প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আন্তর্জাতিক বাঙালি সম্মেলনে জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করেছে। গত ৮ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১০ মার্চ পর্যন্ত চলা তৃতীয় আন্তর্জাতিক বাঙালি সম্মেলনে শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা ও ঐতিহ্য বিনিময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তঃসম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের উদ্যোগে কলকাতার বিধাননগরে সুরেশ নেওটিয়া সেন্টার অফ এক্সেলেন্স ফল লিডারশিপ মিলনায়তনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের নতুন ক্ষেত্র চিহ্নিত করে তা আরও বেগবান করার বিষয়ে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। তিনদিনব্যাপী আয়োজিত সম্মেলনে শিক্ষা বিষয়ক আলোচনার মধ্যে বিজ্ঞান মনস্কতা গঠনে ভাষার প্রভাব, দুই বাংলার শিক্ষা ব্যবস্থায় ঐহিত্য ও বর্তমান সময়, শিক্ষায় সৃজনশীলতার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্ত চিন্তার আধার শীর্ষক আলোচনা স্থান পেয়েছে।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি শ্রী অনিরুদ্ধ বসু।
সম্মেলনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, উপমহাদেশের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ও বিশ^বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত কমিটির অন্যতম সদস্য রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সংগীত শিল্পী শামা রহমান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন, কারিকুলাম মূল্যায়ন ও উন্নয়ন কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. মনিরুজ্জামান শাহীন, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তরের পরিচালক জয়ন্ত ভট্টাচার্য্য, সিন্ডিকেট সদস্য ও খুলনা ব্রজলাল কলেজের অধ্যক্ষ শরীফ আতিকুজ্জামান, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৫জন গবেষক ও বিশ^বিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজের ৩জন শিক্ষার্থী।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সভাপতি বিচারপতি চিত্ততোষ মুখার্জির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, শামা রহমান ও বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব দেবশঙ্কর হালদার। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের আহ্বায়ক সৌম্যব্রত দাস।
আন্তর্জাতিক বাঙালি সম্মেলনে জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়ের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করেছে। গত ৮ মার্চ থেকে শুরু হয়ে ১০ মার্চ পর্যন্ত চলা তৃতীয় আন্তর্জাতিক বাঙালি সম্মেলনে শিক্ষা, সংস্কৃতি, গবেষণা ও ঐতিহ্য বিনিময়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার আন্তঃসম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়।
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের উদ্যোগে কলকাতার বিধাননগরে সুরেশ নেওটিয়া সেন্টার অফ এক্সেলেন্স ফল লিডারশিপ মিলনায়তনে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে দুই দেশের ঐতিহাসিক সম্পর্কের নতুন ক্ষেত্র চিহ্নিত করে তা আরও বেগবান করার বিষয়ে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। তিনদিনব্যাপী আয়োজিত সম্মেলনে শিক্ষা বিষয়ক আলোচনার মধ্যে বিজ্ঞান মনস্কতা গঠনে ভাষার প্রভাব, দুই বাংলার শিক্ষা ব্যবস্থায় ঐহিত্য ও বর্তমান সময়, শিক্ষায় সৃজনশীলতার ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্ত চিন্তার আধার শীর্ষক আলোচনা স্থান পেয়েছে।
সম্মেলন উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি শ্রী অনিরুদ্ধ বসু।
সম্মেলনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি দলে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, উপমহাদেশের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী ও বিশ^বিদ্যালয়ের সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনা সংক্রান্ত কমিটির অন্যতম সদস্য রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, সংগীত শিল্পী শামা রহমান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন, কারিকুলাম মূল্যায়ন ও উন্নয়ন কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. মনিরুজ্জামান শাহীন, মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তরের পরিচালক জয়ন্ত ভট্টাচার্য্য, সিন্ডিকেট সদস্য ও খুলনা ব্রজলাল কলেজের অধ্যক্ষ শরীফ আতিকুজ্জামান, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৫জন গবেষক ও বিশ^বিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজের ৩জন শিক্ষার্থী।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের ডেপুটি হাই কমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস।
বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সভাপতি বিচারপতি চিত্ততোষ মুখার্জির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, শামা রহমান ও বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব দেবশঙ্কর হালদার। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলা ওয়ার্ল্ডওয়াইডের আহ্বায়ক সৌম্যব্রত দাস।
তিনি বলেন, ‘সংবিধানের যে নিশ্চয়তা মানুষকে অধিকার ভোগের সুযোগ দেয় সেটা আজ খুব জরুরি ভিত্তিতে আমাদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন। আমাদের ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত যেন সংবিধানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক বা মতভেদ না থাকে এবং আমরা যেন মূলনীতিগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। সব জায়গায় আমরা তা রক্ষা কর
৫ ঘণ্টা আগেপরে সহকর্মীরা উদ্ধার করে একটি হাসপাতালে নিলে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নুরুল আমিনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন দুপুরের পর আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারকাজ বন্ধ রাখা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে