
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

টানা তৃতীয় দিনে গড়িয়েছে খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অনশন। এরই মধ্যে অনশন করতে গিয়ে কয়েকজন অসুস্থও হয়ে পড়েছেন। তাদের নিতে হয়েছে হাসপাতালে। শিক্ষা উপদেষ্টা অনুরোধ উপেক্ষা করেও অনশনে অনড় শিক্ষার্থীরা।
এতকিছুর মধ্যেও উপাচার্য নিজে বলছেন, তার নিয়োগদাতা হিসেবে সরকার যদি তাকে সরিয়ে দেয়, তবেই তিনি দায়িত্ব ছাড়বেন। নিজে থেকে পদত্যাগ করবেন না তিনি।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদ বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন এ কথা। তিনি বলেন, আমাকে সরকার নিয়োগ করেছে। এখন সরকার যদি মনে করে আমি এ পদের জন্য যোগ্য না, অবশ্যই আমি তো আর থাকতে পারব না। এটি সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এটা এখন আমার ওপর নির্ভর করছে না।
গত সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে কুয়েট শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অনশন করছেন। ৩২ শিক্ষার্থী অনশন শুরু করলেও এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। দুজন বাড়ি চলে গেছেন। বাকিরা এখনো অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, অনশন করতে গিয়ে প্রাণ হারাতে হলেও তারা উপাচার্য পদত্যাগ করার আগ পর্যন্ত কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবেন না। শিক্ষার্থীদের এক কথা, ‘প্রয়োজন হলে মরে যাব, কিন্তু অনশন ছাড়ব না।’
শিক্ষার্থীদের অনড় অবস্থান থেকে টলাতে পারেননি শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরারও। বুধবার সকালে কুয়েট ক্যাম্পাসে গিয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। তবে তাতে কাজ হয়নি।
পরে শিক্ষা উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি— তোমরা তো অনশন ভাঙতে চাচ্ছ না। তবে তোমাদের মধ্যে যারা অনেক অসুস্থ হয়ে গেছ, তাদের আন্দোলন তো অন্যরা অব্যাহত রাখবে, তাই তোমরা অল্প একটু পানি খাও, নিজেদের সুস্থ করে তোলো। তখন তারা বলল, না, তারা এটা করবে না।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার দিক থেকে পিতা হিসেবে, অভিভাবক হিসেবে যতটুকু বলার বলেছি। আমি খুশি হতাম— যদি তারা আমার কথা মেনে নিত। আবার এটাও বুঝি, বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে তারা যা করছে তা তাদের অধিকার।’
এ দিন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তিন সদস্যের কমিটিও সকাল থেকে কুয়েটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন সারা দেশের অন্য শিক্ষার্থীরাও। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ-অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকায় শাহবাগ মোড় অবরোধও করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

টানা তৃতীয় দিনে গড়িয়েছে খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের অনশন। এরই মধ্যে অনশন করতে গিয়ে কয়েকজন অসুস্থও হয়ে পড়েছেন। তাদের নিতে হয়েছে হাসপাতালে। শিক্ষা উপদেষ্টা অনুরোধ উপেক্ষা করেও অনশনে অনড় শিক্ষার্থীরা।
এতকিছুর মধ্যেও উপাচার্য নিজে বলছেন, তার নিয়োগদাতা হিসেবে সরকার যদি তাকে সরিয়ে দেয়, তবেই তিনি দায়িত্ব ছাড়বেন। নিজে থেকে পদত্যাগ করবেন না তিনি।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদ বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন এ কথা। তিনি বলেন, আমাকে সরকার নিয়োগ করেছে। এখন সরকার যদি মনে করে আমি এ পদের জন্য যোগ্য না, অবশ্যই আমি তো আর থাকতে পারব না। এটি সম্পূর্ণ সরকারের ওপর নির্ভর করছে। এটা এখন আমার ওপর নির্ভর করছে না।
গত সোমবার (২১ এপ্রিল) থেকে কুয়েট শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে অনশন করছেন। ৩২ শিক্ষার্থী অনশন শুরু করলেও এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। দুজন বাড়ি চলে গেছেন। বাকিরা এখনো অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।
শিক্ষার্থীরা বলছেন, অনশন করতে গিয়ে প্রাণ হারাতে হলেও তারা উপাচার্য পদত্যাগ করার আগ পর্যন্ত কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবেন না। শিক্ষার্থীদের এক কথা, ‘প্রয়োজন হলে মরে যাব, কিন্তু অনশন ছাড়ব না।’
শিক্ষার্থীদের অনড় অবস্থান থেকে টলাতে পারেননি শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরারও। বুধবার সকালে কুয়েট ক্যাম্পাসে গিয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। তবে তাতে কাজ হয়নি।
পরে শিক্ষা উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমি তাদের বলেছি— তোমরা তো অনশন ভাঙতে চাচ্ছ না। তবে তোমাদের মধ্যে যারা অনেক অসুস্থ হয়ে গেছ, তাদের আন্দোলন তো অন্যরা অব্যাহত রাখবে, তাই তোমরা অল্প একটু পানি খাও, নিজেদের সুস্থ করে তোলো। তখন তারা বলল, না, তারা এটা করবে না।’
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমার দিক থেকে পিতা হিসেবে, অভিভাবক হিসেবে যতটুকু বলার বলেছি। আমি খুশি হতাম— যদি তারা আমার কথা মেনে নিত। আবার এটাও বুঝি, বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে তারা যা করছে তা তাদের অধিকার।’
এ দিন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের তিন সদস্যের কমিটিও সকাল থেকে কুয়েটের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।
এদিকে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে কুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়েছেন সারা দেশের অন্য শিক্ষার্থীরাও। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ ক্যাম্পাসে প্রতিবাদ-অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। ঢাকায় শাহবাগ মোড় অবরোধও করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।

ইভেন্টের পরিকল্পনা, টিকিটিং, অতিথি সহায়তা, ভিড় নিয়ন্ত্রণ, শিল্পীদের সমন্বয়, স্টেজ ম্যানেজমেন্ট, স্পন্সর ও ব্র্যান্ডিং কার্যক্রম থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারণা—সব ক্ষেত্রেই এনইউবি শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতার ছাপ রেখেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে তারা প্রমাণ করেছে, ক্লাব কার্যক
১২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
১২ ঘণ্টা আগে
কর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
১২ ঘণ্টা আগে