
বরিশাল প্রতিনিধি

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগের পর সহকারী প্রক্টর এবং হল প্রভোস্টসহ আরও ১৭ জন দায়িত্ব ছেড়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দুপুরে পদত্যাগ করেছেন তারা। বিষয়টি বাংলা নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি।
পদত্যাগ করা ব্যক্তিরা হলেন সহকারী প্রক্টর পুম্পা রানী মজুমদার, ফরহাদ উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ মাহফুজ আলম ও শাওন মিত্র, শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট ড. ইসরাত জাহান, বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট ড. তারেক মাহমুদ আবীর, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট ড. হেনা রানী বিশ্বাস, শের-ই-বাংলা হলের প্রভোস্ট ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাতেন চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক কবির হাসান, শের-ই-বাংলা হলের সহকারী শিক্ষক আব্দুল্লাহ আহমেদ ফয়সাল, টিএসসি পরিচালক ড. রহিমা নাসরিন, গ্রন্থাগার ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন, ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, শারীরিক শিক্ষা অফিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সৈয়দ আশিক ই ইলাহী, শের-ই-বাংলা হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ নাকিবুল হাসান ও পরিবহন পুল ম্যানেজার মিজানুর রহমান।
ফয়সাল মাহমুদ বলেন, ‘উপাচার্য ও প্রক্টর পদত্যাগের পরপরই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৭ জন পদত্যাগ করেছেন। যারা পদত্যাগ করেছেন তারা পদত্যাগপত্রে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ উল্লেখ করেছেন।’
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উপাচার্য মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টর আবদুল কাইউমের পদত্যাগের দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, বর্তমান উপাচার্য ও প্রক্টর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানি করেছেন। ক্যাম্পাস থেকে পুলিশ সমন্বয়কদের ধরে নিয়ে গেলেও তারা বাধা দেননি; বরং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দমন করতে সহায়তা করেছেন। ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্বিচার হামলা ও গুলি বর্ষণে অন্তত ৬০ শিক্ষার্থী আহত হন। এই হামলা ঠেকাতে তারা নির্লিপ্ত ছিলেন। তাই উপাচার্য ও প্রক্টর পদে তাদের বহাল থাকার নৈতিক অধিকার নেই।
মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে জড়ো হন। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় বিক্ষোভ করেন। এ অবস্থায় উপাচার্য মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টর আবদুল কাইউম পদত্যাগ করেন। পরে আরও ১৭ জন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগের পর সহকারী প্রক্টর এবং হল প্রভোস্টসহ আরও ১৭ জন দায়িত্ব ছেড়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দুপুরে পদত্যাগ করেছেন তারা। বিষয়টি বাংলা নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক ফয়সাল মাহমুদ রুমি।
পদত্যাগ করা ব্যক্তিরা হলেন সহকারী প্রক্টর পুম্পা রানী মজুমদার, ফরহাদ উদ্দিন, সাইফুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ মাহফুজ আলম ও শাওন মিত্র, শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট ড. ইসরাত জাহান, বঙ্গবন্ধু হলের প্রভোস্ট ড. তারেক মাহমুদ আবীর, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট ড. হেনা রানী বিশ্বাস, শের-ই-বাংলা হলের প্রভোস্ট ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাতেন চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক কবির হাসান, শের-ই-বাংলা হলের সহকারী শিক্ষক আব্দুল্লাহ আহমেদ ফয়সাল, টিএসসি পরিচালক ড. রহিমা নাসরিন, গ্রন্থাগার ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন, ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, শারীরিক শিক্ষা অফিসের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সৈয়দ আশিক ই ইলাহী, শের-ই-বাংলা হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক মোহাম্মদ নাকিবুল হাসান ও পরিবহন পুল ম্যানেজার মিজানুর রহমান।
ফয়সাল মাহমুদ বলেন, ‘উপাচার্য ও প্রক্টর পদত্যাগের পরপরই তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৭ জন পদত্যাগ করেছেন। যারা পদত্যাগ করেছেন তারা পদত্যাগপত্রে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কারণ উল্লেখ করেছেন।’
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, সোমবার দুপুরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উপাচার্য মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টর আবদুল কাইউমের পদত্যাগের দাবি জানানো হয়।
সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, বর্তমান উপাচার্য ও প্রক্টর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানি করেছেন। ক্যাম্পাস থেকে পুলিশ সমন্বয়কদের ধরে নিয়ে গেলেও তারা বাধা দেননি; বরং আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের দমন করতে সহায়তা করেছেন। ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্বিচার হামলা ও গুলি বর্ষণে অন্তত ৬০ শিক্ষার্থী আহত হন। এই হামলা ঠেকাতে তারা নির্লিপ্ত ছিলেন। তাই উপাচার্য ও প্রক্টর পদে তাদের বহাল থাকার নৈতিক অধিকার নেই।
মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে জড়ো হন। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় বিক্ষোভ করেন। এ অবস্থায় উপাচার্য মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টর আবদুল কাইউম পদত্যাগ করেন। পরে আরও ১৭ জন কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএসের হিসাব বলছে, ভূমিকম্পের অনুমিত মাত্রা রিখটার স্কেলে ৫.২। বাংলাদেশের নরসিংদীর ঘোড়াশাল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এর উৎপত্তি। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে এটি প্রভাব ফেলেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সেখানে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
৫ ঘণ্টা আগে
পুলিশ জানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার (সিসি ক্যামেরা) ফুটেজে দেখা গেছে, ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় ভবনের ছাদ থেকে লাফ দিয়ে নিচে পড়ে গেছেন। তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
দেশের ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজন মারা গেছেন ঢাকা বিভাগে, বাকি দুজনের একজন ময়মনসিংহ ও একজন চট্টগ্রাম বিভাগে। এ নিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত ৩৫৩ জনের মৃত্যু হলো দেশে।
১৮ ঘণ্টা আগে