প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের সব শিক্ষকদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে বদলি করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু করা হচ্ছে। এটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হবে।
এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ এবং বাড়িসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে। আমি এসব মৌলিক কাজ করছি সেখানে মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি মাথায় রাখছি না। ইতোমধ্যে ৫৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি দিয়ে শান্ত করেছি। এটা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল।’
তিনি বলেন, ‘করোনা ও গণ-অভ্যুত্থানের কারণে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি একটি ক্ষতি হয়েছে। এটা জনমিতির সুবিধার ক্ষেত্রে। জনসংখ্যা বয়স কাঠামোর মাঝামাঝি সময় চলছে। ১০ বছর পর জনসংখ্যার এ বয়সটা আর থাকবে না। কারণ সবারই বয়স বেড়ে যাবে। তখন চিকিৎসা খরচ আরও বাড়বে। তবে সুশাসিত গণতান্ত্রিক শাসনে যদি উত্তরণ হতে পারি তাহলে এ ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সম্ভব। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত এটাই। আমাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো একটি ভালো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রচনা করা।
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজের সব শিক্ষকদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে বদলি করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু করা হচ্ছে। এটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে করা হবে।
এক্ষেত্রে নারী-পুরুষ এবং বাড়িসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিবেচনা করা হবে। আমি এসব মৌলিক কাজ করছি সেখানে মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি মাথায় রাখছি না। ইতোমধ্যে ৫৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি দিয়ে শান্ত করেছি। এটা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল।’
তিনি বলেন, ‘করোনা ও গণ-অভ্যুত্থানের কারণে আমাদের দীর্ঘমেয়াদি একটি ক্ষতি হয়েছে। এটা জনমিতির সুবিধার ক্ষেত্রে। জনসংখ্যা বয়স কাঠামোর মাঝামাঝি সময় চলছে। ১০ বছর পর জনসংখ্যার এ বয়সটা আর থাকবে না। কারণ সবারই বয়স বেড়ে যাবে। তখন চিকিৎসা খরচ আরও বাড়বে। তবে সুশাসিত গণতান্ত্রিক শাসনে যদি উত্তরণ হতে পারি তাহলে এ ক্ষতি পুষিয়ে ওঠা সম্ভব। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত এটাই। আমাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হলো একটি ভালো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা রচনা করা।
গাজায় খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া এবং লাগাতার সামরিক হামলার কারণে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করেছে, ইসরায়েলের অবরোধ চলায় গাজায় অপুষ্টি মারাত্মকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। সংস্থাটি বলেছে, “এটি কেবল ক্ষুধা নয়, এটি হচ্ছে অনাহার।”
৫ ঘণ্টা আগে