প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গোপালগঞ্জের পৌর পার্ক এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে দিনভর ও প্রাণহানির ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই জোট মনে করে, প্রশাসন চাইলে এই অনাকাঙ্ক্ষিত সংঘর্ষ ও রক্তপাত অবশ্যই এড়ানো যেত।
রোববার (২০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের প্রেস টিম থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নত করে আইনের আওতায় আনাসহ ছয়টি দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এনসিপির সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রস্তুতির প্রচারণা ছিল। বিভিন্ন উৎস থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছিল যে এই কর্মসূচির নামে এনসিপি শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে হামলা করবে। কোনো কোনো এনসিপি নেতার ফেসবুক পোস্ট পরিস্থিতিকে আরও উত্তপ্ত করে তোলে। তাছাড়া অন্যান্য জেলা ‘জুলাই পদযাত্রা’ কেন এ জেলায় ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ হয়ে গেল, সেটিও নানা মহলে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলছে, সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসন এনসিপির সমাবেশে নিরাপত্তা দেয়নি, বরং তাদের ভুল তথ্য দিয়ে আক্রমণের মুখে ফেলেছে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়। ঘটনার দিন সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকে।
পুলিশ ও ইউএনওর গাড়িতে হামলা থেকে শুরু করে বুধবারের ঘটনাপ্রবাহ বিজ্ঞপ্তিতে সংক্ষেপে উল্লেখ করা হয়েছে। গণমাধ্যমের বরাতে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত যে পাঁচজন নিহত হয়েছেন, তাদের সবার শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাদের অন্তত তিনজন কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক আরও বলছে, ওই পথসভার আগে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গোপালগঞ্জ শহরে জড়ো হন। প্রশাসন সব জেনেও প্রতিরোধ করেনি। সমাবেশ ঘিরে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে পারে— স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্বীকার করেছেন, তার কাছে এ সংক্রান্ত গোয়েন্দা তথ্য ছিল! তারপরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হলো কেন— এ প্রশ্নও তুলছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জোটটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিহতদের ময়নাতদন্ত না করা এবং এ ঘটনায় আটক করা এক ব্যক্তিকে বুট দিয়ে পিষে ও গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করার অভিযোগও উঠেছে, যা উদ্বেগজনক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন। এসব ঘটনা রাষ্ট্রীয় সহিংসতার চিহ্ন বহন করে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে গোপালগঞ্জে তারা ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র’ ব্যবহার করেনি। অথচ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অনেক ভিডিওতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের দৃশ্যসহ স্পষ্টভাবে গুলির শব্দ শোনা গেছে। এ ধরনের নৃশংস বলপ্রয়োগ, নির্বিচারে গুলি চালানো ও প্রাণহানির ঘটনা দেশের মানবাধিকারের মূল্যবোধ, গণতান্ত্রিক পরিবেশ এবং নাগরিক নিরাপত্তার প্রতি সরাসরি হুমকি, যা আমাদের মাত্র এক বছর আগের জুলাই হত্যাকাণ্ডের কথা মনে করিয়ে দেয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নাগরিকের জীবন রক্ষা করা রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব এবং সে কাজে ‘ডিউ ডিলিজেন্স’ রক্ষা করা অপরিহার্য। গোপালগঞ্জের ঘটনায় রাষ্ট্র সে দায়িত্ব পালনে কার্যত ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। অথচ ঘটনার কয়েকদিন পেরোলেও সরকারি বাহিনীর গ্রেফতার আতঙ্কে দিন কাটছে গোপালগঞ্জের নিরীহ সাধারণ মানুষদের, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
গোপালগঞ্জে গণগ্রেপ্তার ও সাধারণ নাগরিকদের হয়রানি করা হচ্ছে অভিযোগ তুলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চারটি মামলায় ৩০০৮ জনকে আসামি করে এ পর্যন্ত ২৭৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯ জন শিশুও (অনুর্ধ্ব-১৮) রয়েছে, যা আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা ও সরকারের দায়িত্বহীনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলছে, একদিকে এনসিপির সমাবেশে সহিংস হামলা, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হত্যাকাণ্ড— উভয়ের মধ্যেই রয়েছে সুস্পষ্ট রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতার ছাপ। সেদিনের ঘটনার ভয়াবহতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় আমরা মর্মাহত। সরকারের দায়িত্বহীন এমন আচরণ গণতন্ত্রের আগামী দিনের পথকে বন্ধুর করতে পারে— এ আশঙ্কায় আমরা উদ্বিগ্ন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি করেছে সরকার। আমরা আশা করি, তদন্তের নামে ঢালাওভাবে মামলা দায়ের করা, নির্বিচার গ্রেপ্তার কিংবা রাজনৈতিক হয়রানির আশ্রয় নেওয়া হবে না। সহিংসতা দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করেছে কি না, তদন্তে সেটিও স্পষ্ট হওয়া উচিত। তার আগে যেভাবেই হোক গোপালগঞ্জে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা সরকারের দায়িত্ব।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক ছয়টি দাবি তুলে ধরেছে। দাবিগুলো হলো—
গোপালগঞ্জের পৌর পার্ক এলাকায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচি ঘিরে দিনভর ও প্রাণহানির ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এই জোট মনে করে, প্রশাসন চাইলে এই অনাকাঙ্ক্ষিত সংঘর্ষ ও রক্তপাত অবশ্যই এড়ানো যেত।
রোববার (২০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের প্রেস টিম থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। এ ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নত করে আইনের আওতায় আনাসহ ছয়টি দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এনসিপির সমাবেশ ঘিরে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রস্তুতির প্রচারণা ছিল। বিভিন্ন উৎস থেকে প্রচারণা চালানো হচ্ছিল যে এই কর্মসূচির নামে এনসিপি শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে হামলা করবে। কোনো কোনো এনসিপি নেতার ফেসবুক পোস্ট পরিস্থিতিকে আরও উত্তপ্ত করে তোলে। তাছাড়া অন্যান্য জেলা ‘জুলাই পদযাত্রা’ কেন এ জেলায় ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ হয়ে গেল, সেটিও নানা মহলে প্রশ্নের উদ্রেক ঘটিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলছে, সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসন এনসিপির সমাবেশে নিরাপত্তা দেয়নি, বরং তাদের ভুল তথ্য দিয়ে আক্রমণের মুখে ফেলেছে বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়। ঘটনার দিন সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হতে থাকে।
পুলিশ ও ইউএনওর গাড়িতে হামলা থেকে শুরু করে বুধবারের ঘটনাপ্রবাহ বিজ্ঞপ্তিতে সংক্ষেপে উল্লেখ করা হয়েছে। গণমাধ্যমের বরাতে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত যে পাঁচজন নিহত হয়েছেন, তাদের সবার শরীরে গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে। তাদের অন্তত তিনজন কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক আরও বলছে, ওই পথসভার আগে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গোপালগঞ্জ শহরে জড়ো হন। প্রশাসন সব জেনেও প্রতিরোধ করেনি। সমাবেশ ঘিরে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা হতে পারে— স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্বীকার করেছেন, তার কাছে এ সংক্রান্ত গোয়েন্দা তথ্য ছিল! তারপরও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হলো কেন— এ প্রশ্নও তুলছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জোটটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নিহতদের ময়নাতদন্ত না করা এবং এ ঘটনায় আটক করা এক ব্যক্তিকে বুট দিয়ে পিষে ও গুলি করে মৃত্যু নিশ্চিত করার অভিযোগও উঠেছে, যা উদ্বেগজনক ও মানবাধিকার লঙ্ঘন। এসব ঘটনা রাষ্ট্রীয় সহিংসতার চিহ্ন বহন করে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে গোপালগঞ্জে তারা ‘প্রাণঘাতী অস্ত্র’ ব্যবহার করেনি। অথচ গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অনেক ভিডিওতে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের দৃশ্যসহ স্পষ্টভাবে গুলির শব্দ শোনা গেছে। এ ধরনের নৃশংস বলপ্রয়োগ, নির্বিচারে গুলি চালানো ও প্রাণহানির ঘটনা দেশের মানবাধিকারের মূল্যবোধ, গণতান্ত্রিক পরিবেশ এবং নাগরিক নিরাপত্তার প্রতি সরাসরি হুমকি, যা আমাদের মাত্র এক বছর আগের জুলাই হত্যাকাণ্ডের কথা মনে করিয়ে দেয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, নাগরিকের জীবন রক্ষা করা রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব এবং সে কাজে ‘ডিউ ডিলিজেন্স’ রক্ষা করা অপরিহার্য। গোপালগঞ্জের ঘটনায় রাষ্ট্র সে দায়িত্ব পালনে কার্যত ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। অথচ ঘটনার কয়েকদিন পেরোলেও সরকারি বাহিনীর গ্রেফতার আতঙ্কে দিন কাটছে গোপালগঞ্জের নিরীহ সাধারণ মানুষদের, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
গোপালগঞ্জে গণগ্রেপ্তার ও সাধারণ নাগরিকদের হয়রানি করা হচ্ছে অভিযোগ তুলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চারটি মামলায় ৩০০৮ জনকে আসামি করে এ পর্যন্ত ২৭৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৯ জন শিশুও (অনুর্ধ্ব-১৮) রয়েছে, যা আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা ও সরকারের দায়িত্বহীনতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বলছে, একদিকে এনসিপির সমাবেশে সহিংস হামলা, অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হত্যাকাণ্ড— উভয়ের মধ্যেই রয়েছে সুস্পষ্ট রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতার ছাপ। সেদিনের ঘটনার ভয়াবহতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় আমরা মর্মাহত। সরকারের দায়িত্বহীন এমন আচরণ গণতন্ত্রের আগামী দিনের পথকে বন্ধুর করতে পারে— এ আশঙ্কায় আমরা উদ্বিগ্ন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি করেছে সরকার। আমরা আশা করি, তদন্তের নামে ঢালাওভাবে মামলা দায়ের করা, নির্বিচার গ্রেপ্তার কিংবা রাজনৈতিক হয়রানির আশ্রয় নেওয়া হবে না। সহিংসতা দমনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করেছে কি না, তদন্তে সেটিও স্পষ্ট হওয়া উচিত। তার আগে যেভাবেই হোক গোপালগঞ্জে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা সরকারের দায়িত্ব।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক ছয়টি দাবি তুলে ধরেছে। দাবিগুলো হলো—
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে দুপুর দেড়টায় (বাদ জোহর) এ উপলক্ষ্যে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। নিহতদের রুহের মাগফিরাত ও রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসারত আহতদের সুস্থতা কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দেশের বাকি সব
১০ ঘণ্টা আগেমফিজুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরেই এ বিষয়টি নিয়ে ভাবা দরকার ছিল যে চিরায়ত ঝুঁকিপূর্ণ সামরিক ফ্লাইটগুলো এত ঘনবসতিপূর্ণ শহর থেকে পরিচালনা করা কতটা নিরাপদ। আমাদের কি এখনই বিকল্প কোনো স্থানে বিমান ঘাঁটি স্থানান্তরের কথা ভাবা উচিত নয়?
১১ ঘণ্টা আগেমোদি লিখেছেন, ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীর মৃত্যুতে গভীরভাবে মর্মাহত ও দুঃখিত। নিহতদের পরিবারের প্রতি আমাদের সমবেদনা। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যাদের পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে শনাক্ত করা যাবে না, তাদের মরদেহ ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করে পরে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
১১ ঘণ্টা আগে