প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে যৌথ ঘোষণায় সই করেছে ৩৫টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এ যৌথ ঘোষণায় নীতি প্রণয়নে অসংক্রামক রোগ মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দেওয়াসহ পাঁচটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকারি দপ্তরগুলো।
বুধবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে তার কার্যালয়ে অসংক্রামক রোগ মোকাবিলায় আন্তঃমন্ত্রণালয় সহযোগিতা বাড়াতে ‘যৌথ ঘোষণাপত্র’ সইয়ের এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
যৌথ ঘোষণাপত্রে যে পাঁচ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো—
সব নীতিতে স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ কর্মকৌশল ও নীতিমালা প্রণয়ন এবং নির্ধারণে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেবে এবং প্রয়োজনে বিদ্যমান নীতিগুলো সংশোধন করবে।
জাতীয় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে বহুখাতভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ করা সাশ্রয়ী কার্যপন্থা বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ মানব ও আর্থিক সম্পদের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করবে এবং অধস্তন দপ্তর ও সংস্থার মাধ্যমে মাঠ পর্যায়সহ সব স্তরে পরিকল্পিত কার্যক্রম তদারকি, পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করবে।
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি ও প্রাসঙ্গিক কার্যক্রম সর্বাত্মক সরকারি ও সর্বাত্মক সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, যেন সব শ্রেণিপেশার মানুষের সক্রিয় ও অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়।
প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ জাতীয় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের বহুখাতভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা সমন্বিত ও কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন এবং সমন্বয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করবে।
প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ‘যৌথ ঘোষণা’র অগ্রগতি নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা ও পর্যবেক্ষণ করবে এবং উল্লেখযোগ্য সফলতা সংবলিত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। পাশাপাশি পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনায় উঠে আসা চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
যৌথ ঘোষণাপত্রে যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্তরা সই করেছেন তারা হলেন—
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে তা বাস্তবায়ন করতে যৌথ ঘোষণায় সই করেছে ৩৫টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ। এ যৌথ ঘোষণায় নীতি প্রণয়নে অসংক্রামক রোগ মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দেওয়াসহ পাঁচটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সরকারি দপ্তরগুলো।
বুধবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে তার কার্যালয়ে অসংক্রামক রোগ মোকাবিলায় আন্তঃমন্ত্রণালয় সহযোগিতা বাড়াতে ‘যৌথ ঘোষণাপত্র’ সইয়ের এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
যৌথ ঘোষণাপত্রে যে পাঁচ প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো—
সব নীতিতে স্বাস্থ্যকে প্রাধান্য দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ কর্মকৌশল ও নীতিমালা প্রণয়ন এবং নির্ধারণে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দেবে এবং প্রয়োজনে বিদ্যমান নীতিগুলো সংশোধন করবে।
জাতীয় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে বহুখাতভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ করা সাশ্রয়ী কার্যপন্থা বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ মানব ও আর্থিক সম্পদের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করবে এবং অধস্তন দপ্তর ও সংস্থার মাধ্যমে মাঠ পর্যায়সহ সব স্তরে পরিকল্পিত কার্যক্রম তদারকি, পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন করবে।
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ব্যাপক জনসচেতনতা তৈরি ও প্রাসঙ্গিক কার্যক্রম সর্বাত্মক সরকারি ও সর্বাত্মক সামাজিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে, যেন সব শ্রেণিপেশার মানুষের সক্রিয় ও অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয়।
প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ জাতীয় অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের বহুখাতভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা সমন্বিত ও কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন এবং সমন্বয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়কে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করবে।
প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ ‘যৌথ ঘোষণা’র অগ্রগতি নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা ও পর্যবেক্ষণ করবে এবং উল্লেখযোগ্য সফলতা সংবলিত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। পাশাপাশি পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনায় উঠে আসা চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
যৌথ ঘোষণাপত্রে যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্তরা সই করেছেন তারা হলেন—
পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই অসংক্রামক রোগ দিনদিন বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক, ভৌগোলিক অবস্থান এবং বিপুল জনগোষ্ঠীর ছোট এলাকায় বসবাসের প্রেক্ষাপটে এ পরিস্থিতি আরও সংকটময়।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমানের আটটি দেশের ১৫টি স্টেশনে দূতাবাসের মাধ্যমে ভোটার কার্যক্রম পরিচালনা করছে সিইসি। দেশগুলো হলো— সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, ইতালি, কুয়েত, কাতার, মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া।
৫ ঘণ্টা আগে