
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন অমিত সাধু। পথে অজ্ঞাত এক যানবাহন ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেলটি ছিটকে পড়ে সড়কে। দুর্ঘটনাস্থলেই ওই যানবাহনের চাপায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন অমিতের স্ত্রী রিতা সাধু ও তিন বছর বয়সী শিশুপুত্র সৌরভ সাধু।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরা-খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিরার কদমতলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় অমিত সাধু ও পাঁচ বছর বয়সী মেয়েটি সুস্থ আছে।
অমিত খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি গ্রামের বাসিন্দা। দুই ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে তার সংসার।
জানা যায়, অমিত সাধু তার স্ত্রী রিতা ও দুই সন্তানকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি যশোরের কেশবপুরে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। পথে কুমিরার কদমতলা মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা সাতক্ষীরাগামী একটি যানবাহন তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এ সময় তারা রাস্তায় পড়ে যান। ওই যানবাহনের চাপায় তৎক্ষণাৎ রিতা ও সৌরভের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা মোটরসাইকেলকে চাপা দেওয়া যানবাহনটির সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারেননি।
পাটকেলঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার দাশ বলেন, অজ্ঞাত একটি পরিবহনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে আমরা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিবহনটিকে আটকানো যায়নি। রাস্তা ফাঁকা থাকায় সেটি দ্রুত পালিয়ে গেছে।
কোন পরিবহন এ দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে, সেটিও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক সঞ্জয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন অমিত সাধু। পথে অজ্ঞাত এক যানবাহন ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেলটি ছিটকে পড়ে সড়কে। দুর্ঘটনাস্থলেই ওই যানবাহনের চাপায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন অমিতের স্ত্রী রিতা সাধু ও তিন বছর বয়সী শিশুপুত্র সৌরভ সাধু।
শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সাতক্ষীরা-খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিরার কদমতলা মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় অমিত সাধু ও পাঁচ বছর বয়সী মেয়েটি সুস্থ আছে।
অমিত খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কপিলমুনি গ্রামের বাসিন্দা। দুই ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে তার সংসার।
জানা যায়, অমিত সাধু তার স্ত্রী রিতা ও দুই সন্তানকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি যশোরের কেশবপুরে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। পথে কুমিরার কদমতলা মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা সাতক্ষীরাগামী একটি যানবাহন তাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দেয়। এ সময় তারা রাস্তায় পড়ে যান। ওই যানবাহনের চাপায় তৎক্ষণাৎ রিতা ও সৌরভের মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা মোটরসাইকেলকে চাপা দেওয়া যানবাহনটির সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারেননি।
পাটকেলঘাটা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় কুমার দাশ বলেন, অজ্ঞাত একটি পরিবহনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে আমরা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। পরিবহনটিকে আটকানো যায়নি। রাস্তা ফাঁকা থাকায় সেটি দ্রুত পালিয়ে গেছে।
কোন পরিবহন এ দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে, সেটিও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না বলে জানান পুলিশ পরিদর্শক সঞ্জয়। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।

সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার নিশ্চয়তা দিয়ে ওসমান হাদির ভাইকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমি কয়েকজন উপদেষ্টাসহ পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি জরুরি বৈঠক করেছি। হামলার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুততম সময়ে গ্রেপ্তার করতে বৈঠক থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরে যে আশঙ্কা, তফসিল ঘোষণার মধ্য দিয়ে সেটা অনেকাংশে কেটে গেছে। তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনের পর এবারের নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। তবে, নির্বাচন কমিশনের যদি সদিচ্ছা থাকে তাহলে একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দেয়া সম্ভব।’
১৩ ঘণ্টা আগে
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে সাঈদ হাসান জানান, ওসমানের মাথার ভেতরে গুলি পাওয়া যায়নি। গুলি এক পাশে ঢুকে আরেক পাশ থেকে বের হয়ে গেছে। মস্তিষ্কে অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে এবং খুলির ছোট ছোট টুকরা মস্তিষ্কের ভেতরে রয়ে গেছে। চিকিৎসকরা খুলি সরিয়ে রক্ত বের করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আঘাতটা মস্তিষ্কের স্পর্শকাতর জায়গায়, তাই
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগের (ডিসি) উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. হারুন অর রশিদ বলেন, প্রাথমিকভাবে যতটুক জানা গেছে, দুপুরের দিকে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান বিন হাদিসহ তার সঙ্গে আরেকজন রিকশায় করে যাচ্ছিলেন। তাদের রিকশা কালভার্ট রোড এলাকায় পৌঁছালে মোটরসাইকেলযোগে দুজন এসে ওসমান বিন হাদি
১৪ ঘণ্টা আগে