। বলেন, বাংলাদেশ সরকার এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়া তদারকির জন্য জাপানের জেট্রো বা যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসটিআরের মতো একটি স্থায়ী ট্রেড বডি গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বডিতে থাকবেন অভিজ্ঞ পেশাজীবীরা, যারা দেশের বাণিজ্য চুক্তিবিষয়ক আলোচনা পরিচালনা করবেন।
আনিসুজ্জামান বলেন, এই বডিতে শুধু সরকারি কর্মকর্তারা থাকবেন না, বিদেশে অবস্থিত অভিজ্ঞ বাংলাদেশি কিংবা বেসরকারি খাতে যারা অভিজ্ঞ আছেন, তাদের এখানে নিয়োগ দেওয়া হবে। যেসব খাতের ব্যবসায়ীরা এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের কারণে ক্ষতির আশঙ্কা করছেন, তাদের মধ্য থেকে অভিজ্ঞদের এই বডিতে রাখা হবে।
এই সংস্থার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তি বাছাইয়ের কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে আনিসুজ্জামান বলেন, বর্তমানে বাণিজ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বাণিজ্য আলোচনার দায়িত্ব পালন করছেন, কিন্তু দুই-তিন বছর পরপর তাদের বদলি করা হয়। নতুন সংস্থার সদস্যরা বদলির আওতায় থাকবেন না। ফলে তারা ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যেতে পারবেন।
প্রধান উপদেষ্টার এই বিশেষ সহকারী আরও বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণের যে পথে এগোচ্ছে, তাতে পেছনে ফেরার সুযোগ নেই। ভুটানের মতো দেশও এলডিসি থেকে উত্তরণ করেছে। আমরাও করব।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম ও উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন।
সঠিক রাস্তায় এগিয়ে নিতে পারলে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা সম্ভব জানিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বঙ্গোপসাগরকে ব্যবহার করার জন্য যে পথ লাগবে এই জুলাই সনদই সেই পথ দেখাবে। কক্সবাজার, মাতারবাড়িসহ সব এলাকা যদি আমরা বন্দর হিসেবে পূর্ণাঙ্গভাবে গড়ে তুলতে পারি তাহলে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর হয়ে যাবে।
১৩ ঘণ্টা আগেএতে উপস্থিত রয়েছেন উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যবৃন্দ। যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যরা।
১৩ ঘণ্টা আগেআলী রীয়াজ বলেন, রাজনীতিতে মতপার্থক্য না থাকলে তা গণতান্ত্রিক হয় না। কিন্তু ঐক্যের জায়গাও থাকতে হবে। আমাদের অনেক স্রোত, মোহনা একটি— একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ তৈরি করা। আমাদের বহু স্রোত, কিন্তু সবাই এক জায়গায়— আমরা যেকোনো ধরনের স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে সবাই দাঁড়িয়ে থাকব।
১৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ আলোচনা শেষে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ প্রণয়ন করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। শেষ মুহূর্তেও কিছু রাজনৈতিক দলের মতভিন্নতা থাকলেও শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এই সনদ স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান আয়োজন করে সরকার। অনুষ্ঠানের ঘটনাপ্রবাহ সরাসরি তুলে ধরা হচ্ছে রাজনীতি ডটকমের পাঠকদের জন্য...
১৫ ঘণ্টা আগে