
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অনেকেই নানা খাবারে অ্যালার্জিতে ভোগেন—কারও জন্য বাদাম, কারও জন্য ডিম, কারও জন্য সামুদ্রিক মাছ বা দুধই হয়ে ওঠে সমস্যার কারণ। তবে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলোকে সাধারণভাবে “লো-অ্যালার্জেনিক” বা প্রায় অ্যালার্জি-সৃষ্টিহীন বলা হয়। অর্থাৎ এগুলোতে অ্যালার্জির ঝুঁকি অত্যন্ত কম। যদিও একেবারে “শূন্য” ঝুঁকি নেই, তবুও সাধারণভাবে চিকিৎসকরা যেসব খাবারকে নিরাপদ মনে করেন, সেগুলো হলো—
১. ভাত ও চালজাত খাবার
চালকে সাধারণত সবচেয়ে নিরাপদ খাবার হিসেবে ধরা হয়। গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায় হজমও সহজ হয়।
২. আলু
সেদ্ধ বা ভাজা—যেভাবেই হোক আলুতে অ্যালার্জির ঝুঁকি খুবই কম।
৩. আপেল, নাশপাতি, কলা
এসব ফলকে তুলনামূলকভাবে হাইপোঅ্যালার্জেনিক ধরা হয়। শিশুদেরও সাধারণত নিরাপদে দেওয়া যায়।
৪. সবুজ শাকসবজি (যেমন লাউ, ঝিঙে, শসা, পালং)
এগুলোতে অ্যালার্জি খুব কম দেখা যায় এবং শরীরের জন্যও উপকারী।
৫. ভুট্টা ও ওটস
অনেকে গমজাত খাবারে অ্যালার্জি পান, কিন্তু ভুট্টা ও ওটসে সাধারণত সমস্যা হয় না (তবে কারও কারও ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আছে)।
৬. মেষের মাংস
লাল মাংসের মধ্যে গরু বা খাসির তুলনায় মেষ বা ল্যাম্বকে কম অ্যালার্জিজনক ধরা হয়।
৭. দই (বিশেষ করে ল্যাকটোজ-ফ্রি দই)
যাদের দুধে অ্যালার্জি আছে, তাদের অনেকের ক্ষেত্রেই দই খেলে সমস্যা হয় না।
তবে মনে রাখতে হবে—
আপনি চাইলে আমি একটা সহজ তালিকা আকারে দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জি-ঝুঁকি কম এমন খাবারের ডায়েট সাজিয়ে দিতে পারি। সেটা কি করে দেব?

অনেকেই নানা খাবারে অ্যালার্জিতে ভোগেন—কারও জন্য বাদাম, কারও জন্য ডিম, কারও জন্য সামুদ্রিক মাছ বা দুধই হয়ে ওঠে সমস্যার কারণ। তবে এমন কিছু খাবার আছে যেগুলোকে সাধারণভাবে “লো-অ্যালার্জেনিক” বা প্রায় অ্যালার্জি-সৃষ্টিহীন বলা হয়। অর্থাৎ এগুলোতে অ্যালার্জির ঝুঁকি অত্যন্ত কম। যদিও একেবারে “শূন্য” ঝুঁকি নেই, তবুও সাধারণভাবে চিকিৎসকরা যেসব খাবারকে নিরাপদ মনে করেন, সেগুলো হলো—
১. ভাত ও চালজাত খাবার
চালকে সাধারণত সবচেয়ে নিরাপদ খাবার হিসেবে ধরা হয়। গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায় হজমও সহজ হয়।
২. আলু
সেদ্ধ বা ভাজা—যেভাবেই হোক আলুতে অ্যালার্জির ঝুঁকি খুবই কম।
৩. আপেল, নাশপাতি, কলা
এসব ফলকে তুলনামূলকভাবে হাইপোঅ্যালার্জেনিক ধরা হয়। শিশুদেরও সাধারণত নিরাপদে দেওয়া যায়।
৪. সবুজ শাকসবজি (যেমন লাউ, ঝিঙে, শসা, পালং)
এগুলোতে অ্যালার্জি খুব কম দেখা যায় এবং শরীরের জন্যও উপকারী।
৫. ভুট্টা ও ওটস
অনেকে গমজাত খাবারে অ্যালার্জি পান, কিন্তু ভুট্টা ও ওটসে সাধারণত সমস্যা হয় না (তবে কারও কারও ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আছে)।
৬. মেষের মাংস
লাল মাংসের মধ্যে গরু বা খাসির তুলনায় মেষ বা ল্যাম্বকে কম অ্যালার্জিজনক ধরা হয়।
৭. দই (বিশেষ করে ল্যাকটোজ-ফ্রি দই)
যাদের দুধে অ্যালার্জি আছে, তাদের অনেকের ক্ষেত্রেই দই খেলে সমস্যা হয় না।
তবে মনে রাখতে হবে—
আপনি চাইলে আমি একটা সহজ তালিকা আকারে দৈনন্দিন জীবনে অ্যালার্জি-ঝুঁকি কম এমন খাবারের ডায়েট সাজিয়ে দিতে পারি। সেটা কি করে দেব?

নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সোমবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে পল্লবীর পুরনো থানার কাছে সি ব্লকে একটি হার্ডওয়্যারের দোকানে মুখোশ ও হেলমেট পরা তিন ব্যক্তি ঢুকে যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করে চলে যায়।
১৫ ঘণ্টা আগে
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সাথে আজ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তার দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজ সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগে