
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা কলেজের সঙ্গে প্রায় পাঁচ ঘণ্টার সংঘর্ষ উত্তেজনার পর রাজধানীর সিটি কলেজ দুইদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এফ এম মোবারক হোসাইন এ ঘোষণা দেন।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে এক শিক্ষার্থীকে মারধর করার জের ধরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ। পরে পুলিশ দুপক্ষকে সরিয়ে দেয়। এরপরও তাদের মধ্যে দফায় দফায় উত্তেজনা চলে। সংঘর্ষের ঘটনায় দিনভর রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় যানচলাচল ব্যাহত হয়।
সংঘর্ষে ঢাকা কলেজের একদল শিক্ষার্থী সিটি কলেজের মূল ফটকে ভাঙচুর চালায় ও প্রতিষ্ঠানটির নামফলক খুলে ফেলে। সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা বের হয়ে ‘ভিআইপি’ নামে একটি বাসে ভাঙচুর চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা আগের ঘটনার জের ধরে সিটি কলেজের সামনে আসে ও তাদের ফটক, নামফলকে ভাঙচুর চালায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দুপক্ষকে সরিয়ে দেয়। এরপর সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার কলেজের সামনে অবস্থান নেয়।
তাদের সরিয়ে দিতে গেলে শিক্ষার্থীদের অনেকেই পুলিশের ওপর চড়াও হয়। সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ভিআইপি নামে একটি বাসে ভাঙচুর চালায়। সিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে পুলিশ তাদের কলেজের ভেতরে নিয়ে গেলে সেখান থেকেও তাদের কয়েকজনকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা যায়।
এ ঘটনায় রমনা থানার ডিসি মাসুদ আলম বলেন, ঢাকা কলেজের একজন শিক্ষার্থী সাইন্সল্যাবে ড্রেস পরে এসেছিল। আমরা সিসিটিভি ফুটেজে দেখেছি, সেখানে সিভিল ড্রেসে কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে ধাওয়া করে। ধাওয়া খেয়ে সে পড়ে যায় এবং গুরুতর আহত হয়। তাকে মারধরও করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজের প্রায় দুই-আড়াইশ শিক্ষার্থী সাইন্সল্যাব মোড়ে সিটি কলেজের সামনে আসে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। পরে আমরা দুপক্ষকে দুদিকে সরিয়ে দেই।
তিনি আরও বলেন, এরপর আবার শুনি সিটি কলেজ থেকে ছাত্ররা বেরিয়েছে। এদের মধ্যে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ছেলে রয়েছে, যারা পুলিশের ওপর ক্ষিপ্ত। তারা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা দুটি কাঁদানে গ্যাস ছুড়ি। এটির একটি স্থায়ী সমাধান দরকার। এভাবে আর কত। এটি নিত্যদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই কলেজকে নিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা দরকার। আমরা ঊর্ধ্বতনদের জানাব। আমরা এভাবে আর চাই না। কখন কার প্রাণ ঝরে যায়, বলা যায় না।
এর আগে গত ১৫ এপ্রিল সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা সংঘর্ষে জড়িয়েছিল। এদিন দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরুর পর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ঢাকা কলেজের সঙ্গে প্রায় পাঁচ ঘণ্টার সংঘর্ষ উত্তেজনার পর রাজধানীর সিটি কলেজ দুইদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এফ এম মোবারক হোসাইন এ ঘোষণা দেন।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে এক শিক্ষার্থীকে মারধর করার জের ধরে সংঘর্ষে জড়ায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ। পরে পুলিশ দুপক্ষকে সরিয়ে দেয়। এরপরও তাদের মধ্যে দফায় দফায় উত্তেজনা চলে। সংঘর্ষের ঘটনায় দিনভর রাজধানীর সাইন্সল্যাব এলাকায় যানচলাচল ব্যাহত হয়।
সংঘর্ষে ঢাকা কলেজের একদল শিক্ষার্থী সিটি কলেজের মূল ফটকে ভাঙচুর চালায় ও প্রতিষ্ঠানটির নামফলক খুলে ফেলে। সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা বের হয়ে ‘ভিআইপি’ নামে একটি বাসে ভাঙচুর চালায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা আগের ঘটনার জের ধরে সিটি কলেজের সামনে আসে ও তাদের ফটক, নামফলকে ভাঙচুর চালায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দুপক্ষকে সরিয়ে দেয়। এরপর সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার কলেজের সামনে অবস্থান নেয়।
তাদের সরিয়ে দিতে গেলে শিক্ষার্থীদের অনেকেই পুলিশের ওপর চড়াও হয়। সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা ভিআইপি নামে একটি বাসে ভাঙচুর চালায়। সিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে পুলিশ তাদের কলেজের ভেতরে নিয়ে গেলে সেখান থেকেও তাদের কয়েকজনকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা যায়।
এ ঘটনায় রমনা থানার ডিসি মাসুদ আলম বলেন, ঢাকা কলেজের একজন শিক্ষার্থী সাইন্সল্যাবে ড্রেস পরে এসেছিল। আমরা সিসিটিভি ফুটেজে দেখেছি, সেখানে সিভিল ড্রেসে কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে ধাওয়া করে। ধাওয়া খেয়ে সে পড়ে যায় এবং গুরুতর আহত হয়। তাকে মারধরও করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজের প্রায় দুই-আড়াইশ শিক্ষার্থী সাইন্সল্যাব মোড়ে সিটি কলেজের সামনে আসে। আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসি। পরে আমরা দুপক্ষকে দুদিকে সরিয়ে দেই।
তিনি আরও বলেন, এরপর আবার শুনি সিটি কলেজ থেকে ছাত্ররা বেরিয়েছে। এদের মধ্যে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ছেলে রয়েছে, যারা পুলিশের ওপর ক্ষিপ্ত। তারা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা দুটি কাঁদানে গ্যাস ছুড়ি। এটির একটি স্থায়ী সমাধান দরকার। এভাবে আর কত। এটি নিত্যদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুই কলেজকে নিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা দরকার। আমরা ঊর্ধ্বতনদের জানাব। আমরা এভাবে আর চাই না। কখন কার প্রাণ ঝরে যায়, বলা যায় না।
এর আগে গত ১৫ এপ্রিল সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা সংঘর্ষে জড়িয়েছিল। এদিন দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা শুরুর পর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে পৃথক বাণী দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই হামলাকে নৃশংস আখ্যা দিয়ে নিহত শান্তিরক্ষীদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, গত ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য চারনির্বাচন কমিশনার এবং সিনিয়র সচিবের বিশেষ নিরাপত্তা বিধান প্রয়োজন। এক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের জন্য গাড়িসহ পুলিশি এসকর্ট বিদ্যমান থাকলেও নির্বাচনকালীন তার জন্য অতিরিক্ত আরও এক
১৫ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দু’দিন আগে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতের অন্ধকারে ঘাতক চক্র কেবল ঢাকা শহরেই প্রায় দেড়শ’ বুদ্ধিজীবী ও বিভিন্ন পেশার কৃতী মানুষকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। সান্ধ্য আইনের মধ্যে সেই রাতে তালিকা ধরে ধরে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, শি
১৫ ঘণ্টা আগে