প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে এবার বাঁশ দিয়ে কলেজের সামনের দুই পাশের রাস্তা আটকে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন আজ রোববার পঞ্চম দিনে গড়িয়েছে।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে রাস্তা আটকে দেয় শিক্ষার্থীরা। দেখা গেছে, শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ করার ফলে মহাখালী থেকে গুলশান এবং গুলশান থেকে মহাখালী পর্যন্ত রাস্তার যান চলাচল সম্পন্ন বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি পক্ষে রাস্তায় অবস্থান নিয়ে না না স্লোগান দিচ্ছেন।
এদিকে হঠাৎ করে রাস্তা বন্ধ করার পর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তার যাত্রীদের কথাবার্তা হয়। যাত্রীরা রাস্তা খুলে দিতে বললেও শিক্ষার্থীরা বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা রাস্তা ছাড়বেন না।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা পর্যন্ত আমরণ অনশনে রয়েছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা। এখনো চারজন অসুস্থ হয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। শিক্ষার্থীরা বলছেন, যে কোনো মূল্যে ৭ দফা কর্মসূচি মেনে নেওয়ার ঘোষণা আসতে হবে। যতক্ষণ এই ঘোষণা না আসবে, ততক্ষণ তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃতি দিয়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ; বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করে ২৪-২৫ সেশনের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা; শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ নতুবা অনতিবিলম্বে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক খরচ বহন; ২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ন্যূনতম দুটি বিষয় ল’ এবং জার্নালিজম সংযোজন; একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন পিএইচডিধারী শিক্ষক নিয়োগ; শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে আসন সংখ্যা সীমিতকরণ ও আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার বিনির্মাণের লক্ষ্যে জমি ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ।
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপান্তরের দাবিতে বেশ কয়েক দিন ধরেই আন্দোলন করে আসছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। সবশেষ বৃহস্পতিবার দুপুরে কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।
এর আগের দিন বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল থেকে 'তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন' ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেন। এ সময় তারা ৭ দফা দাবি জানান।
রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে এবার বাঁশ দিয়ে কলেজের সামনের দুই পাশের রাস্তা আটকে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন আজ রোববার পঞ্চম দিনে গড়িয়েছে।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টার দিকে রাস্তা আটকে দেয় শিক্ষার্থীরা। দেখা গেছে, শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ করার ফলে মহাখালী থেকে গুলশান এবং গুলশান থেকে মহাখালী পর্যন্ত রাস্তার যান চলাচল সম্পন্ন বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় শিক্ষার্থীরা দাবি পক্ষে রাস্তায় অবস্থান নিয়ে না না স্লোগান দিচ্ছেন।
এদিকে হঠাৎ করে রাস্তা বন্ধ করার পর শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তার যাত্রীদের কথাবার্তা হয়। যাত্রীরা রাস্তা খুলে দিতে বললেও শিক্ষার্থীরা বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা রাস্তা ছাড়বেন না।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা পর্যন্ত আমরণ অনশনে রয়েছেন কলেজের শিক্ষার্থীরা। এখনো চারজন অসুস্থ হয়ে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। শিক্ষার্থীরা বলছেন, যে কোনো মূল্যে ৭ দফা কর্মসূচি মেনে নেওয়ার ঘোষণা আসতে হবে। যতক্ষণ এই ঘোষণা না আসবে, ততক্ষণ তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃতি দিয়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ; বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করে ২৪-২৫ সেশনের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা; শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ নতুবা অনতিবিলম্বে শতভাগ শিক্ষার্থীর আবাসিক খরচ বহন; ২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ন্যূনতম দুটি বিষয় ল’ এবং জার্নালিজম সংযোজন; একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন পিএইচডিধারী শিক্ষক নিয়োগ; শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধির লক্ষ্যে আসন সংখ্যা সীমিতকরণ ও আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাগার বিনির্মাণের লক্ষ্যে জমি ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিতকরণ।
তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপান্তরের দাবিতে বেশ কয়েক দিন ধরেই আন্দোলন করে আসছেন কলেজটির শিক্ষার্থীরা। সবশেষ বৃহস্পতিবার দুপুরে কলেজের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।
এর আগের দিন বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেল থেকে 'তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন' ব্যানারে শিক্ষার্থীরা আমরণ অনশন শুরু করেন। এ সময় তারা ৭ দফা দাবি জানান।
ভর্তির জন্য আবেদন করেছে করে ফি জমা দিয়েছে ১০ লাখ ৪৭ হাজার ৯৬২ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির জন্য মনোনয়ন মনোনীত হয়েছে এ সংখ্যা মোট আবেদনকারী ৯৮ শতাংশ। বাকি ২ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য মনোনয়ন পায়নি। সারা দেশে ভর্তিযোগ্য কলেজের মধ্যে ৯৫ শতাংশ কলেজ ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী পেয়েছে। বাকি ৫ শাতংশ একজন শিক্ষার্থীও
১১ ঘণ্টা আগে