
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে বাছাই পর্ব শেষে ৪১০ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সোমবার চাকসুর ওয়েব সাইটে এ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়।
মনোনয়ন জমাদানকারীদের মধ্যে ভিপি পদে ২৩ জন, জিএস এবং এজিএস পদে ২১ জন করে প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এ তিনটি পদে যথাক্রমে ২৫ ও ২২ জন করে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন।
চাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম আরিফুল হক সিদ্দিকী বলেন, প্রাথমিক যাচাই বাছাই শেষে ১৯ জনের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে। তবে বাতিল হওয়া প্রার্থীরা পুনরায় যাচাই বাছাইয়ের আবেদন করতে পারবে।
প্রধান তিনটি পদ ছাড়া অন্যান্য পদের মধ্যে খেলাধূলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে ১১ জন, সহ-খেলাধূলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সাম্পাদক পদে ১২, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ১৬, সহ-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ১৬, দপ্তর সম্পাদক পদে ১৮, সহ-দপ্তর সম্পাদক পদে ১৩, ছাত্রীদের জন্য বরাদ্দ দুইটি পদের একটি ছাত্রী কল্যাণ সম্পাদক পদে ১২, সহ ছাত্রী কল্যাণ সম্পাদক পদে ১১, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১১, গবেষণা ও উদ্ভাবন সম্পাদক পদে ১৩, সমাজসেবা ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ২০, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে ১৭ জন করে, ক্যারিয়ার ডেভলপমেন্ট ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে ১৬, যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক পদে ২০ জন, সহ যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক পদে ১৪ জন, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদে ১১ পাঠাগার ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে ১৯ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এছাড়া পাঁচটি নির্বাহী সদস্য পদের বিপরীতে ফরম জমা পড়া ৮৪টির মধ্যে ৮০ ফরম বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকসু নির্বাচনে ৫২৯ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। এরমধ্যে ৪২৯ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
নির্বাচনি তফসিল অনুযায়ী, ২৩ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার এবং পর দিন প্রার্থীতা নিয়ে আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি অনুষ্ঠি হবে। এরপর ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর ভোটগ্রহণ হবে ১২ অক্টোবর।
সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনবিহীন এ নির্বাচনে ছাত্রদল একক এবং ইসলামী ছাত্র শিবির 'সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট' নামে প্যানেল দিয়েছে।
'দ্রোহ পর্ষদ' নামে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, 'সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠন ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সম্মিলিত ভাবে ‘বৈচিত্র্যের ঐক্যসহ’ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো রোববার পর্যন্ত মোট ১২টি প্যানেল ঘোষণা করেছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে বাছাই পর্ব শেষে ৪১০ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সোমবার চাকসুর ওয়েব সাইটে এ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়।
মনোনয়ন জমাদানকারীদের মধ্যে ভিপি পদে ২৩ জন, জিএস এবং এজিএস পদে ২১ জন করে প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এ তিনটি পদে যথাক্রমে ২৫ ও ২২ জন করে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন।
চাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক এ কে এম আরিফুল হক সিদ্দিকী বলেন, প্রাথমিক যাচাই বাছাই শেষে ১৯ জনের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়েছে। তবে বাতিল হওয়া প্রার্থীরা পুনরায় যাচাই বাছাইয়ের আবেদন করতে পারবে।
প্রধান তিনটি পদ ছাড়া অন্যান্য পদের মধ্যে খেলাধূলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে ১১ জন, সহ-খেলাধূলা ও ক্রীড়া বিষয়ক সাম্পাদক পদে ১২, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ১৬, সহ-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ১৬, দপ্তর সম্পাদক পদে ১৮, সহ-দপ্তর সম্পাদক পদে ১৩, ছাত্রীদের জন্য বরাদ্দ দুইটি পদের একটি ছাত্রী কল্যাণ সম্পাদক পদে ১২, সহ ছাত্রী কল্যাণ সম্পাদক পদে ১১, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১১, গবেষণা ও উদ্ভাবন সম্পাদক পদে ১৩, সমাজসেবা ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ২০, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক পদে ১৭ জন করে, ক্যারিয়ার ডেভলপমেন্ট ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে ১৬, যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক পদে ২০ জন, সহ যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক পদে ১৪ জন, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক পদে ১১ পাঠাগার ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে ১৯ জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এছাড়া পাঁচটি নির্বাহী সদস্য পদের বিপরীতে ফরম জমা পড়া ৮৪টির মধ্যে ৮০ ফরম বৈধ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া চাকসু নির্বাচনে ৫২৯ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন। এরমধ্যে ৪২৯ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
নির্বাচনি তফসিল অনুযায়ী, ২৩ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার এবং পর দিন প্রার্থীতা নিয়ে আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি অনুষ্ঠি হবে। এরপর ২৫ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর ভোটগ্রহণ হবে ১২ অক্টোবর।
সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনবিহীন এ নির্বাচনে ছাত্রদল একক এবং ইসলামী ছাত্র শিবির 'সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট' নামে প্যানেল দিয়েছে।
'দ্রোহ পর্ষদ' নামে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, 'সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ নামে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন, বিভিন্ন বাম ছাত্র সংগঠন ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সম্মিলিত ভাবে ‘বৈচিত্র্যের ঐক্যসহ’ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো রোববার পর্যন্ত মোট ১২টি প্যানেল ঘোষণা করেছে।

রিচার্জের পর টাকা না ব্যবহৃত থাকলে তা তিন মাস পর্যন্ত বৈধ থাকবে। যদি যাত্রী স্পর্শ না করেন, তাহলে ১০% সার্ভিস চার্জ কেটে রিচার্জ করা টাকা ফেরত নেওয়া যাবে।
৪ ঘণ্টা আগে
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে যে বয়সের ছেলে-মেয়েদের দেখেছিলাম, ২৪ এর যুদ্ধে আবার সেই তরুণ ছেলে-মেয়েদেরকে রাস্তায় খুব কাছে থেকে তোমাদের পাশে থেকে দেখলাম।
৫ ঘণ্টা আগে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৬ ঘণ্টা আগে