প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের কক্ষ ভাঙচুর করা হয়েছে।
এছাড়া সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শামিমুল ইসলামের (২০১৭-১৮ সেশন-ভাষাবিজ্ঞান) কক্ষ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এটি বর্তমানে হল অফিসে আছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার রাত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্রলীগ ‘তাড়ানো’ শুরু হয়। মেয়েদের হলগুলোতে রাতের মধ্যে ছাত্রলীগ নেতাদের বের করে দিয়ে হল ‘রাজনীতিমুক্ত’ থাকবে মর্মে প্রাধ্যক্ষের কাছ থেকে লিখিত নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
ভোর থেকে হলপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে প্রথম ঝামেলা শুরু হয়। হলের শিক্ষার্থীরা নিচে জড়ো হতে থাকেন। এরপর নেতাদের কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক বিল্লাল হোসেনের থেকে ‘হল রাজনীতিমুক্ত’ লিখিত নেন।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে সকাল সাতটা থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হলে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তারা হলে অবস্থানরত ছাত্রলীগ নেতাদের কক্ষ ছাড়তে বাধ্য করেন। এসময় হল ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্তর মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা, হল ছাত্রলীগের শীর্ষ পদপ্রত্যাশী নেতারা হলের পেছনের দিক দিয়ে পালিয়ে যান। শিক্ষার্থীরা নেতাদের কক্ষের সব জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন এবং বাইরে ফেলে দেন।
সকাল সাড়ে আটটা থেকে কবি জসিম উদ্দীন হল, বিজয় একাত্তর হল, মাস্টার দা সূর্যসেন হলেও শিক্ষার্থীরা হল দখলে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের বের করে দেন এবং তাদের কক্ষ ভাঙচুর করে জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। তবে বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগ নেতারা ঘটনা আঁচ করতে পেরে নিজ থেকে বের হয়ে যান।
এ এফ রহমান হলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের ৩১৮ নম্বর কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। এ সময় তার কক্ষে সবকিছু নিচে ফেলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া হলে সব নেতাদের কক্ষে ভাঙচুর করা হচ্ছে।
কবি জসিম উদ্দীন হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের কক্ষ, বিজয় একাত্তর হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের পদ্মা-৭০১০ কক্ষ ও সূর্যসেন হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবীর শয়নের ৩৪৪ নম্বর ভাঙচুর করা হয়। বর্তমানে এসব হল শিক্ষার্থীরা দখলে নিয়েছেন। ছাত্রলীগ নেতারা ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করছেন।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ছাত্রলীগ নেতাদের কক্ষগুলো ভাঙচুর করা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যায়।
সকাল সাড়ে ১১টায় এফ রহমান হল গেটে প্রভোস্ট রফিক শাহরিয়ার এলে এক শিক্ষার্থী তাকে বলেন, ‘আমার হলে বৈধ সিট (এলোটমেন্ট) আছে। তবে আমাকে হলে উঠতে দেওয়া হয়নি। আমার হল আইডি কার্ড আপনাকে দেখাব।’ এসময় আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘হলে কোনো গণরুম থাকবে না। আপনি লিখিত দেন, হল রাজনীতিমুক্ত।’
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সারাদেশে শিক্ষার্থীদের মৃত্যু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের কক্ষ ভাঙচুর করা হয়েছে।
এছাড়া সূর্যসেন হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শামিমুল ইসলামের (২০১৭-১৮ সেশন-ভাষাবিজ্ঞান) কক্ষ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এটি বর্তমানে হল অফিসে আছে।
জানা যায়, মঙ্গলবার রাত থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্রলীগ ‘তাড়ানো’ শুরু হয়। মেয়েদের হলগুলোতে রাতের মধ্যে ছাত্রলীগ নেতাদের বের করে দিয়ে হল ‘রাজনীতিমুক্ত’ থাকবে মর্মে প্রাধ্যক্ষের কাছ থেকে লিখিত নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
ভোর থেকে হলপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে প্রথম ঝামেলা শুরু হয়। হলের শিক্ষার্থীরা নিচে জড়ো হতে থাকেন। এরপর নেতাদের কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক বিল্লাল হোসেনের থেকে ‘হল রাজনীতিমুক্ত’ লিখিত নেন।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে সকাল সাতটা থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হলে বিক্ষোভ শুরু করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। তারা হলে অবস্থানরত ছাত্রলীগ নেতাদের কক্ষ ছাড়তে বাধ্য করেন। এসময় হল ছাত্রলীগের সভাপতি মেহেদী হাসান শান্তর মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়।
এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা, হল ছাত্রলীগের শীর্ষ পদপ্রত্যাশী নেতারা হলের পেছনের দিক দিয়ে পালিয়ে যান। শিক্ষার্থীরা নেতাদের কক্ষের সব জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন এবং বাইরে ফেলে দেন।
সকাল সাড়ে আটটা থেকে কবি জসিম উদ্দীন হল, বিজয় একাত্তর হল, মাস্টার দা সূর্যসেন হলেও শিক্ষার্থীরা হল দখলে নিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের বের করে দেন এবং তাদের কক্ষ ভাঙচুর করে জিনিসপত্র বাইরে ফেলে দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। তবে বিজয় একাত্তর হল ছাত্রলীগ নেতারা ঘটনা আঁচ করতে পেরে নিজ থেকে বের হয়ে যান।
এ এফ রহমান হলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের ৩১৮ নম্বর কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। এ সময় তার কক্ষে সবকিছু নিচে ফেলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া হলে সব নেতাদের কক্ষে ভাঙচুর করা হচ্ছে।
কবি জসিম উদ্দীন হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের কক্ষ, বিজয় একাত্তর হলে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানের পদ্মা-৭০১০ কক্ষ ও সূর্যসেন হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবীর শয়নের ৩৪৪ নম্বর ভাঙচুর করা হয়। বর্তমানে এসব হল শিক্ষার্থীরা দখলে নিয়েছেন। ছাত্রলীগ নেতারা ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করছেন।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ছাত্রলীগ নেতাদের কক্ষগুলো ভাঙচুর করা হচ্ছে বলে খবর পাওয়া যায়।
সকাল সাড়ে ১১টায় এফ রহমান হল গেটে প্রভোস্ট রফিক শাহরিয়ার এলে এক শিক্ষার্থী তাকে বলেন, ‘আমার হলে বৈধ সিট (এলোটমেন্ট) আছে। তবে আমাকে হলে উঠতে দেওয়া হয়নি। আমার হল আইডি কার্ড আপনাকে দেখাব।’ এসময় আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘হলে কোনো গণরুম থাকবে না। আপনি লিখিত দেন, হল রাজনীতিমুক্ত।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘এটার সঙ্গে জড়িত সে যেই হোক, খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হচ্ছে। সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল যেকয়টা আছে, একয়টা ট্যুরিজম সেন্টারের সঙ্গে লিংক করে যেখানে রাস্তা ভালো আছে, যেখানে রাস্তা ভালো নাই, রোডস অ্যান্ড হাইওয়েকে ইনক্লুড করে
১৪ ঘণ্টা আগেজানতে চাইলে পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, মেঘনা নদীতে একটা মরদেহ পাওয়া গেছে। আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়েছি। তার পরিবার গেলে শনাক্ত করে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের টেলিভিশন, সংবাদ এবং অনলাইন আউটলেটগুলোতে ফৌজদারী অপরাধে দণ্ডিত অপরাধী এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত পলাতক আসামি আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার অডিও সম্প্রচার এবং প্রচার ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের গুরুতর লঙ্ঘন।
১৬ ঘণ্টা আগে