
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

তীব্র তাপপ্রবাহ বিবেচনায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জারি করেছে ‘হিট অ্যালার্ট’। এর মধ্যেই আজ খুলেছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যথারীতি ক্লাস চলছে। সময়সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন এনে খুলে দেওয়া হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ও। তবে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে।
ঈদের ছুটি শেষে স্কুল-কলেজ খোলার কথা ছিল গত ২১ এপ্রিল। কিন্তু তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ছুটি বাড়ানো হয় ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। আজ থেকে স্কুল-কলেজ খুললেও রয়েছে কিছু নির্দেশনা। প্রাইমারিতে সকালের শিফটের ক্লাস হবে সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় শিফট চলবে পৌনে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। তবে বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক। আর গরমের মাত্রা না কমা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি হবে না। শনিবার মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহ শামীম আহমেদ বলেন, মন্ত্রণালয়ের এ সিদ্ধান্ত সমস্যা নেই। তবে শিক্ষার্থীরা যাতে গরমে কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি, পর্যাপ্ত বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। কেউ যেন অসুস্থ না হয়ে পড়ে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আক্তারুন্নাহারের সই করা এক অফিস আদেশে গতকাল তীব্র তাপপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনার বিষয়ে কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। সেখানে শনিবার প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো তথ্য নেই।
তবে জানতে চাইলে উপসচিব আক্তারুন্নাহার বলেন, নির্দেশনায় শনিবার খোলার বিষয়ে যেহেতু কিছু বলা নেই, মানে শনিবার বন্ধ থাকবে। ছুটির বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন বলেন, শনিবারের ছুটি বাতিলের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
তবে শিক্ষার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এখন থেকে সপ্তাহের ছয় দিন খোলা থাকবে মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেই হিসেবে শনিবারও খোলা থাকবে দেশের এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অন্যান্য কর্মদিবসের মতোই পুরোদমে ক্লাসও চলবে এ দিনে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাপপ্রবাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে মোট চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার মধ্যে অন্যতম শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা। অন্য তিনটি নির্দেশনা হলো, আজ থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা, তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেমব্লি বন্ধ, শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সূর্যের সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

তীব্র তাপপ্রবাহ বিবেচনায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জারি করেছে ‘হিট অ্যালার্ট’। এর মধ্যেই আজ খুলেছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যথারীতি ক্লাস চলছে। সময়সূচিতে কিছুটা পরিবর্তন এনে খুলে দেওয়া হয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ও। তবে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে।
ঈদের ছুটি শেষে স্কুল-কলেজ খোলার কথা ছিল গত ২১ এপ্রিল। কিন্তু তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ছুটি বাড়ানো হয় ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। আজ থেকে স্কুল-কলেজ খুললেও রয়েছে কিছু নির্দেশনা। প্রাইমারিতে সকালের শিফটের ক্লাস হবে সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় শিফট চলবে পৌনে ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত। তবে বন্ধ থাকবে প্রাক-প্রাথমিক। আর গরমের মাত্রা না কমা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি হবে না। শনিবার মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য দেওয়া হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইইআর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহ শামীম আহমেদ বলেন, মন্ত্রণালয়ের এ সিদ্ধান্ত সমস্যা নেই। তবে শিক্ষার্থীরা যাতে গরমে কষ্ট না পায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি, পর্যাপ্ত বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। কেউ যেন অসুস্থ না হয়ে পড়ে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আক্তারুন্নাহারের সই করা এক অফিস আদেশে গতকাল তীব্র তাপপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনার বিষয়ে কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। সেখানে শনিবার প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা থাকবে কিনা, তা নিয়ে কোনো তথ্য নেই।
তবে জানতে চাইলে উপসচিব আক্তারুন্নাহার বলেন, নির্দেশনায় শনিবার খোলার বিষয়ে যেহেতু কিছু বলা নেই, মানে শনিবার বন্ধ থাকবে। ছুটির বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন বলেন, শনিবারের ছুটি বাতিলের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
তবে শিক্ষার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এখন থেকে সপ্তাহের ছয় দিন খোলা থাকবে মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেই হিসেবে শনিবারও খোলা থাকবে দেশের এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। অন্যান্য কর্মদিবসের মতোই পুরোদমে ক্লাসও চলবে এ দিনে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, তাপপ্রবাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা পূরণ এবং নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহের শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে মোট চারটি নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার মধ্যে অন্যতম শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা। অন্য তিনটি নির্দেশনা হলো, আজ থেকে যথারীতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা, তাপপ্রবাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেমব্লি বন্ধ, শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাইরে পরিচালিত হয়ে থাকে এবং শিক্ষার্থীদের সূর্যের সংস্পর্শে আসতে হয়, সেসব কার্যক্রম সীমিত থাকবে।

তিনি জানান, ভূমিকম্পের সময় গুরুতর আহত কয়েকজনকে নরসিংদী থেকে ঢাকা মেডিক্যালে আনা হয়েছে। তার মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং গুরুতর আহত একজনের চিকিৎসা চলছে। এ ছাড়া ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে তিনজনকে মৃত অবস্থায় আনা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার ব্যক্তিরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেন। কিবরিয়া হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র-গুলি মোক্তারের হেফাজতে আছে বলে জানান তারা। তাদের তথ্যের ভিত্তিতে ডিবির একটি দল গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পল্লবীর একটি গ্যারেজে অভিযান চালায়। ডিবির উপস্থিতি টের পে
৬ ঘণ্টা আগে
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ১০ নভেম্বর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সহকারী শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিবের আলোচনায় যেসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তা সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানিয়েছিল সরকার। সেই আলোকে
৬ ঘণ্টা আগে
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে তাৎক্ষণিক একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমের টেলিফোন নম্বরে ০২৫৮৮১১৬৫১ সবাইকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। পাশাপাশি, এ নিয়ে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে সরকার প্রতিশ্রুত
৬ ঘণ্টা আগে