প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পদত্যাগ করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। বুধবার (২১ আগস্ট) সকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সচিবের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নেহাল আহমেদ বলেন, একটু আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।
নেহাল আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগ করতে গতকাল মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলাম। ওই দিন সচিবালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা অবস্থান নেওয়ায় আজ সকালে অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছি।
এদিকে বুধবারের মধ্যে নেহাল আহমেদকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছিলেন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া।
উল্লেখ্য, প্রায় দুই বছর নিয়মিত ডিজি থাকার পর গত ১৩ এপ্রিল নেহাল আহমেদের চাকরির স্বাভাবিক মেয়াদ শেষ হয়। পরে আরও এক বছরের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়।
পদত্যাগ করেছেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক নেহাল আহমেদ। বুধবার (২১ আগস্ট) সকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সচিবের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে নেহাল আহমেদ বলেন, একটু আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।
নেহাল আহমেদ বলেন, ‘পদত্যাগ করতে গতকাল মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলাম। ওই দিন সচিবালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা অবস্থান নেওয়ায় আজ সকালে অব্যাহতিপত্র জমা দিয়েছি।
এদিকে বুধবারের মধ্যে নেহাল আহমেদকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছিলেন শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া।
উল্লেখ্য, প্রায় দুই বছর নিয়মিত ডিজি থাকার পর গত ১৩ এপ্রিল নেহাল আহমেদের চাকরির স্বাভাবিক মেয়াদ শেষ হয়। পরে আরও এক বছরের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। এ নিয়ে শিক্ষা ক্যাডারে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়।
জানতে চাইলে পুলিশের রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, মেঘনা নদীতে একটা মরদেহ পাওয়া গেছে। আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়েছি। তার পরিবার গেলে শনাক্ত করে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের টেলিভিশন, সংবাদ এবং অনলাইন আউটলেটগুলোতে ফৌজদারী অপরাধে দণ্ডিত অপরাধী এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত পলাতক আসামি আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার অডিও সম্প্রচার এবং প্রচার ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনের গুরুতর লঙ্ঘন।
৪ ঘণ্টা আগেবিভুরঞ্জন সরকার গত ১৬ আগস্ট থেকে সাত দিনের ছুটিতে ছিলেন। তাঁর পরিবার জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে তিনি মোবাইল ফোন ও ট্যাব বাসায় রেখে বের হন। এরপর থেকে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের সদস্যরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁর কোনো সন্ধান পাননি।
৫ ঘণ্টা আগে