প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রমজান মাসে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে কি না, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি হবে আজ মঙ্গলবার। রমজানে স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনটি শুনানির জন্য গতকাল সোমবার উপস্থাপন করা হলে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার আদালত সেটি স্থগিত না করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন।
একই সঙ্গে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় আবেদনটি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম। রিটের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এ কে এম ফয়েজ।
গত রোববার জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ রমজানে স্কুল খোলা রাখার সরকারের সিদ্ধান্ত দুই মাসের জন্য স্থগিত করেন। এ আদেশ স্থগিত চেয়ে সোমবার রাষ্ট্রপক্ষ আবেদনটি করে। আইনজীবীরা জানান, চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেননি। ফলে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রয়েছে। যে কারণে আজ মঙ্গলবার স্কুল বন্ধ থাকছে।
এদিকে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সারাদেশের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা আদালতের দিকে তাকিয়ে আছেন। অভিভাবকরা চান, পুরো রমজান মাস স্কুল বন্ধ থাকুক। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইমাম হোসেন বলেন, তারা আজ স্কুল বন্ধ রাখবেন। প্রতিবছরই প্রথম রমজানে তারা স্কুল বন্ধ রাখেন। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নেবেন।
এ বছরের ক্লাস সূচিতে প্রথমে রমজান মাসজুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছিল। পরে সরকারি আদেশে ১০ দিন প্রাথমিক ও ১৫ দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
বছরের শুরুতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজে রমজানে ৩০ দিন ছুটি রেখে বাৎসরিক ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকায় সংশোধনী এনে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর পর একই পথে হাঁটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ও। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রথম ১০ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে কলেজগুলোও ১০ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ছুটির বর্ষপঞ্জি প্রকাশ করে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে ৭ মার্চ থেকে পুরো রমজানে মাদ্রাসা ছুটির তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে তখন স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন।
রমজান মাসে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা থাকবে কি না, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি হবে আজ মঙ্গলবার। রমজানে স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত স্থগিত করে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদনটি শুনানির জন্য গতকাল সোমবার উপস্থাপন করা হলে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার আদালত সেটি স্থগিত না করে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠিয়ে দেন।
একই সঙ্গে আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় আবেদনটি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল এম সাইফুল আলম। রিটের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এ কে এম ফয়েজ।
গত রোববার জনস্বার্থে করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বেঞ্চ রমজানে স্কুল খোলা রাখার সরকারের সিদ্ধান্ত দুই মাসের জন্য স্থগিত করেন। এ আদেশ স্থগিত চেয়ে সোমবার রাষ্ট্রপক্ষ আবেদনটি করে। আইনজীবীরা জানান, চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেননি। ফলে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রয়েছে। যে কারণে আজ মঙ্গলবার স্কুল বন্ধ থাকছে।
এদিকে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সারাদেশের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা আদালতের দিকে তাকিয়ে আছেন। অভিভাবকরা চান, পুরো রমজান মাস স্কুল বন্ধ থাকুক। রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ইমাম হোসেন বলেন, তারা আজ স্কুল বন্ধ রাখবেন। প্রতিবছরই প্রথম রমজানে তারা স্কুল বন্ধ রাখেন। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নেবেন।
এ বছরের ক্লাস সূচিতে প্রথমে রমজান মাসজুড়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছিল। পরে সরকারি আদেশে ১০ দিন প্রাথমিক ও ১৫ দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
বছরের শুরুতে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজে রমজানে ৩০ দিন ছুটি রেখে বাৎসরিক ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকায় সংশোধনী এনে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর পর একই পথে হাঁটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ও। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রথম ১০ দিন খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অন্যদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে কলেজগুলোও ১০ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত হয়।
এদিকে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ছুটির বর্ষপঞ্জি প্রকাশ করে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে ৭ মার্চ থেকে পুরো রমজানে মাদ্রাসা ছুটির তথ্য জানানো হয়। এ নিয়ে তখন স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন।
তিনি বলেন, ‘সংবিধানের যে নিশ্চয়তা মানুষকে অধিকার ভোগের সুযোগ দেয় সেটা আজ খুব জরুরি ভিত্তিতে আমাদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন। আমাদের ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত যেন সংবিধানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক বা মতভেদ না থাকে এবং আমরা যেন মূলনীতিগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। সব জায়গায় আমরা তা রক্ষা কর
৫ ঘণ্টা আগেপরে সহকর্মীরা উদ্ধার করে একটি হাসপাতালে নিলে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নুরুল আমিনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন দুপুরের পর আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারকাজ বন্ধ রাখা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে