
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আদালতের আদেশে বাতিল হওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা টানা অষ্টম দিনের মতো রাজপথে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। শাহবাগে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে দ্বিতীয় দিনের মতো পুলিশ লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে। পরে সেখান থেকে আন্দোলনরত ১৪ জনকে পুলিশ আটক করে।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। পরে তারা বিকেলে ফের সড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায়।

গত কয়েকদিনের মতো বৃহস্পতিবারেও সকালে শাহবাগে অবস্থান নেন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও আদালতের আদেশে নিয়োগবঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশ বলছে, দুপুরের দিকে তারা সড়ক অবরোধ করলে সড়ক থেকে উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে পুলিশ। সড়ক না ছাড়লে শেষ পর্যন্ত গতকালের মতো পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর গণমাধ্যমকে জানান, দুপুর ১টা থেকে ঘণ্টাদুয়েকের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। তারা রাস্তা আটকে রেখেছিলেন কোনোভাবেই রাস্তা ছাড়ছিলেন না। বাধ্য হয়ে জলকামান ব্যবহার করতে হয়েছে।
দুপুরে সুপারিশপ্রাপ্ত এসব বিক্ষোভকারীকে সরিয়ে দিলেও তারা ফের বিকেলে শাহবাগে অবস্থান নেন। এ সময় পুলিশ ১৪ জনকে আটক করে নিয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম বলেন, আমরা চেষ্টা করছিলাম রাস্তা ফাঁকা করার জন্য। তাই কয়েকজনকে নিয়ে এসেছি। সাতজন পুরুষ ও সাতজন নারী আন্দোলনকারীকে নিয়ে আসা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে সোমবারও প্রাথমিকে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা দ্রুত নিয়োগের দাবিতে শাহবাগে অবস্থা নিলে পুলিশ তাদের ওপর কয়েক দফায় লাঠিচার্জ ও জলকামান নিক্ষেপ করে।

আদালতের আদেশে বাতিল হওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা টানা অষ্টম দিনের মতো রাজপথে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। শাহবাগে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে দ্বিতীয় দিনের মতো পুলিশ লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করেছে। পরে সেখান থেকে আন্দোলনরত ১৪ জনকে পুলিশ আটক করে।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করে বিক্ষোভকারীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। পরে তারা বিকেলে ফের সড়কে অবস্থান নিতে গেলে পুলিশ কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায়।

গত কয়েকদিনের মতো বৃহস্পতিবারেও সকালে শাহবাগে অবস্থান নেন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও আদালতের আদেশে নিয়োগবঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশ বলছে, দুপুরের দিকে তারা সড়ক অবরোধ করলে সড়ক থেকে উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে পুলিশ। সড়ক না ছাড়লে শেষ পর্যন্ত গতকালের মতো পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. খালিদ মনসুর গণমাধ্যমকে জানান, দুপুর ১টা থেকে ঘণ্টাদুয়েকের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরা শাহবাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছিলেন। তারা রাস্তা আটকে রেখেছিলেন কোনোভাবেই রাস্তা ছাড়ছিলেন না। বাধ্য হয়ে জলকামান ব্যবহার করতে হয়েছে।
দুপুরে সুপারিশপ্রাপ্ত এসব বিক্ষোভকারীকে সরিয়ে দিলেও তারা ফের বিকেলে শাহবাগে অবস্থান নেন। এ সময় পুলিশ ১৪ জনকে আটক করে নিয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম বলেন, আমরা চেষ্টা করছিলাম রাস্তা ফাঁকা করার জন্য। তাই কয়েকজনকে নিয়ে এসেছি। সাতজন পুরুষ ও সাতজন নারী আন্দোলনকারীকে নিয়ে আসা হয়েছে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে সোমবারও প্রাথমিকে সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা দ্রুত নিয়োগের দাবিতে শাহবাগে অবস্থা নিলে পুলিশ তাদের ওপর কয়েক দফায় লাঠিচার্জ ও জলকামান নিক্ষেপ করে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
৮ ঘণ্টা আগে
সোমবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায়কে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, নির্বাসনে থাকা হাসিনার রায় ভারত ‘নজরে নিয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
তারা বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে রায় ঘোষণা করেছে তা প্রহসনমূলক ও অগ্রহণযোগ্য। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বর্তমানে ক্যাঙারু কোর্টের রূপ পরিগ্রহ করেছে। এখন এই আদালত স্বৈরাচারী, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ন্যায়
৮ ঘণ্টা আগে
এই মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এস এইচ তামিম শুনানি করেন। এছাড়া শুনানিতে প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ, শাইখ মাহদি, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্য প্রসিকিউটরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুন
৮ ঘণ্টা আগে