ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করতে হলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের প্রয়োজন হয়। এই ভিটামিনগুলো চোখে দেখা যায় না, খালি চোখে ধরা পড়ে না, কিন্তু এদের উপস্থিতি না থাকলে শরীরের ভেতরে ঘটে যায় অনেক জটিল পরিবর্তন।
অনেক সময়ই মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে, দুর্বল বোধ করে, ঘন ঘন মাথা ঘোরে বা কাজকর্মে মন বসে না। এসবের পেছনে কারণ হতে পারে ভিটামিনের অভাব। বিশেষ করে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ও ফোলেটের ঘাটতি শরীরকে দুর্বল করে দিতে পারে।
এই লেখায় আমরা জানব, কোন কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এবং এ বিষয়ে গবেষকরা কী বলছেন।
বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের পুষ্টিবিদ ড. লিন্ডা অ্যানেস এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি, একাগ্রতার অভাব ও মানসিক দুর্বলতার অন্যতম বড় কারণ ভিটামিন বি১২-এর অভাব।’
এই ভিটামিন রক্তের লোহিত কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এবং স্নায়ুতন্ত্রকে সচল রাখে। যখন এই ভিটামিন শরীরে কমে যায়, তখন অক্সিজেন পরিবহন ব্যাহত হয়। ফলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয়।
ড. অ্যানেস জানান, নিরামিষভোজীদের মধ্যে এই ঘাটতি বেশি দেখা যায়। কারণ ভিটামিন বি১২ প্রধানত পাওয়া যায় প্রাণিজ উৎস যেমন— ডিম, দুধ, মাছ ও মাংসে।
একইভাবে ভিটামিন ডি-এর অভাবও শরীরের শক্তি হ্রাস করে। আমেরিকার ওহায়ো স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. রবার্ট কুপার বলেন, ‘আমরা অনেক সময় রোদে কম বের হই, অফিসে বসে কাজ করি। এমনকি যারা শহরের ফ্ল্যাটে থাকেন, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হওয়ার সুযোগ কম থাকে। এ কারণে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং শারীরিক শক্তিও কমে যায়।’
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে এবং মাংসপেশীকে সুস্থ রাখে। ফলে এর অভাবে হাড় ও মাংসপেশী দুটোই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ড. কুপার বলেন, ‘যদি কেউ দীর্ঘ সময় ধরে গাঁটে ব্যথা, হাড়ে চাপ বা হাঁটাহাঁটিতে দুর্বলতা অনুভব করেন, তবে তার শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।’
শরীরে দুর্বলতার আরেকটি কারণ হতে পারে ভিটামিন সি-এর অভাব। এটি সাধারণত ফলমূল, বিশেষ করে লেবু জাতীয় ফলে পাওয়া যায়। ভিটামিন সি শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের চিকিৎসা বিজ্ঞানী ড. হ্যানা জেমস বলেন, ‘ভিটামিন সি-এর অভাবে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে, শরীর ঝিমঝিম করে, এমনকি রক্তক্ষরণও হতে পারে। এটি শরীরকে দুর্বল করে দেয় নিঃশব্দে।’
এই গবেষক আরও বলেন, ‘বয়স্ক মানুষ ও ধূমপায়ী ব্যক্তিদের মধ্যে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি বেশি দেখা যায়।’
এ ছাড়া ফোলেট বা ফলিক অ্যাসিডও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, যা দেহে নতুন কোষ তৈরি এবং রক্তে হেমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষক ড. স্যামুয়েল ডেভিস বলেন, ‘ফোলেটের অভাবে শরীরে রক্তস্বল্পতা হয়, যা দুর্বলতা, মাথা ঘোরা এবং নিঃশ্বাসে কষ্টের মতো উপসর্গ তৈরি করে।’
গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি গর্ভস্থ শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সহায়তা করে। তিনি বলেন, ‘ফোলেটের ঘাটতির কারণে শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে বিঘ্ন ঘটে, যা শক্তি উৎপাদন কমিয়ে দেয়।’
গবেষকদের বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, শরীরের দুর্বলতার পেছনে শুধু শারীরিক পরিশ্রম বা মানসিক চাপ নয়, বরং ভিটামিনের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। বিশেষ করে শহরের কর্মব্যস্ত জীবন, ফাস্টফুড নির্ভরতা, পর্যাপ্ত ফলমূল ও সবজি না খাওয়া, ওজন কমানোর জন্য খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ইত্যাদি কারণে ভিটামিন ঘাটতির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এ সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা জরুরি। বিশেষ করে যারা বারবার অসুস্থ হন, সবসময় ক্লান্ত বোধ করেন, তাদের শরীরে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ও ফোলেটের মাত্রা পরীক্ষার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবারের তালিকায় ডিম, দুধ, মাছ, লেবু, কমলা, পালং শাক, কলিজা, বাদাম ইত্যাদি যোগ করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে যদি ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার না থাকে, তাহলে দীর্ঘমেয়াদে তা শরীরের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। দুর্বলতা, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়া, এমনকি মানসিক অবসাদও এর পরিণতি হতে পারে।
অর্থাৎ ভিটামিনের ঘাটতি শুধু শারীরিক সমস্যা তৈরি করে না, এটি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরেও প্রভাব ফেলে।
তাই শরীর হঠাৎ করে দুর্বল লাগতে শুরু করলে শুধু বিশ্রাম বা ঘুম দিয়ে সমাধান খোঁজা উচিত নয়, বরং পুষ্টি, বিশেষ করে ভিটামিনের উপস্থিতি খতিয়ে দেখা জরুরি। কারণ ভিটামিনের অভাব এমন এক নীরব শত্রু, যা বাইরে থেকে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে শরীরকে নিঃশেষ করে দিতে পারে।
বিজ্ঞানীরা একমত, সময়মতো ধরা পড়লে এবং খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনলে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। তাই সচেতন থাকুন, পুষ্টিকর খাবার খান, এবং আপনার শরীরকে দিন সেই ভিটামিনের জ্বালানি, যা ছাড়া জীবন হয়ে পড়ে নিস্তেজ ও দুর্বল।
আমাদের শরীরের সঠিকভাবে কাজ করতে হলে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনের প্রয়োজন হয়। এই ভিটামিনগুলো চোখে দেখা যায় না, খালি চোখে ধরা পড়ে না, কিন্তু এদের উপস্থিতি না থাকলে শরীরের ভেতরে ঘটে যায় অনেক জটিল পরিবর্তন।
অনেক সময়ই মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে, দুর্বল বোধ করে, ঘন ঘন মাথা ঘোরে বা কাজকর্মে মন বসে না। এসবের পেছনে কারণ হতে পারে ভিটামিনের অভাব। বিশেষ করে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ও ফোলেটের ঘাটতি শরীরকে দুর্বল করে দিতে পারে।
এই লেখায় আমরা জানব, কোন কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় এবং এ বিষয়ে গবেষকরা কী বলছেন।
বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের পুষ্টিবিদ ড. লিন্ডা অ্যানেস এক গবেষণাপত্রে লিখেছেন, ‘দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি, একাগ্রতার অভাব ও মানসিক দুর্বলতার অন্যতম বড় কারণ ভিটামিন বি১২-এর অভাব।’
এই ভিটামিন রক্তের লোহিত কণিকা তৈরিতে সাহায্য করে এবং স্নায়ুতন্ত্রকে সচল রাখে। যখন এই ভিটামিন শরীরে কমে যায়, তখন অক্সিজেন পরিবহন ব্যাহত হয়। ফলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা দেখা দেয়।
ড. অ্যানেস জানান, নিরামিষভোজীদের মধ্যে এই ঘাটতি বেশি দেখা যায়। কারণ ভিটামিন বি১২ প্রধানত পাওয়া যায় প্রাণিজ উৎস যেমন— ডিম, দুধ, মাছ ও মাংসে।
একইভাবে ভিটামিন ডি-এর অভাবও শরীরের শক্তি হ্রাস করে। আমেরিকার ওহায়ো স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. রবার্ট কুপার বলেন, ‘আমরা অনেক সময় রোদে কম বের হই, অফিসে বসে কাজ করি। এমনকি যারা শহরের ফ্ল্যাটে থাকেন, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হওয়ার সুযোগ কম থাকে। এ কারণে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং শারীরিক শক্তিও কমে যায়।’
ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়তা করে এবং মাংসপেশীকে সুস্থ রাখে। ফলে এর অভাবে হাড় ও মাংসপেশী দুটোই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ড. কুপার বলেন, ‘যদি কেউ দীর্ঘ সময় ধরে গাঁটে ব্যথা, হাড়ে চাপ বা হাঁটাহাঁটিতে দুর্বলতা অনুভব করেন, তবে তার শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।’
শরীরে দুর্বলতার আরেকটি কারণ হতে পারে ভিটামিন সি-এর অভাব। এটি সাধারণত ফলমূল, বিশেষ করে লেবু জাতীয় ফলে পাওয়া যায়। ভিটামিন সি শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের চিকিৎসা বিজ্ঞানী ড. হ্যানা জেমস বলেন, ‘ভিটামিন সি-এর অভাবে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে, শরীর ঝিমঝিম করে, এমনকি রক্তক্ষরণও হতে পারে। এটি শরীরকে দুর্বল করে দেয় নিঃশব্দে।’
এই গবেষক আরও বলেন, ‘বয়স্ক মানুষ ও ধূমপায়ী ব্যক্তিদের মধ্যে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি বেশি দেখা যায়।’
এ ছাড়া ফোলেট বা ফলিক অ্যাসিডও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, যা দেহে নতুন কোষ তৈরি এবং রক্তে হেমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষক ড. স্যামুয়েল ডেভিস বলেন, ‘ফোলেটের অভাবে শরীরে রক্তস্বল্পতা হয়, যা দুর্বলতা, মাথা ঘোরা এবং নিঃশ্বাসে কষ্টের মতো উপসর্গ তৈরি করে।’
গর্ভবতী নারীদের জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি গর্ভস্থ শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সহায়তা করে। তিনি বলেন, ‘ফোলেটের ঘাটতির কারণে শরীরে অক্সিজেন পরিবহনে বিঘ্ন ঘটে, যা শক্তি উৎপাদন কমিয়ে দেয়।’
গবেষকদের বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, শরীরের দুর্বলতার পেছনে শুধু শারীরিক পরিশ্রম বা মানসিক চাপ নয়, বরং ভিটামিনের অভাব একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ। বিশেষ করে শহরের কর্মব্যস্ত জীবন, ফাস্টফুড নির্ভরতা, পর্যাপ্ত ফলমূল ও সবজি না খাওয়া, ওজন কমানোর জন্য খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন ইত্যাদি কারণে ভিটামিন ঘাটতির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এ সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে নিয়মিত স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা জরুরি। বিশেষ করে যারা বারবার অসুস্থ হন, সবসময় ক্লান্ত বোধ করেন, তাদের শরীরে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন ডি, ভিটামিন সি ও ফোলেটের মাত্রা পরীক্ষার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাবারের তালিকায় ডিম, দুধ, মাছ, লেবু, কমলা, পালং শাক, কলিজা, বাদাম ইত্যাদি যোগ করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে যদি ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার না থাকে, তাহলে দীর্ঘমেয়াদে তা শরীরের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। দুর্বলতা, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়া, এমনকি মানসিক অবসাদও এর পরিণতি হতে পারে।
অর্থাৎ ভিটামিনের ঘাটতি শুধু শারীরিক সমস্যা তৈরি করে না, এটি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরেও প্রভাব ফেলে।
তাই শরীর হঠাৎ করে দুর্বল লাগতে শুরু করলে শুধু বিশ্রাম বা ঘুম দিয়ে সমাধান খোঁজা উচিত নয়, বরং পুষ্টি, বিশেষ করে ভিটামিনের উপস্থিতি খতিয়ে দেখা জরুরি। কারণ ভিটামিনের অভাব এমন এক নীরব শত্রু, যা বাইরে থেকে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে শরীরকে নিঃশেষ করে দিতে পারে।
বিজ্ঞানীরা একমত, সময়মতো ধরা পড়লে এবং খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনলে এই ঘাটতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। তাই সচেতন থাকুন, পুষ্টিকর খাবার খান, এবং আপনার শরীরকে দিন সেই ভিটামিনের জ্বালানি, যা ছাড়া জীবন হয়ে পড়ে নিস্তেজ ও দুর্বল।
নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে গোয়েন লুইস বলেন, জাতিসংঘ অন্তর্ভুক্তিমূলক বলতে মনে করে রাজনৈতিক দলের নয়, বরং সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষ যেন ভোট দিতে পারে। নারী, নৃগোষ্ঠী, বিভিন্ন ধর্মের মানুষ যেন ভোট দিতে পারে— এ বিষয়টিকেই আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন বলছি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আসছেন বলে জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের। তিনি জানান, একইসঙ্গে এসব শিক্ষকদের স্বাস্থ্য বিমার আওতাতেও আনা হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই দর্শকদের আনন্দে ভাসালেন হামজা। দলে ফেরা জামাল ভূঁইয়ার মাপা কর্নার হামজা পেয়ে যান বক্সের মধ্যে। অনেকটা লাফিয়ে উঠে হেডে ভুটানের গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন হামজা। ষষ্ঠ মিনিটেই ১-০ গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।
১৫ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেন,পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে দেশের সরকারি বিশ্ববিদয়ালয়ের উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হবে। আজ বুধবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে