
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

কোটা বাতিলের দাবিতে একদিকে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে চলছে পেনশন সংক্রান্ত ‘‘প্রত্যয় স্কিম’’ বাতিলে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টানা কর্মবিরতি। চলমান এ আন্দোলন ও কর্মবিরতিতে স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম। একই সাথে দেশের অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ও যুক্ত হয়েছে।
বন্ধ একাডেমিক ক্লাস-পরীক্ষা, স্থবির হয়ে পড়েছে প্রশাসনিক কার্যক্রম। সেবা মিলছে না বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে।
সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ‘‘বৈষম্যমূলক’’ আখ্যা দিয়ে চলমান এ কর্মবিরতির মধ্যেই অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর পদত্যাগের দাবিও উঠেছে।
বুধবার (৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদে টানা কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানানো হয়েছে।
সম্মিলিতভাবে কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ‘‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ’’।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন। একইসঙ্গে তাদের দাবি, জুলুম হিসেবে ‘‘প্রত্যয় স্কিম’’ তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে এই নীতি বাতিল করতে হবে।
সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি কর্মচারীদের নেতা মনিরুজ্জামান বলেন, ‘‘অবিলম্বে এই পেনশন নীতি বাতিল করতে হবে। অন্যথায় কিভাবে অধিকার আদায় করে নিতে হয় তা আমরা জানি। অর্থমন্ত্রীকে বলতে চাই, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। প্রধানমন্ত্রী যখন দেশকে উন্নয়নের দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তখন আপনাদের মত কুচক্রী মহল অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চান। অবিলম্বে নতুন পেনশন নীতি বাতিল করুন।’’
গত ৩০ জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণ-কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। ওই দিন প্রশাসনিক ভবনের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া একাডেমিক কার্যক্রম থেকেও বিরত ছিলেন শিক্ষকরা।

কোটা বাতিলের দাবিতে একদিকে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে চলছে পেনশন সংক্রান্ত ‘‘প্রত্যয় স্কিম’’ বাতিলে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টানা কর্মবিরতি। চলমান এ আন্দোলন ও কর্মবিরতিতে স্থবির হয়ে পড়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কার্যক্রম। একই সাথে দেশের অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ও যুক্ত হয়েছে।
বন্ধ একাডেমিক ক্লাস-পরীক্ষা, স্থবির হয়ে পড়েছে প্রশাসনিক কার্যক্রম। সেবা মিলছে না বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টার ও কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে।
সর্বজনীন পেনশন সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ‘‘বৈষম্যমূলক’’ আখ্যা দিয়ে চলমান এ কর্মবিরতির মধ্যেই অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর পদত্যাগের দাবিও উঠেছে।
বুধবার (৩ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদে টানা কর্মবিরতি ও প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগের আহ্বান জানানো হয়েছে।
সম্মিলিতভাবে কর্মবিরতিতে অংশ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, কর্মচারী সমিতি, কারিগরি কর্মচারী সমিতি ও চতুর্থ শ্রেণি কর্মচারী ইউনিয়নের সমন্বয়ে গঠিত ‘‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ’’।
প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেন। একইসঙ্গে তাদের দাবি, জুলুম হিসেবে ‘‘প্রত্যয় স্কিম’’ তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। অবিলম্বে এই নীতি বাতিল করতে হবে।
সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি কর্মচারীদের নেতা মনিরুজ্জামান বলেন, ‘‘অবিলম্বে এই পেনশন নীতি বাতিল করতে হবে। অন্যথায় কিভাবে অধিকার আদায় করে নিতে হয় তা আমরা জানি। অর্থমন্ত্রীকে বলতে চাই, অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। প্রধানমন্ত্রী যখন দেশকে উন্নয়নের দিক থেকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তখন আপনাদের মত কুচক্রী মহল অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে চান। অবিলম্বে নতুন পেনশন নীতি বাতিল করুন।’’
গত ৩০ জুন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণ-কর্মবিরতি শুরু হয়েছে। ওই দিন প্রশাসনিক ভবনের যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। এছাড়া একাডেমিক কার্যক্রম থেকেও বিরত ছিলেন শিক্ষকরা।

ভূমিকম্পে নরসিংদীর পলাশে মাটির দেয়াল ধসে এক বৃদ্ধ প্রাণ হারিয়েছেন। এ ছাড়া গাবতলীতে দেয়াল ধসে আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে স্মরণকালের ভয়াবহতম ভূমিকম্পে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল ছয়জনে। এ ছাড়া ভূমিকম্পে আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘরবাড়ি ধসে এবং অন্যান্য দুর্ঘটনায় হতাহতের খবরে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৫ ঘণ্টা আগে
এর মধ্যে ফায়ার সার্ভিসও বেশকিছু কল পেয়েছে ভূমিকম্পের পরে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ক্ষয়ক্ষতির তুলনায় আতঙ্কই বেশি কাজ করেছে বলে উঠে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার ঘটনায় সৃষ্ট জনমনের উদ্বেগ ও আতঙ্ক সম্পর্কে সরকার অবগত। পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকে অবিলম্বে মাঠপর্যায়ে নেমে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে