ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মিটিং শেষে একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিন্ডিকেট সূত্র জানায়, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত উপাচার্য লাউঞ্জে একটি জরুরি সিন্ডিকেট মিটিং হয়। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরেক সূত্র জানায়, মোটামুটি প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ঢাবিতে রাজনীতি নিষিদ্ধের। আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়টি জানানো হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সব ধরনের রাজনীতি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট মিটিংয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মিটিং শেষে একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সিন্ডিকেট সূত্র জানায়, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত উপাচার্য লাউঞ্জে একটি জরুরি সিন্ডিকেট মিটিং হয়। সেখানে ২ ঘণ্টা আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরেক সূত্র জানায়, মোটামুটি প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ঢাবিতে রাজনীতি নিষিদ্ধের। আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে বিষয়টি জানানো হবে।
প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. নিয়াজ আহমদ খান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্ঞানার্জনের দ্বার অবারিত। দরকার সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার। এখানে নিয়মিত সেমিনার ও কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। মনে হতে পারে, কোনো সেমিনার সরাসরি কারো সাথে সম্পর্কিত নয়, কিন্তু তবুও তাতে অংশ নেওয়া জরুরি। কারণ আলোচনার মধ্য দিয়ে নতুন জ্ঞান অর্জন করা স
১২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেছেন, “আমার সরকারের মূল লক্ষ্য হলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করা। যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো ভোটারদের সঙ্গে তাদের পরিকল্পনাগুলো বলতে পারবে। আমাদের মিশন হলো, সব বৈধ ভোটার যেন তাদের ভোট দিতে পারে, যারা প্রবাসে আছেন তারাও। এটি একটি বড় কাজ। কিন্তু আমরা কাজটি সম্পন্ন করতে প্রতিশ্র
১৩ ঘণ্টা আগেএই অর্থের কতটুকু উদ্ধার করা সম্ভব হবে— এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, বিদেশে ৪০ হাজার কোটির সম্পদের সঙ্গে অনেকগুলো আইনি প্রক্রিয়া আছে। এখানে আইনি অনেক জটিলতা আছে। ফলে অনেকের নাম কিংবা কোথায় তার সম্পদ আছে, আমরা এখানে তা প্রকাশ করতে পারি না। কিন্তু এদের অনেকের সম্পদের কথা ব্রিটিশ পত্রিকায় এসেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেএ সময় অধ্যাপক আলী রীয়াজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত সংলাপ, ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা এবং ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর বাস্তবায়ন সম্পর্কে ইইউ রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করেন।
১৪ ঘণ্টা আগে