খুলনা প্রতিনিধি
প্রশাসনিক ভবনের সামনে আরেকটি রাতযাপন করেছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীরা। গত রোববার বিকেল ৩টা থেকে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান করছেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, সোমবার রাতে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনের সড়কে মাদুর বিছিয়ে সেখানে অবস্থান করেন। রাতভর তাদের মশার কামড় সহ্য করতে হয়। তারপরও দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার সম্ভাবনা রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, কুয়েটের সিন্ডিকেট সভায় যে ৩৭ জনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে, কর্তৃপক্ষ এখনও তাদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি। কী অভিযোগে তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাও শিক্ষার্থীদের জানানো হয়নি।
সাংবাদিকরা কুয়েট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তারা আপাতত বহিষ্কৃতদের নাম এবং কে কোন বিভাগের তা জানাতে রাজি হননি।
এদিকে এর আগে সোমবার রাতে কুয়েটের জরুরি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গত ১৯ ফেব্রুয়ারি গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সভায় গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির কাছে প্রেরণের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে থেকে শুরু এবং সকল আবাসিক হল আগামী ২ মে থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে এতে সন্তুষ্ট হয়নি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা হল না খোলা পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন এবং রাতভর সেখানে অবস্থান করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের দাবি অনুযায়ী হল খোলা হয়নি। হল খোলা ও একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর অনেকদিন দেরি আছে। একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তাদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া হলে থাকতে না পারায় তাদের টিউশনি বন্ধের উপক্রম।
প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষে শতাধিক আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
প্রশাসনিক ভবনের সামনে আরেকটি রাতযাপন করেছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীরা। গত রোববার বিকেল ৩টা থেকে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান করছেন।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, সোমবার রাতে তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনের সড়কে মাদুর বিছিয়ে সেখানে অবস্থান করেন। রাতভর তাদের মশার কামড় সহ্য করতে হয়। তারপরও দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার সম্ভাবনা রয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, কুয়েটের সিন্ডিকেট সভায় যে ৩৭ জনকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে, কর্তৃপক্ষ এখনও তাদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি। কী অভিযোগে তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাও শিক্ষার্থীদের জানানো হয়নি।
সাংবাদিকরা কুয়েট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তারা আপাতত বহিষ্কৃতদের নাম এবং কে কোন বিভাগের তা জানাতে রাজি হননি।
এদিকে এর আগে সোমবার রাতে কুয়েটের জরুরি সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গত ১৯ ফেব্রুয়ারি গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সভায় গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ৩৭ জন শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পাশাপাশি তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির কাছে প্রেরণের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষা কার্যক্রম আগামী ৪ মে থেকে শুরু এবং সকল আবাসিক হল আগামী ২ মে থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
তবে এতে সন্তুষ্ট হয়নি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। তারা হল না খোলা পর্যন্ত প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন এবং রাতভর সেখানে অবস্থান করেন।
শিক্ষার্থীরা বলেন, তাদের দাবি অনুযায়ী হল খোলা হয়নি। হল খোলা ও একাডেমিক কার্যক্রম শুরুর অনেকদিন দেরি আছে। একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ থাকায় তাদের লেখাপড়া বিঘ্নিত হচ্ছে। এছাড়া হলে থাকতে না পারায় তাদের টিউশনি বন্ধের উপক্রম।
প্রসঙ্গত, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে ছাত্রদলের সঙ্গে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষে শতাধিক আহত হন। এ ঘটনার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যক্রম ও হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।
এর আগে, গত এপ্রিলে ইসির এনআইডি শাখার মহাপরিচালক এএসএম হুমায়ুন কবীর নির্দেশনায় শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ১০ সদস্যের এনআইডি লক করা হয়। যাদের এনআইডি লক করা হয়েছে তারা হলেন- শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক রু
১১ ঘণ্টা আগেপ্রকৌশলীদের দুটি পক্ষ আন্দোলন করছেন জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের তিন দফা দাবি, বিএসসি প্রকৌশলী দাবি সাত দফা। আজকে আমরা দুপক্ষের অভিভাবকদের সঙ্গে বসে ছিলাম। আমরা বলেছি আপনারা নিজেদের পরিচয় ভুলে আমাদের পরামর্শ দেবেন, যাতে কীভাবে আমরা একটি সেতু গড়তে পারি। আজকে আমাদের ফলপ্রসূ আলোচনা হয
১১ ঘণ্টা আগেআইন উপদেষ্টা আরও বলেন, আইন ও বিচার সম্পর্কিত যে পরিবর্তন করে দিয়েছি তা পরবর্তী সরকার অব্যাহত রাখলে দেশের সাধারণ মানুষ সঠিক বিচার পাবে। এমন আরও অনেক কাজ করা হয়েছে যার ফল পরবর্তীতে পাওয়া যাবে।
১১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, এবারের অধিবেশনের মূল প্রতিপাদ্য হলো ‘Better Together: 80 years and more for peace, development and human rights’। বিশ্বজুড়ে চলা সংঘাত, মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সমন্বিত বৈশ্বিক পদক্ষেপের গুরুত্ব এই প্রতিপাদ্যে প্রতিফলিত হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে