চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তবে ক্যাম্পাসজুড়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি এখনো খুবই কম। যদিও ৯টি বিভাগে পরীক্ষা চলছে, কিন্তু বেশিরভাগ ক্লাসরুমই ফাঁকা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন থেকে নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা চলবে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ক্লাস-পরীক্ষার চালু হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট, সোহরাওয়ার্দী মোড়, শহীদ মিনার, সমাজবিজ্ঞান ঝুপড়ি ও কলা ঝুপড়িতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নেই। স্বাভাবিক দিনে এসব জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বেশি দেখা যায়।
সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ ও ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ক্লাসগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। তবে কয়েকটি বিভাগে ক্লাস ও পরীক্ষা সংক্রান্ত কার্যক্রম চলতে দেখা গেছে।
অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আমিরুল ইসলাম বলেন, একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনেক বিভাগের শেষ হয়েছে, তাই পরীক্ষা শুরু হয়েছে। আবার কিছু বিভাগে ক্লাস শেষের দিকে। এজন্য স্বাভাবিকভাবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম বলে মনে হয়।
পরীক্ষা চালুর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন বলেন, সংঘর্ষের ঘটনার পর আজ থেকে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ৯টি বিভাগে পরীক্ষা চলছে। তবে আমরা বিভাগগুলোতে স্বাধীনতা দিয়েছে, তারা শিক্ষার্থীদের মানসিকতার ওপর ভিত্তি করে পরীক্ষা নিতেও পারেন, আবার বন্ধও রাখতে পারেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, এখন থেকে ক্লাস নিয়মিত চলবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী আহতরাও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হয়েছে। তবে ক্যাম্পাসজুড়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি এখনো খুবই কম। যদিও ৯টি বিভাগে পরীক্ষা চলছে, কিন্তু বেশিরভাগ ক্লাসরুমই ফাঁকা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন থেকে নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা চলবে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) ক্লাস-পরীক্ষার চালু হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্ট, সোহরাওয়ার্দী মোড়, শহীদ মিনার, সমাজবিজ্ঞান ঝুপড়ি ও কলা ঝুপড়িতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নেই। স্বাভাবিক দিনে এসব জায়গায় শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বেশি দেখা যায়।
সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ ও ব্যবসা প্রশাসন অনুষদের ক্লাসগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। তবে কয়েকটি বিভাগে ক্লাস ও পরীক্ষা সংক্রান্ত কার্যক্রম চলতে দেখা গেছে।
অর্থনীতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. আমিরুল ইসলাম বলেন, একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনেক বিভাগের শেষ হয়েছে, তাই পরীক্ষা শুরু হয়েছে। আবার কিছু বিভাগে ক্লাস শেষের দিকে। এজন্য স্বাভাবিকভাবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম বলে মনে হয়।
পরীক্ষা চালুর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন বলেন, সংঘর্ষের ঘটনার পর আজ থেকে পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ৯টি বিভাগে পরীক্ষা চলছে। তবে আমরা বিভাগগুলোতে স্বাধীনতা দিয়েছে, তারা শিক্ষার্থীদের মানসিকতার ওপর ভিত্তি করে পরীক্ষা নিতেও পারেন, আবার বন্ধও রাখতে পারেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, এখন থেকে ক্লাস নিয়মিত চলবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী আহতরাও পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে।
সভায় বিদ্যুৎ বিভাগের ‘বেসরকারি অংশগ্রহণে নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ উৎপাদন/বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা, ২০২৫’, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতিমালা, ২০২৫’ এবং আইন ও বিচার বিভাগের ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (তৃতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-
৬ ঘণ্টা আগেগত ৩১ আগস্ট ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদের প্রার্থিতা ও ব্যালট নম্বর পুনর্বহালের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন মো. জুলিয়াস সিজার তালুকদার। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকায় তার নাম ও ব্যালট নম্বর পুনর্বহাল না করা পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচন স্থগিতের নির্দেশনা চাওয়া হয় ওই রিটে।
৭ ঘণ্টা আগে