প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ নবম শ্রেণি থেকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ আলাদা করার পক্ষে নন। তিনি বলেছেন, এ রকম বিভাজন আসলে প্রয়োজন নেই, এটা ভালো না।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার ক্ষেত্রে এমন বিভাজন আসলে প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের বিকাশের জন্য সুবিধাজনক নয়।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফার্মগেটের ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি) মিলনায়তনে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন তিনি।
তিনি শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপদ্ধতি এখন ক্রমান্বয়ে মানের দিক থেকে নিচের দিকে নেমে গেছে এবং বর্তমান সময়ে এটি আরও আধুনিকীকরণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তার মতে, বিশেষ করে আইটি সেক্টরে শিক্ষাক্রম আরও উন্নত করতে হবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা জানান, বিশ্ব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তির দিকে এগোচ্ছে, তবে এই সেক্টরে পিছিয়ে পড়েছে দেশ। তাই প্রাথমিক স্তর থেকে শিক্ষার্থীদের আধুনিক প্রযুক্তি এবং গণিতের ধারণা দেওয়া প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে গণিতের সংস্কৃতি প্রসারে আলোচনা হয়, যেখানে শিক্ষাবিদরা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মতামত দেন। বিশেষ করে গণিতের গুরুত্ব এবং সেটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ নবম শ্রেণি থেকে বিজ্ঞান, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ আলাদা করার পক্ষে নন। তিনি বলেছেন, এ রকম বিভাজন আসলে প্রয়োজন নেই, এটা ভালো না।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার ক্ষেত্রে এমন বিভাজন আসলে প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের বিকাশের জন্য সুবিধাজনক নয়।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফার্মগেটের ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি) মিলনায়তনে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন তিনি।
তিনি শিক্ষাক্রম পরিবর্তনের প্রসঙ্গে বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপদ্ধতি এখন ক্রমান্বয়ে মানের দিক থেকে নিচের দিকে নেমে গেছে এবং বর্তমান সময়ে এটি আরও আধুনিকীকরণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তার মতে, বিশেষ করে আইটি সেক্টরে শিক্ষাক্রম আরও উন্নত করতে হবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা জানান, বিশ্ব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তির দিকে এগোচ্ছে, তবে এই সেক্টরে পিছিয়ে পড়েছে দেশ। তাই প্রাথমিক স্তর থেকে শিক্ষার্থীদের আধুনিক প্রযুক্তি এবং গণিতের ধারণা দেওয়া প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে গণিতের সংস্কৃতি প্রসারে আলোচনা হয়, যেখানে শিক্ষাবিদরা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মতামত দেন। বিশেষ করে গণিতের গুরুত্ব এবং সেটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
ভর্তির জন্য আবেদন করেছে করে ফি জমা দিয়েছে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির জন্য মনোনয়ন মনোনীত হয়েছে এ সংখ্যা মোট আবেদনকারী ৯৮ শতাংশ। বাকি ২ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মনোনয়ন পায়নি। সারা দেশে ভর্তিযোগ্য কলেজের মধ্যে ৯৫ শতাংশ কলেজ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী পেয়েছে। বাকি ৫ শাতংশ একজন শিক্ষার্থীও
৬ ঘণ্টা আগেরণধীর জয়সওয়াল বলেন, ভারতীয় মাটি থেকে বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বা আওয়ামী লীগের নামধারী কেউ এ ধরনের কার্যকলাপে লিপ্ত আছে— এমন কোনো তথ্য ভারত সরকারের কাছে নেই।
৭ ঘণ্টা আগে