
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দলের মিডল অর্ডারে অবিশ্বাস্য ধসের পর দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেছিলেন মিরাজ। তুলে নিয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। তাইজুল ইসলামের সঙ্গে ৬৩ রানের পর তানজিম সাকিবের সঙ্গে জুটিতে তুলেছেন ৯৫ রান। ক্যারিয়ারে এটি তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথম সেঞ্চুরিটাও পেয়েছিলেন চট্টগ্রামের এই মাঠেই।
আর ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দিনে মাইলফলকের খাতাতেও উঠেছে মিরাজের নাম। সাকিব আল হাসানের পর মাত্র দ্বিতীয় বাংলাদেশী হিসেবে মিরাজ টেস্ট ক্রিকেটে ২০০০ রান এবং ২০০ উইকেটের চক্রপূরণ করেছেন। অবশ্য ম্যাচের সংখ্যা হিসেবে মিরাজ টপকেছেন সাকিবকে। জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেট কিংবদন্তিদের কাতারে।
নিজের ৫৩তম টেস্টে এসে ২০০০ রান ও ২০০ উইকেটের ডাবল পূরণ করেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। পুরো বিশ্বের সাপেক্ষে যা ৫ম দ্রুততম। তার চেয়ে কম সময়ে এই ডাবল পূরণ করেছেন ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথাম, ইমরান খান, কপিল দেব এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এদের মধ্যে ইয়ান বোথামই কেবল ৫০ টেস্টের আগেই এই চক্র (৪২ ম্যাচ) পূরণ করেছেন।
ভারতের আরেক অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজা অবশ্য যৌথভাবে ৫ম স্থান ভাগাভাগি করছেন মিরাজের সঙ্গে। দুজনেই নিজেদের ৫৩তম টেস্টে ২০০০ রান এবং ২০০ উইকেটের ডাবল পূরণ করেছেন। সাকিব আল হাসানের এই ডাবল পূরণে দরকার হয়েছিল ৫৪ টেস্ট।
টেস্টে দ্রুততম ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেট
৪২ টেস্ট - ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড)
৫০ টেস্ট - ইমরান খান (পাকিস্তান)
৫০ টেস্ট - কপিল দেব (ভারত)
৫১ টেস্ট - রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত)
৫৩ টেস্ট - রবীন্দ্র জাদেজা (ভারত)
৫৩ টেস্ট - মেহেদি হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ)
সিলেটে ক্যারিয়ারের ৫২তম টেস্ট ম্যাচে এসে মিরাজ তার ২০০তম উইকেট নিয়েছেন। আর চট্টগ্রামে ৫৩তম টেস্টে এসে নিশ্চিত করেছেন ২০০০ রান করেছেন। আর সাকিব তার ২ হাজার রান পূরণ করতে খেলেছিলেন ৩১ টেস্ট। কিন্তু ২০০তম টেস্ট উইকেটের জন্য তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫৪ তম ম্যাচ পর্যন্ত।

চট্টগ্রামে বাংলাদেশ দলের মিডল অর্ডারে অবিশ্বাস্য ধসের পর দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেছিলেন মিরাজ। তুলে নিয়েছেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। তাইজুল ইসলামের সঙ্গে ৬৩ রানের পর তানজিম সাকিবের সঙ্গে জুটিতে তুলেছেন ৯৫ রান। ক্যারিয়ারে এটি তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথম সেঞ্চুরিটাও পেয়েছিলেন চট্টগ্রামের এই মাঠেই।
আর ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দিনে মাইলফলকের খাতাতেও উঠেছে মিরাজের নাম। সাকিব আল হাসানের পর মাত্র দ্বিতীয় বাংলাদেশী হিসেবে মিরাজ টেস্ট ক্রিকেটে ২০০০ রান এবং ২০০ উইকেটের চক্রপূরণ করেছেন। অবশ্য ম্যাচের সংখ্যা হিসেবে মিরাজ টপকেছেন সাকিবকে। জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিকেট কিংবদন্তিদের কাতারে।
নিজের ৫৩তম টেস্টে এসে ২০০০ রান ও ২০০ উইকেটের ডাবল পূরণ করেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। পুরো বিশ্বের সাপেক্ষে যা ৫ম দ্রুততম। তার চেয়ে কম সময়ে এই ডাবল পূরণ করেছেন ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথাম, ইমরান খান, কপিল দেব এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এদের মধ্যে ইয়ান বোথামই কেবল ৫০ টেস্টের আগেই এই চক্র (৪২ ম্যাচ) পূরণ করেছেন।
ভারতের আরেক অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজা অবশ্য যৌথভাবে ৫ম স্থান ভাগাভাগি করছেন মিরাজের সঙ্গে। দুজনেই নিজেদের ৫৩তম টেস্টে ২০০০ রান এবং ২০০ উইকেটের ডাবল পূরণ করেছেন। সাকিব আল হাসানের এই ডাবল পূরণে দরকার হয়েছিল ৫৪ টেস্ট।
টেস্টে দ্রুততম ২ হাজার রান ও ২০০ উইকেট
৪২ টেস্ট - ইয়ান বোথাম (ইংল্যান্ড)
৫০ টেস্ট - ইমরান খান (পাকিস্তান)
৫০ টেস্ট - কপিল দেব (ভারত)
৫১ টেস্ট - রবিচন্দ্রন অশ্বিন (ভারত)
৫৩ টেস্ট - রবীন্দ্র জাদেজা (ভারত)
৫৩ টেস্ট - মেহেদি হাসান মিরাজ (বাংলাদেশ)
সিলেটে ক্যারিয়ারের ৫২তম টেস্ট ম্যাচে এসে মিরাজ তার ২০০তম উইকেট নিয়েছেন। আর চট্টগ্রামে ৫৩তম টেস্টে এসে নিশ্চিত করেছেন ২০০০ রান করেছেন। আর সাকিব তার ২ হাজার রান পূরণ করতে খেলেছিলেন ৩১ টেস্ট। কিন্তু ২০০তম টেস্ট উইকেটের জন্য তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫৪ তম ম্যাচ পর্যন্ত।

রিখটার স্কেলে গতকালের ভূমিকম্পের মাত্রা ৬-এর নিচে থাকলেও এর স্থায়িত্ব ও তীব্রতা বেশি অনুভূত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘গতকাল মাত্রা ৬-এর নিচে হলেও ওয়েভ [কম্পন] বেশি সময় স্থায়ী এবং ঝাঁকি বেশি হওয়ার কারণ, আমাদের এই অঞ্চলের মাটির গঠন কিছুটা দুর্বল। অপেক্ষাকৃত মাটির গঠন দুর্বল হলে শক বেশিক্ষণ স
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের টেলিপ্রিন্টার অপারেটর মো. গোলাম মোস্তফা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় হওয়া ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৪ দশমিক ৩। এর উতপত্তিস্থল রাজধানীর বাড্ডা এলাকা।
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি আরও লেখেন, ‘আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুসারে, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য থেকে শুরু করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম উপকূলের মধ্যবর্তী যেকোনো স্থানের ওপর দিয়ে আগামী ১ থেকে ৪ ডিসেম্বরের মধ্যে উপকূলে আঘাত হানতে পারে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৯০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ৮৮ জন (সিটি করপোরেশনের বাইরে), ঢাকা উত্তর সিটিতে ২১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৭৮ জন এবং খুলনা বিভাগে ২৯ জন রোগী রয়েছেন।
১২ ঘণ্টা আগে