ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিদ্যাসাগর বাঙালি রেনেসাঁর অন্যতম পুরোধা। মহানসব কর্মই তাঁকে মহামানবে পরিণত করেছিল। তাই স্বাভাবিকভাবেই তাঁর ছেলেবেলা নিয়ে নানা কাহিনি চালু হয়। তিনি নাকি খুব দরিদ্র ঘরের সন্তান ছিলেন, খুব দুঃখ-কষ্টে কেটেছে তাঁর ছেলেবেলা—এ কথাটা কিন্তু সত্যি নয়। অত ধনী ঘরে তাঁর জন্ম নয় ঠিকই, তাই বলে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটেনি।
বাবা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতার সাধারণ একজন চাকুরে। তাই গ্রামের স্কুলেই সাদামাটাভাবে শুরু হয় বিদ্যাসাগরের শিক্ষাজীবন। তাঁর সম্পর্কে আরেকটা গল্প চালু আছে। তিনি নাকি এতই মেধাবী ছিলেন, যেকোনো বইয়ের পাতা একবার ওল্টালেই সব নাকি মুখস্থ হয়ে যেত।
তাই এক বই একবার নেড়েচেড়ে ছিঁড়ে ফেলে দিতেন। এ জন্য তাঁকে বকাঝকা করতেন শিক্ষক কিংবা অভিভাবকেরা।
তিনি তখন নাকি গড়গড় করে বলে দিতেন সেই বইয়ের কোন পাতায় কী আছে! বুঝতেই পারছেন, এটা গালগপ্পো-মুখস্থবিদ্যার সঙ্গে মেধার কোনো সম্পর্ক নেই, সে কথা নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়। বিদ্যাসাগর কিন্তু মেধাবীই ছিলেন, মুখস্থবিদ নন।
বিদ্যাসাগর বাঙালি রেনেসাঁর অন্যতম পুরোধা। মহানসব কর্মই তাঁকে মহামানবে পরিণত করেছিল। তাই স্বাভাবিকভাবেই তাঁর ছেলেবেলা নিয়ে নানা কাহিনি চালু হয়। তিনি নাকি খুব দরিদ্র ঘরের সন্তান ছিলেন, খুব দুঃখ-কষ্টে কেটেছে তাঁর ছেলেবেলা—এ কথাটা কিন্তু সত্যি নয়। অত ধনী ঘরে তাঁর জন্ম নয় ঠিকই, তাই বলে অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটেনি।
বাবা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতার সাধারণ একজন চাকুরে। তাই গ্রামের স্কুলেই সাদামাটাভাবে শুরু হয় বিদ্যাসাগরের শিক্ষাজীবন। তাঁর সম্পর্কে আরেকটা গল্প চালু আছে। তিনি নাকি এতই মেধাবী ছিলেন, যেকোনো বইয়ের পাতা একবার ওল্টালেই সব নাকি মুখস্থ হয়ে যেত।
তাই এক বই একবার নেড়েচেড়ে ছিঁড়ে ফেলে দিতেন। এ জন্য তাঁকে বকাঝকা করতেন শিক্ষক কিংবা অভিভাবকেরা।
তিনি তখন নাকি গড়গড় করে বলে দিতেন সেই বইয়ের কোন পাতায় কী আছে! বুঝতেই পারছেন, এটা গালগপ্পো-মুখস্থবিদ্যার সঙ্গে মেধার কোনো সম্পর্ক নেই, সে কথা নিশ্চয়ই আপনার অজানা নয়। বিদ্যাসাগর কিন্তু মেধাবীই ছিলেন, মুখস্থবিদ নন।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
৬ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
৭ ঘণ্টা আগে