ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের ২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার (৪ মে) বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (৩ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসের ভিত্তিতে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের সব জেলা (রাজশাহীর ৮টি ও খুলনার ১০টি), ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার (৪ মে) বন্ধ থাকবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে তাপপ্রবাহের কারণে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল। এরপর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন উচ্চ আদালত। শুক্রবার (৩ মে) সাপ্তাহিক ছুটি।
তবে এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, শনিবার থেকে যথারীতি সারাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়ে ক্লাস চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সপ্তাহে ছয়দিন (শুধুমাত্র শুক্রবার ছুটি) মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে ২০ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।
এরপর ২৮ এপ্রিল শর্তসাপেক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। পরদিন সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের আদেশ দেন।
এদিকে, একই দিনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে।
তবে আদালতের আদেশ হাতে না পাওয়ায় কোনো নির্দেশনা দেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে যেহেতু বিচার বিভাগ আদেশ দিয়েছেন, সেই আদেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বৃহস্পতিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের ২৫ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার (৪ মে) বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (৩ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসের ভিত্তিতে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের সব জেলা (রাজশাহীর ৮টি ও খুলনার ১০টি), ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার (৪ মে) বন্ধ থাকবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে তাপপ্রবাহের কারণে অঞ্চলভেদে বিভিন্ন জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করেছিল। এরপর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের আদেশ দিয়েছিলেন উচ্চ আদালত। শুক্রবার (৩ মে) সাপ্তাহিক ছুটি।
তবে এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, শনিবার থেকে যথারীতি সারাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়ে ক্লাস চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সপ্তাহে ছয়দিন (শুধুমাত্র শুক্রবার ছুটি) মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
ঈদুল ফিতরের ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার কথা ছিল। তবে ২০ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন সব স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়।
এরপর ২৮ এপ্রিল শর্তসাপেক্ষে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়। পরদিন সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধের আদেশ দেন।
এদিকে, একই দিনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে।
তবে আদালতের আদেশ হাতে না পাওয়ায় কোনো নির্দেশনা দেয়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে যেহেতু বিচার বিভাগ আদেশ দিয়েছেন, সেই আদেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বৃহস্পতিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
সাদিক কায়েম বলেন, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন। কিন্তু এই সময়ের মধ্যে অনেকে বিভাগের পরীক্ষা রয়েছে। কারো অ্যাসাইনমেন্ট, কারো প্রেজেন্টেশন এবং ফাইনাল-মিডটার্ম। কিন্তু নির্বাচন উপলক্ষে যে উৎসবমুখর পরিবেশ ও প্রচার চলছে, সে কারণে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা বিঘ্নিত হচ্ছে। তাই আমাদের দাবি, সব পরীক্ষা যেন ৯
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থী ও সংশ্লিষ্ট পক্ষ থেকে ক্যাম্পাসে যেসব প্রচারণামূলক বিলবোর্ড বা ব্যানার টাঙানো ছিল বা এর মধ্যে টাঙানো হয়েছে, সেগুলো সরিয়ে ফেলতে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেদুপুর সাড়ে ১২টায় ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সজিবুর রহমানের হাতে প্রথম মনোনয়ন পত্র তুলে দেন রাকসু কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সেতাউর রহমান। তিনি স্বতন্ত্র প্যানেল থেকে এজিএস (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক) প্রার্থী।
৩ ঘণ্টা আগেশুনানির শুরুতে সিইসি বলেন, আমরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি। আইন অনুযায়ী খসড়া সীমানা নিয়ে দাবি আপত্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছে। আপনাদের আবেদনগুলো আমরা বিবেচনায় নিয়েছি। এখন শুনানিতে যৌক্তিক বিষয়গুলো তুলে ধরবেন।
৪ ঘণ্টা আগে