
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়ার দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেওয়া দেশের বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। রোববার দুপুরের দিকে শিক্ষকদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ করে পুলিশ। একই সময়ে সেখানে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দও পাওয়া যায়।
এর আগে, প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক থেকে সরে শহীদ মিনারে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের নেতারা। শিক্ষক নেতাদের নেতৃত্বে একটি অংশ মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারের দিকে চলে যায়।
তবে আরেকটি পক্ষ প্রেসক্লাবের সামনের অবস্থান অব্যাহত রাখতে চান। একইসঙ্গে তারা সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ করার ঘোষণা দেন। এতে সেখানে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
শিক্ষক নেতাদের নেতৃত্বে একটি অংশ শহীদ মিনারের দিকে চলে যাওয়ার পর প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান চালিয়ে যাওয়া শিক্ষকদের আরেকটি অংশকে সরাতে অ্যাকশনে যায় পুলিশ। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শিক্ষকরা। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী গণমাধ্যমকে বলেন, জনদুর্ভোগ এড়াতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি এখন থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলবে। প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখান থেকেই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের শীর্ষ নেতারা এরইমধ্যে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। যারা এখনো প্রেসক্লাবে আছেন, তাদের অনুরোধ করছি মিছিলসহ শহীদ মিনারে চলে আসতে। আমরা এখান থেকেই আমাদের আন্দোলন পরিচালনা করব এবং বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে লাগাতার আন্দোলনকে সাজাব ইনশাআল্লাহ।

২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়ার দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নেওয়া দেশের বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। রোববার দুপুরের দিকে শিক্ষকদের ওপর জলকামান নিক্ষেপ করে পুলিশ। একই সময়ে সেখানে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দও পাওয়া যায়।
এর আগে, প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক থেকে সরে শহীদ মিনারে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দেন জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের নেতারা। শিক্ষক নেতাদের নেতৃত্বে একটি অংশ মিছিল নিয়ে শহীদ মিনারের দিকে চলে যায়।
তবে আরেকটি পক্ষ প্রেসক্লাবের সামনের অবস্থান অব্যাহত রাখতে চান। একইসঙ্গে তারা সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ করার ঘোষণা দেন। এতে সেখানে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
শিক্ষক নেতাদের নেতৃত্বে একটি অংশ শহীদ মিনারের দিকে চলে যাওয়ার পর প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান চালিয়ে যাওয়া শিক্ষকদের আরেকটি অংশকে সরাতে অ্যাকশনে যায় পুলিশ। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শিক্ষকরা। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি।
এদিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী গণমাধ্যমকে বলেন, জনদুর্ভোগ এড়াতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি এখন থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলবে। প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখান থেকেই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের শীর্ষ নেতারা এরইমধ্যে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। যারা এখনো প্রেসক্লাবে আছেন, তাদের অনুরোধ করছি মিছিলসহ শহীদ মিনারে চলে আসতে। আমরা এখান থেকেই আমাদের আন্দোলন পরিচালনা করব এবং বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে লাগাতার আন্দোলনকে সাজাব ইনশাআল্লাহ।

শনিবার সন্ধ্যায় (৮ নভেম্বর) এসব পরিবারের সদস্যরা রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে এসে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ভার্চুয়ালি সাক্ষাৎ করে এমন আশ্বাস দেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ২১ নির্বাচন কর্মকর্তা ও দুজন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিভিন্ন উপজেলায় বদলি করা হলো। জনস্বার্থে এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আজ বিকেলে তিনদফা দাবিতে আন্দোলনরত প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগ অভিমুখী পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
১৮ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাছুদ বলেন, “শাহবাগে পুলিশের হামলায় বহু শিক্ষক আহত হয়েছেন। কলম সমর্পণ কর্মসূচি শেষে আমাদের শহীদ মিনারে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল।”
১৯ ঘণ্টা আগে