প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েও উচ্চ আদালতের রায়ে নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীরা এখনো রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন। তারা বলছেন, রাতেও তারা শাহবাগে ছিলেন। নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে দেখা যায়, চাকরিপ্রার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
এর আগে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই এসব চাকরিপ্রার্থী শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলেন। দুপুরের দিকে তারা শিক্ষা ভবনের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়, তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। চাকরিপ্রার্থীরা সড়ক ছাড়তে না চাইলে পুলিশ তাদের ওপর বলপ্রয়োগ করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার প্রথমে পুলিশ চাকরিপ্রার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করা হয়, ব্যবহার করা হয় সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল। পুলিশের অ্যাকশনে কোনঠাসা হয়ে পড়েন চাকরিপ্রার্থীরা। জলকামানের পানি ও টিয়ার শেলের ধোঁয়ায় বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পুলিশের অ্যাকশনের মুখে শেষ পর্যন্ত বিকেলে শাহবাগ ছাড়তে বাধ্য হন আন্দোলনকারীরা। পরে সন্ধ্যার দিকে শাহবাগ মোড়ের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পরে আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দেন, তারা চাকরি ফিরে পেতে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
মঙ্গলবার শাহবাগে অবস্থানরত নিয়োগ বাতিল হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন। নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা থেকে এসে তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার কথা জানিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, সরকার নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করে সরকারই আবার নিয়োগ বাতিল করেছে। দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করলেও তৃতীয় ধাপে আমাদের নিয়োগ আটকে গেছে। এর মাধ্যমে সরকার আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করেছে। নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
২০২৩ সালের ১৪ জুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ, ফলাফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়।
আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে গত বছরেত ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ছয় হাজার ৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশ পান। তবে সুপারিশ না পাওয়া ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত প্রথমে এই ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট। এরপর থেকেই চূড়ান্ত সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে আসছেন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েও উচ্চ আদালতের রায়ে নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীরা এখনো রাজধানীর শাহবাগে অবস্থান নিয়েছেন। তারা বলছেন, রাতেও তারা শাহবাগে ছিলেন। নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে দেখা যায়, চাকরিপ্রার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
এর আগে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই এসব চাকরিপ্রার্থী শাহবাগে অবস্থান নিয়েছিলেন। দুপুরের দিকে তারা শিক্ষা ভবনের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাধা দেয়, তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। চাকরিপ্রার্থীরা সড়ক ছাড়তে না চাইলে পুলিশ তাদের ওপর বলপ্রয়োগ করে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার প্রথমে পুলিশ চাকরিপ্রার্থীদের ওপর লাঠিচার্জ করে। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করা হয়, ব্যবহার করা হয় সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল। পুলিশের অ্যাকশনে কোনঠাসা হয়ে পড়েন চাকরিপ্রার্থীরা। জলকামানের পানি ও টিয়ার শেলের ধোঁয়ায় বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন।
পুলিশের অ্যাকশনের মুখে শেষ পর্যন্ত বিকেলে শাহবাগ ছাড়তে বাধ্য হন আন্দোলনকারীরা। পরে সন্ধ্যার দিকে শাহবাগ মোড়ের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। পরে আন্দোলনকারীরা ঘোষণা দেন, তারা চাকরি ফিরে পেতে আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
মঙ্গলবার শাহবাগে অবস্থানরত নিয়োগ বাতিল হওয়া চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসেছেন। নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলা থেকে এসে তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার কথা জানিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, সরকার নিয়োগের চূড়ান্ত সুপারিশ করে সরকারই আবার নিয়োগ বাতিল করেছে। দুই ধাপে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করলেও তৃতীয় ধাপে আমাদের নিয়োগ আটকে গেছে। এর মাধ্যমে সরকার আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করেছে। নিয়োগ না দেওয়া পর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
২০২৩ সালের ১৪ জুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ, ফলাফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়।
আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে গত বছরেত ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ছয় হাজার ৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশ পান। তবে সুপারিশ না পাওয়া ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত প্রথমে এই ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট। এরপর থেকেই চূড়ান্ত সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে আসছেন।
ভর্তির জন্য আবেদন করেছে করে ফি জমা দিয়েছে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির জন্য মনোনয়ন মনোনীত হয়েছে এ সংখ্যা মোট আবেদনকারী ৯৮ শতাংশ। বাকি ২ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মনোনয়ন পায়নি। সারা দেশে ভর্তিযোগ্য কলেজের মধ্যে ৯৫ শতাংশ কলেজ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী পেয়েছে। বাকি ৫ শাতংশ একজন শিক্ষার্থীও
৭ ঘণ্টা আগেরণধীর জয়সওয়াল বলেন, ভারতীয় মাটি থেকে বাংলাদেশবিরোধী কোনো কার্যক্রম চালানো হচ্ছে বা আওয়ামী লীগের নামধারী কেউ এ ধরনের কার্যকলাপে লিপ্ত আছে— এমন কোনো তথ্য ভারত সরকারের কাছে নেই।
৭ ঘণ্টা আগে